রোজা রেখে সহবাস করা যায় কি না সঠিক তথ্য জেনে নিন

রোজা রেখে সহবাস করা যায় কি না, এই বিষয়টি জানার জন্য যারা আগ্রহ প্রকাশ করেছেন তারা অবশ্যই এই আর্টিকেলের সাথেই থাকুন। কারণ যে বিষয়টি জানার জন্য আগ্রহ করেছেন সেটি জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই দেরি না করে আসুন মূল টপিকে যাওয়া যাক।
রোজা রেখে সহবাস করা যায় কি না সঠিক তথ্য জেনে নিন
যেহেতু রোজার সময় মুসলিম ব্যক্তিদের অনেক নিয়ম কানুন মেনে চলতে হয়, সেহেতু রোজা রেখে স্ত্রীকে চুমু দেওয়া যাবে কি না? এই বিষয়গুলো জানাও জরুরী। তাই দেরি না করে আর্টিকেলটির ধৈর্য সহকারে পড়ার চেষ্টা করুন। পেজ সূচীপত্র

রোজা রেখে সহবাস করা যায় কি না?

রোজা রেখে সহবাস করা যায় কি না সঠিক তথ্য জানতে চাইলে এই আর্টিকেলের সাথেই থাকুন। যদি কোন ব্যক্তি রমজান মাসে রাতে সেহরি খাওয়ার আগে স্ত্রীর সাথে মিলন করে তাহলে কোন রকম সমস্যা হবে না করা যাবে। 

তবে হ্যাঁ রোজা রেখে সহবাস করা যাবে না। কিন্তু রোজা রেখে স্ত্রীকে চুমু করা যাবে। পবিত্র কোরআন শরীফে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন যে আমি তোমাদের জন্য ইসলাম ধর্মকে সহজ করতে চাই। আর সে কারণেই তোমরা রমজান মাসে রাতে যদি স্ত্রী গমন করো তাহলে তোমাদের কোনো পাপ নেই। 

আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআন শরীফে আরও বলেছেন যে এই রমজান মাসে কোরআন শরীফ অবতীর্ণ করা হয়েছে, তাই তোমরা সকলেই রমজান মাসে বেশি বেশি করে কোরআন শরীফ পাঠ করো এবং নিজের আমল করো। আশা করি রোজা রেখে সহবাস করা যায় কি না তা সঠিকভাবে এই আলোচনার মাধ্যমে জানতে পেরেছেন।

রোজা রেখে স্ত্রীকে চুমু দেওয়া যাবে?

রোজা রেখে স্ত্রীকে চুমু দেওয়া ইসলামে জায়েজ আছে। এতে করে রোজার কোনরকম অসুবিধা হয় না। তার কারণ হলো আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রোজা অবস্থায় স্ত্রীকে চুমু দিতেন, আলিঙ্গন করতেন অর্থাৎ আলিঙ্গন হচ্ছে শারীরিক অন্তরঙ্গতার একটি অংশ।

হজরত আয়শা (রা.) থেকেও একই কথা বর্ণিত যে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রোজা অবস্থায় স্ত্রীকে চুমু দিতেন এবং আলিঙ্গন করতেন। কিন্তু জৈবিক যে চাহিদা রয়েছে সেক্ষেত্রে তিনি ছিলেন অনেক বেশি নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতার অধিকারী। (বুখারী ১৮৪১ মুসলিম ১১২১)

তবে একটি বিষয় অবশ্যই মনে রাখতে হবে ফরজ গোসল হওয়ার মত যদি পরিস্থিতি তৈরি হয় বা আশঙ্কা থাকে তাহলে এমনটি করা মাকরুহ। বিশেষ করে মুসলিম যুবকেরা এই ব্যাপারে অবশ্যই সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। 

হাদীস শরীফে এসেছে যে, আব্দুল্লাহ ইবনে ইবনুল (রা.) বলেন যে, আমরা নবী রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে বসে ছিলাম। তখন একটি যুবক নবী রাসুল (সা.)-এর কাছে পেলেন এবং জিজ্ঞেস করলেন, হে আল্লাহর রাসূল, আমি কি রোজা অবস্থায় বা রেখে স্ত্রীকে চুমু খেতে পারি? 

তখন নবী রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন না। এরপর আরেকটি বৃদ্ধ মানুষ এলেন এবং একই প্রশ্ন নবী রাসুলকে করলেন। তখন নবী রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন ‘হ্যাঁ’।

তখন আমরা সবাই অবাক হয়ে চেয়ে থাকলাম, নবী রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন আমি জানি তোমরা একে অপরের দিকে তাকাচ্ছ। কিন্তু একটি কথা শুনে রাখ বৃদ্ধ নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। (মুসনাদে আহমদ: ২ / ১৮০ ও ২৫০)

তবে রোজা রেখে যদি কোন ব্যক্তি তার স্ত্রীকে চুমু বা আলিঙ্গন করার কারণে বীর্যপাত হয় তাহলে দিনের বাকি অংশ রোজা রেখে পরবর্তীতে সময়ে রোজার কাজা আদায় করতে হবে। তবে হ্যাঁ কাফফারা আদায় করতে হবে না। 

এই বিষয়টি অধিকাংশ আলেমদের মতো। যদি কোন পুরুষ চুমু বা আলেমগণের কারণে নবী বের হয়ে যায় তাহলে সে ক্ষেত্রে রোজার কোন ক্ষতি করে না। এটি মূলত অধিকতর বিশুদ্ধর মতো। তবে রোজা রেখে যুবক হোক অথবা বৃদ্ধ হোক উভয়েই তার থেকে চুমু দিতে এবং আলিঙ্গন করতে পারবেন এটি ইসলামের জায়েজ হয়েছে। 

যদি যৌনতারনার বশবর্তী হয়ে সহবাসে লিপ্ত হয়ে যায় অথবা বীর্যপাত হবে না বলে নিজের ওপর দৃঢ় অবস্থা নিয়ে আসতে পারে তাহলে তার রোজা নফল হোক কিংবা ফরজ হোক অথবা রমজানই হোক বা অন্য কোন মাসে হোক কোন রকম সমস্যা হবে না। যেমন স্ত্রীকে স্পর্শ করা বা জড়িয়ে ধরা। 

এখানে স্ত্রীকে সহবাসের উদ্দেশ্যে জড়িয়ে ধরা নয়। কারণ স্ত্রী সহবাস করলে রোজা অবশ্যই ভেঙ্গে যাবে। আশা করি রোজা রেখে সহবাস করা যায় কি না এই বিষয়টি উপরে সঠিকভাবে জানার পাশাপাশি রোজা রেখে স্ত্রীকে চুমু দেওয়া যাবে কি না?এই বিষয়টিও সঠিকভাবে জানতে পেরেছেন।

রোজা রেখে স্বামী স্ত্রী কি কি করতে পারবে

রোজা রেখে স্বামী স্ত্রী সহবাস ব্যতীত বা বীর্যপাত ব্যতীত নিজের স্ত্রীকে উপভোগ করা জায়েজ রয়েছে। রোজা রেখে স্বামী স্ত্রী এমন কিছু করা জায়েজ হবে না যাতে করে বীর্যপাত হতে পারে। তবে এক্ষেত্রে সকল মানুষ এক সমান নয়। 

কিছু কিছু মানুষ রয়েছে যাদের দ্রুত বীর্যপাত হয়ে যায় আবার কিছু কিছু মানুষ হয়েছে যাদের ধীরে ধীরে হয়। তবে এই বিষয়গুলো নিজেকেই নিয়ন্ত্রণ করার সক্ষমতা রাখতে হবে। যেমনটা আয়েশা (রাঃ) প্রিয় নবী রাসূল (সা.) সম্পর্কে বলেছিলেন, তিনি বলেছিলেন যে যৌন চাহিদা নিয়ন্ত্রণের সবচেয়ে সক্ষম ব্যক্তি হলো নবী রাসুল।

তবে এমন কিছু মানুষ রয়েছে যারা নিজেদেরকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না যার কারণে দ্রুত বীর্যপাত হয়ে যায়। এই সকল ব্যক্তিগুলোর ফরজ রোজা করার সময় তার স্ত্রীকে চুমু করা, আলিঙ্গন করা ইত্যাদির মাধ্যমে ঘনিষ্ঠ হওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। 

যাতে করে তার দ্রুত বীর্যপাত না হয়। আর যদি কোন ব্যক্তি নিজের স্ত্রীকে চুমু করে আলিঙ্গন করে বীর্য ধরে রাখতে পারে বা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে তাহলে স্ত্রীকে জড়িয়ে ধরার জায়েজ আছে এমনকি ফরজ রোজার মধ্যেও এটি পারা যাবে। তবে হ্যাঁ অবশ্যই ব্যাপারে অবশ্যই সাবধান থাকতে হবে। 

রমজান মাস হল ফজিলতের মাস এই মাসে রোজা রাখা ফরজ আর এই ফরজ কাজের সময় যদি সহবাসে লিপ্ত হয় তাহলে অবশ্যই গুনাও হবে। তাই এগুলো বিষয়ে অবশ্যই জেনে সতর্ক থাকতে হবে। রোজা রেখে স্বামী স্ত্রী কি কি করতে পারবে আশা করি এতক্ষণে নিশ্চয়ই জানতে পেরেছেন।

সহবাসের পর ফরজ গোসলের নিয়ম

সহবাসের পর ফরজ গোসলের নিয়ম, যদি আপনাদের জানা না থাকে, তাহলে চিন্তার কোন কারণ নেই। আজকের এই আর্টিকেলে সহবাসের পর ফরজ গোসলের সঠিক নিয়ম জানিয়ে দেওয়া হবে। তাই দেরি না করে আসুন নিচের অংশটুকু পড়ে সঠিক তথ্য জেনে নিন।

প্রিয় বন্ধুরা সহবাসের কতক্ষণ পর ফরজ গোসল করতে হবে তার কোন সময় নির্ধারণ করা নেই। আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর আমল এবং সালফে সালেহীনের আমল মতে, যত দ্রুত সম্ভব সহবাসের পর ফরজ গোসল করাটা সুন্নাহ। এটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। তাই যত দ্রুত সম্ভব আপনারা সহবাস করার পর ফরজ গোসল আদায় করবেন।

তবে এই বিষয়গুলো নিয়ে অনেক বই-পুস্তকে বিভিন্নভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। যে সকল কারণে গোসল ফরজ হয় ষেগুলো হলঃ-
  • স্বপ্নদোষ হলে অথবা কোন কারণে উত্তেজনাবশত বীর্যপাত হলে গোসল ফরজ হয়।
  • স্ত্রীর সাথে সহবাস করলে বা নারী-পুরুষ উভয় মিলনে (সহবাসে বীর্যপাত হোক বা নাই হোক) গোসল ফরজ হয়।
  • মেয়েদের হায়েয-নিফাস শেষ হলে গোসল ফরজ হয়।
  • ইসলাম গ্রহণ করলে (নব-মুসলিম হলে) গোসল ফরজ হয়।
আবার অনেকে বলেন মৃত ব্যক্তিদের গোসল করানো ফরজ বলে উল্লেখ করেন কিন্তু এটি আসলে জীবিতদের সাথে সম্পর্কিত। তার কারণ হলো মৃত ব্যক্তিবরণ করার ফলে উক্ত ব্যক্তির ওপর শরীয়তের বাধ্যকতা শেষ হয়ে যায়। আর এই জন্যই জীবিতদের ওপর ফরজ হচ্ছে, তাই তাকে গোসল করিয়ে দাফন করানো হয়।

ফরজ গোসলের সঠিক নিয়ম হলোঃ-
  • সবার প্রথমে ফরজ গোসলের জন্য মনে মনে নিয়ত করতে হবে।
  • এরপর দুই হাতের কবজি সহ তিনবার ধুতে হবে।
  • এরপরে ডান হাতে পানি নিয়ে বাম হাত দিয়ে লজ্জাস্থান ও এর আশপাশে ভালো করে ধৌত করতে হবে।
  • এরপর খেয়াল রাখতে হবে শরীরের অন্য কোন জায়গায় নাপাকি বা বীর্য লেগে আছে কি না,থাকলে ধৌত করতে হবে।
  • এরপরে আপনার বাম হাত ভালোভাবে সাবান নিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। (যাতে করে কোন ময়লা লেগে না থাকে)
  • এরপর অজু করার নিয়মে ওযু করে নিতে হবে। ( খেয়াল রাখতে হবে দুই পা ধোয়া যাবেনা)
  • ওযু করা শেষ হয়ে গেলে আপনার মাথায় ৩ বার পানি ঢালতে হবে।
  • এরপরে সম্পূর্ণ শরীর ধুত করার জন্য প্রথমে আপনাকে তিনবার ডানে এবং তিনবার বামে পানি ঢেলে ভালোভাবে শরীর পরিষ্কার করে নিতে হবে। এই সময় যেন শরীরের কোন জায়গায় একটি লোমও শুকনো না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। এছাড়াও নাভি শরীরের বিভিন্ন ভাজ বগল চুলকানো জায়গা ইত্যাদি পানি দিয়ে ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে।
  • সবশেষে অন্য একটি শুকনো স্থানে গিয়ে আপনার দুটি পা তিনবার পরিষ্কার পানি দিয়ে ধৌত করতে হবে।
  • পুরুষের দাড়ি মাথার চুল এবং নারীদের মাথার চুল সম্পূর্ণ ভিজতে হবে। যদি আপনারা এই নিয়মে গোসল করতে পারেন তাহলে নতুন করে আর অজু করতে হবে না। ( যদি ওযু না ভেঙ্গে যায়)

রাতের কোন সময় সহবাস করা উচিত

যৌন সক্ষম করার উত্তম সময় হলো রাতের শেষের দিকে অর্থাৎ রাত ২ থেকে ৩.৩০ পর্যন্ত। এই সময়ে যদি কোন ব্যক্তি যৌন সক্ষম করে তাহলে সকাল হতে হতেই তার বীর্যের ঘাটতি পূরণ হয়ে যায় ফলে শরীরের যে দুর্বল দুর্বল ভাব রয়েছে সেটি আর থাকে না। 

আমরা মূলত সকলেই রাত্রি নয়টা থেকে বারোটার মধ্যে রাতের খাবার খেয়ে থাকি। অর্থাৎ যদি রাত দশটা থেকে ১২ টার মধ্যে খাবার খেয়ে যৌন সক্ষম করে তাহলে পেটে চাপ পড়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই এই সময় কখনোই সহবাস করা উচিত নয়। 

যদি এই সময়েই খাবার খেয়ে সহবাস করেন তাহলে পেটের চাপ পড়ার পাশাপাশি খাবার ভালোভাবে হজম হয় না আর এর কারণে যৌন অতিরিক্ত কোমর সঞ্চালন ও ঝাঁকুনিতে পেট ব্যাথা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে তাই খাবার খাওয়ার অন্তত দুই থেকে তিন ঘন্টা পরে সহবাস করা সর্বোচ্চ ভালো। 

আশা করি রোজা রেখে সহবাস করা যায় কি না এ বিষয়টি উপরে জানার পাশাপাশি রাতে কোন সময় সহবাস করা উচিত তা সঠিকভাবে জানতে পেরেছেন।

স্বামীর অনুমতি ছাড়া নফল রোজা রাখা কি

যদি কোন মহিলা স্বামীর অনুমতি ছাড়া নফল রোজা রাখে অথবা তার ঘরে কাউকে ঢুকতে দেয় সেটি সম্পূর্ণ হারাম। আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) বর্ণিত, তিনি বলেছেন নবী রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেছেন, যদি কোন মহিলা স্বামীর উপস্থিতিতে তার অনুমতি ছাড়া নফল রোজা রাখে এবং তার অনুমতি ছাড়া ঘরে কাউকে ঢুকতে দেয় তাহলে কোন মহিলার জন্য জায়েজ হবে না। 

এছাড়াও তিনি আরো বলেছেন কোন মহিলা যদি তার স্বামীর অনুমতি ছাড়া কোন সম্পদ ব্যয় করেন তাহলে সেই মহিলাকে সেই সম্পদের অর্ধেক সেই স্বামীকে ফেরত দিতে হবে। আশা করি আপনারা সকলেই বুঝতে পেরেছেন স্বামীর অনুমতি ছাড়া নফল রোজা রাখা কি জায়েজ কিনা।

শেষ কথা | রোজা রেখে সহবাস করা যায় কি না?

সম্মানিত মুসলিম ভাই ও বোনেরা আসসালামু আলাইকুম, আশা করি আপনারা সকলেই ভাল আছেন। আজকে যে আলোচনা করা হয়েছে এই আলোচনার মাধ্যমে আপনারা সকলেই রোজা রেখে সহবাস করা যায় কি না এবং রোজা রেখে স্ত্রীকে চুমু দেওয়া যাবে কি না? এই বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। 

এছাড়াও এই আলোচনার মাধ্যমে রোজা রেখে স্বামী স্ত্রী কি কি করতে পারবে, সহবাসের পর ফরজ গোসলের নিয়ম, রাতের কোন সময় সহবাস করা উচিত, স্বামীর অনুমতি ছাড়া নফল রোজা রাখা কি, এ সকল বিষয়ে সঠিকভাবে জানতে পেরেছেন। আশা করি আপনারা যারা উল্লেখিত বিষয়গুলো পড়ে উপকৃত হয়েছেন তারা অবশ্যই অন্যদেরও আর্টিকেলটি শেয়ার করে উপকৃত করবেন। আর এই ধরনের আর্টিকেল পেতে নিয়মিত এই ওয়েবসাইট ভিজিট করবেন। সকল ব্যক্তিদের জন্য শুভকামনা।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এখানে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪