৩০০ ওয়ার্ডের মধ্যে কীওয়ার্ড কতবার লেখা যেতে পারে? জেনে নিন
৩০০ ওয়ার্ডের মধ্যে কীওয়ার্ড কতবার লেখা যেতে পারে? এই সম্পর্কে যাদের জানা নেই
তারা আজকের এই আলোচনা থেকে বিস্তারিত জেনে নিবেন। কারণ অনেকেই ব্লগ ওয়েবসাইটে
কাজ করেন কিন্তু কিভাবে কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে হয় এবং ৩০০ ওয়ার্ড এর মধ্যে কত
কিওয়ার্ড রাখলে রেংকিং পাওয়া সম্ভব হয় তা অনেকেই জানেন না। সে ক্ষেত্রেই আজকের
এই আর্টিকেল। তাই আর দেরি না করে আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
আপনাদের মধ্যে যারা কিওয়ার্ড কি?, কি ওয়ার্ড কত প্রকার, কিওয়ার্ড রিসার্চ
কিভাবে করতে হয়, কিওয়ার্ড রিসার্চ কেন এত গুরুত্বপূর্ণ, কী ওয়ার্ড এর কাজ কি,
কী ওয়ার্ডের উদাহরণ, কী ওয়ার্ড কি ict, কী ওয়ার্ড বলতে কি বুঝ, কিওয়ার্ড
রিসার্চ প্রক্রিয়া, এ বিষয়গুলো জানেন না। তাদের জন্যও এই আর্টিকেলটি অনেক বেশি
গুরুত্বপূর্ণ। তাই আসুন আর্টিকেলটি ধৈর্য সহকারে পড়ুন।
কিওয়ার্ড কি?
কিওয়ার্ড (Keyword) হল নির্দিষ্ট শব্দ বা বাক্যাংশ যা মানুষ কোনো তথ্য খোঁজার
জন্য ইন্টারনেটে সার্চ দিয়ে থাকে। গুগল সার্চ ইঞ্জিনে বিভিন্ন তথ্য খোঁজার জন্য
মানুষ বিভিন্ন রকমের কিওয়ার্ডগুলোর ব্যবহার করে থাকে। আর এসইও বা ডিজিটাল
মার্কেটিং এর ভাষায় ঐ সকল সার্চ করা ওয়ার্ডগুলোই মূলত কিওয়ার্ড।
একটি আর্টিকেল বর্ণনা করার সময় মূল একটি কিওয়ার্ড দেওয়া থাকে যাকে এসইও বা
ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভাষায় ফোকাস কিওয়ার্ড বলা হয়। এই ফোকাস কিওয়ার্ড বা মূল
কিওয়ার্ড ব্যবহার করে অনেকেই গুগল সার্চ ইঞ্জিনে রেংকিংয়ে তোলার চেষ্টা করেন
এবং ওয়েবসাইটে ট্রাফিক বৃদ্ধি করেন।
যখন কেউ বিভিন্ন তথ্য যেমন একটি ভাল মোবাইল কেনার জন্য গুগলে Best Smartphone
Price লিখে সার্চ করে, এখানে ‘Best Smartphone Price’ হলো একটি কিওয়ার্ড।
কিওয়ার্ড কত প্রকার?
কিওয়ার্ড কত প্রকার এবং সেগুলো কি কি বা কিভাবে ব্যবহার করা যায় সে বিষয়গুলো
নিয়েই আজকের এই আর্টিকেল। কিওয়ার্ড ব্যবহার করে ওয়েবসাইট ট্রাফিক বৃদ্ধি করার
পাশাপাশি সার্চ ইঞ্জিন রেংকিংয়ে তোলার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে
কিওয়ার্ড। বর্তমান সময়ে ওয়েবসাইটের ভিজিটর বৃদ্ধি করতে পারে এমন কিছু
কিওয়ার্ড সম্পর্কে জানব।
কিওয়ার্ড মূলত ৬ প্রকারঃ-
- শর্ট-টেইল কিওয়ার্ড (Short-Tail Keyword)
- লং-টেইল কিওয়ার্ড (Long-Tail Keyword)
- স্থানীয় কিওয়ার্ড (Local Keyword)
- ব্র্যান্ড কিওয়ার্ড (Branded Keyword)
- নেতিবাচক কিওয়ার্ড (Negative Keyword)
- রিলেটেড কিওয়ার্ড (Related Keyword)
শর্ট-টেইল কিওয়ার্ড (Short-Tail Keyword): শর্ট-টেইল কিওয়ার্ড হল সাধারণত ১
থেকে ৩ শব্দের হয়ে থাকে। এই কিওয়ার্ডগুলো গুগল সার্চ ইঞ্জিনে রেংকিং এ তোলার
ক্ষেত্রে অনেকটাই কঠিন হয়ে পড়ে। আর শর্ট-টেইল কিওয়ার্ডের প্রতিযোগিতাও অনেক
বেশি।
তবে যদি আপনি দর্শকদের টার্গেট করেন তাহলে লং টেল কিওয়ার্ড এর সাথে শর্ট টেল
কিওয়ার্ড ব্যবহার করতে পারেন। তাহলে খুব সহজেই আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর নিয়ে
আসতে পারবেন। যেমনঃ এসইও কি, কিওয়ার্ড কত প্রকার, ইত্যাদি।
লং-টেইল কিওয়ার্ড (Long-Tail Keyword): আর লং-টেইল কিওয়ার্ডগুলো সাধারণত ৩ শব্দ
থেকে শুরু করে ৮/৯ শব্দের মধ্যে হয়ে থাকে। এই শর্ট-টেইল কিওয়ার্ড এর তুলনায়
লং-টেইল কিওয়ার্ডের প্রতিযোগিতা অনেক কম থাকে তাই অনেক নতুন ওয়েবসাইটগুলোতে লং
টেল কিওয়ার্ড ফোকাস কিওয়ার্ড রেখে আর্টিকেল লিখে।
এই কিওয়ার্ডগুলোর প্রতিযোগিতা অনেক কম এবং গুগল সার্চ রেংকিংয়ে প্রথম পৃষ্ঠায়
রাখাও সহজ। তাই আপনারা যারা নতুন রয়েছে তারা বর্তমানে লং-টেইল কিওয়ার্ড ব্যবহার
করে আর্টিকেল লেখা উচিত। যেমনঃ কিওয়ার্ড রিসার্চ কেন এত গুরুত্বপূর্ণ, ৩০০
ওয়ার্ডের মধ্যে কীওয়ার্ড কতবার লেখা যেতে পারে?, ইত্যাদি।
স্থানীয় কিওয়ার্ড (Local Keyword): স্থানীয় কিওয়ার্ড বা লোকাল কিওয়ার্ড বলতে
বোঝানো হয়েছে নির্দিষ্ট ভৌগোলিক এলাকায় যে সকল গ্রাহকগুলো রয়েছে সেগুলোকে
টার্গেট করে কিওয়ার্ড ব্যবহার করা। সাধারণত বিভিন্ন অঞ্চলের নাম, শহরের নাম
কিংবা দেশের নাম হয়ে থাকে। আর এই কীওয়ার্ডগুলো লোকাল মানুষের কাছে পৌঁছাতেও খুব
সহজ হয়। যেমন রাজশাহীর সেরা হোটেল, বগুড়া জেলার দার্শনিক স্থান, ইত্যাদি।
ব্র্যান্ড কিওয়ার্ড (Branded Keyword): ব্র্যান্ড কিওয়ার্ড মূলত ব্র্যান্ডের
সাথে যুক্ত শব্দ বা ব্যাখ্যাংশ যা বিভিন্ন গ্রাহকদের ব্যবসা খুঁজে পেতে অনেক বেশি
সাহায্য করে। মূলত সেগুলো ব্যবসার নামের মতো সহজ হতে পারে, শুধু তাই নয় বিভিন্ন
পরিষেবা কিংবা পণ্যর মত নির্দিষ্ট হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ কোম্পানির ট্যাগলাইন,
কোম্পানির নাম, পণ্যের নাম ইত্যাদি।
বিশেষ করে বিশেষ করে অন্যান্য গ্রাহকদের ব্যবসা আরো সহজ করে তুলতে আপনার নিজস্ব
ওয়েবসাইটে কিংবা সোশ্যাল মিডিয়াতে পোস্ট করার মাধ্যমে বা বিভিন্ন বিজ্ঞাপন
দেখানোর মাধ্যমে কিউট অন্তর্ভুক্ত করা। এতে করে কিওয়ার্ডগুলো সার্চ ইঞ্জিন
ফলাফলের অনেক উচ্চতর স্থানে নিয়ে যেতে সাহায্য করতে পারে ফলে আপনার গ্রাহকদের
কাছে দৃশ্য মানবতা বৃদ্ধি পাবে।
নেতিবাচক কিওয়ার্ড (Negative Keyword): নৈতিক বাচক কিওয়ার্ড মূলত বিভিন্ন
বিজ্ঞাপন প্রচার অভিযানে এবং কিছু শব্দ প্রাসঙ্গিক প্রশ্নের জন্য যে বিজ্ঞাপন
গুলো দেখানো হয় না সেগুলো নিশ্চিত করতে পারে। শুধু তাই নয় নৈতিক বাচক কিওয়ার্ড
মূলত ইম্প্রেশন এবং ক্লিকগুলো ফিল্ডার করতে ব্যবহার করা হয় যেগুলো সরাসরি
বিভিন্ন পণ্য বা পরিষেবার সাথে সম্পর্কিত নয়।
রিলেটেড কিওয়ার্ড (Related Keyword): আর রিলেটেড কিওয়ার্ড হলো এমন নতুন শব্দ বা
শব্দগুচ্ছ বা ব্যাখ্যাংশ যা আপনার লক্ষ্য করা প্রাথমিক কিওয়ার্ডের সাথে খুবই
ভালো সম্পর্কিত। সে সকল রিলেটেড কিওয়ার্ডগুলো খুবই সম্পর্কিত হতে পারে যার
দ্বারা প্রাসঙ্গিক অন্য কিওয়ার্ডগুলো আরো গুগল সার্চ ইঞ্জিন ফলাফলে রেংকিংয়ে
উঠতে পারে।
কিওয়ার্ড রিসার্চ কিভাবে করতে হয়
যদি আপনারা কীওয়ার্ড রিচার্জ করতে চান তাহলে সবার প্রথমে একটি নির্দিষ্ট
কিওয়ার্ড বেছে নিতে হবে। এমন কিওয়ার্ড বেছে নিতে হবে যে কিওয়ার্ডগুলো আপনি
গুগলে সার্চ ইঞ্জিনে রেংকিং এ তুলতে পারবেন। সেক্ষেত্রে আপনি বিভিন্ন কিওয়ার্ড
রিসার্চ টুল ব্যবহার করতে পারেন-
যেমনঃ-
- Google Search Console
- Ahrefs Keyword Research Tool
- Ubersuggest
- Google Keyword Planner
- Google Trends
- KeywordTool.io
- SEMrush
- Keyword Everywhere
- QuestionBD
- KWFinder
এগুলোর মধ্যে আপনি যে কোন একটিতে আপনার পছন্দ অনুযায়ী কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে
পারবেন। কিওয়ার্ড রিসার্চ করার ক্ষেত্রে সবার প্রথমে আপনাকে লক্ষ্য রাখতে হবে
কিওয়ার্ড এর রেজাল্ট কেমন রয়েছে। যদি কিওয়ার্ড এর রেজাল্ট ১০০০ কিংবা ২০০০
এগুলোর মধ্যে থাকে তাহলে সেই কিওয়ার্ডগুলো নিন।
তবে লক্ষ্য রাখুন বড় বড় ওয়েবসাইট যেন গুগল রাঙ্কিং এ ১/২/৩ এগুলোতে না থাকে।
তারপর দেখতে হবে ভলিয়ম কেমন রয়েছে যদি বেশি ভলিউম হয় তাহলে নিবেন এবং কম KD
কি-ওয়ার্ড বাছাই করুন। পাশাপাশি লক্ষ্য রাখুন যে কিওয়ার্ড রিসার্চ করছেন সেটি
যেন ভালো সিপিসি হয়ে থাকে।
এ সকল বিষয়গুলো জানার পরে আপনি একটি কিওয়ার্ড রিসার্চ করে নেবেন তারপর সেই
বিষয়ে আর্টিকেল লেখা শুরু করবেন। আশা করি আপনার আর্টিকেল র্যাংকিং এ তোলা খুব
সহজ হবে।
৩০০ ওয়ার্ডের মধ্যে কীওয়ার্ড কতবার লেখা যেতে পারে?
৩০০ ওয়ার্ডের মধ্যে কীওয়ার্ড কতবার লেখা যেতে পারে? এটি সম্পূর্ণ নির্ভর করে
আপনার লেখা আর্টিকেলের ওপর। অনেকেই ৩০০ ওয়ার্ডের ভিতরে বিভিন্নভাবে কিওয়ার্ড
দিয়ে থাকে। তবে যদি আপনি আর্টিকেল গুগলে রেংকিং এ তুলতে চান সেক্ষেত্রে ৩০০
ওয়ার্ডের বিভিন্ন পেরাই কিওয়ার্ড দিতে হবে।
বিশেষ করে গুগল অনেক বেশি লাইন বাই লাইন লেখার ভেতরে কিওয়ার্ডগুলোকে বেশি পছন্দ
করেন। তাই যখন আপনি ৩০০ ওয়ার্ডের একটি আর্টিকেল লিখবেন তখন আপনি লেখার কিছু কিছু
জায়গায় মূল কিওয়ার্ড অর্থাৎ Focus Keyword ব্যবহার করবেন। তবে মনে রাখবেন
অতিরিক্ত কিওয়ার্ড আর্টিকেলে ব্যবহার না করে ৩০০ ওয়ার্ডের মধ্যে ৩ থেকে ৪ বার
মূল কিওয়ার্ড অর্থাৎ Focus Keyword ব্যবহার করবেন।
বেশি মূল কিওয়ার্ড ব্যবহার করলে গুগলপাম ধরে আর্টিকেল রেংকিং থেকে হারিয়ে দেই।
তাই বুঝে শুনে অতিরিক্ত না দিয়ে মাঝামাঝি অবস্থায় রিলেটেড কিওয়ার্ড ব্যবহার
করবেন। আশা করি ৩০০ ওয়ার্ডের মধ্যে কীওয়ার্ড কতবার লেখা যেতে পারে? তা সঠিকভাবে
জানতে পেরেছেন।
কিওয়ার্ড রিসার্চ কেন এত গুরুত্বপূর্ণ
পূর্বে আমরা আলোচনা করেছি ৩০০ ওয়ার্ডের মধ্যে কীওয়ার্ড কতবার লেখা যেতে পারে?
এই বিষয়ে, এখন আমরা আলোচনা করব কিওয়ার্ড রিসার্চ কেন এত গুরুত্বপূর্ণ এই
বিষয়টি সম্পর্কে। তাই আসুন আর দেরি না করে বিস্তারিত তথ্য মনোযোগ দিয়ে জেনে
নিন।
কিওয়ার্ড রিচার্জ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তার একটাই কারণ সেটি হল আপনিও তাদের
মতো করে গুগলে এক নাম্বার অবস্থানে আপনার কিওয়ার্ড নিয়ে যেতে পারবেন। কিওয়ার্ড
রিসার্চ করার মাধ্যমে আপনি সরাসরি জানতে পারবেন মানুষ কি ধরনের তথ্য জানতে
চাই।
শুধু তাই নয় মানুষ কি ধরনের ওয়ার্ড লিখে প্রতিদিন google এ সার্চ করে কারা করে
এবং কোথায় থেকে সার্চ করে সকল তথ্যগুলো জানতে পারবেন। যদি আপনি এ সকল তথ্য
ব্যবহার করে বুদ্ধি খাটিয়ে সঠিক কেউট বাছাই করেন তাহলে আপনি সেই কিওয়ার্ড দিয়ে
যদি একটি আর্টিকেল লিখেন তাহলে খুব সহজেই রেংকিং করাতে পারবেন।
উদাহরণস্বরূপ, ধরুন আপনি একটি আর্টিকেল লিখবেন সেক্ষেত্রে আপনাকে একটি কিওয়ার্ড
রিসার্চ করতে হবে ধরুন ‘বর্তমান সময়ে কোন মোবাইল ফোনটি সেরা’ এই বিষয়টি নিয়ে
ভালোভাবে একটি আর্টিকেল লিখলেন। এরপর মোবাইলের দাম ভালো মন্দ সকল বিষয়গুলো
ভালোভাবে আর্টিকেল এর মধ্যে তুলে ধরলেন। তারপর আর্টিকেল পাবলিশ করে দিলেন।
এখন মোবাইলের সকল বিষয়গুলো জানতে একজন মানুষ google এ সার্চ করলো এই বিষয়ে। তখন
গুগল কোন আর্টিকেলটি অনেক ইউনিক এবং সুন্দরভাবে লেখা হয়েছে সেই আর্টিকেলের মেইন
কিওয়ার্ড অর্থাৎ ফোকাস কি ওয়ার্ড শো করাবে প্রথম পেজে। তখন আপনার আর্টিকেলটি
সরাসরি চলে আসবে। আর সেখান থেকে ভালো ভিজিটর পাওয়া সম্ভব হবে।
কিওয়ার্ড রিসার্চ করার ক্ষেত্রে কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপসঃ-
- যদি আপনি কীওয়ার্ড রিচার্জ করতে যান তাহলে সবার প্রথমে লক্ষ্য রাখবেন লং টেইল কিওয়ার্ড ব্যবহার করা। কারণ লং টেল কিওয়ার্ড এর সার্চ ভলিউম অনেক কম থাকে এবং এগুলো কিওয়ার্ড নিয়ে আর্টিকেল লিখলে দ্রুত রেংকিংয়ে তোলা সহজ হয়। তাই যদি আপনার নিজস্ব কোন ওয়েবসাইট থাকে তাহলে অবশ্যই কিওয়ার্ড রিসার্চ করার সময় এই বিষয়গুলো জেনে কি ওয়ার্ড রিসার্চ করবেন।
- কিওয়ার্ড রিসার্চ করার সময় বিভিন্ন টুলস ব্যবহার করতে পারেন। যে টুলসগুলো আপনাকে কাঙ্খিত কিওয়ার্ড খুঁজে পেতে অনেক বেশি সাহায্য করবে। কিওয়ার্ড রিসার্চ করা যে সকল টুলস গুলো রয়েছে সেগুলো উপরেই দেওয়া হয়েছে সেখান থেকে আপনারা যে কোন একটি টুলস ব্যবহার করে কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে পারেন।
- তবে আমি রিকোয়েস্ট করব Ahrefs Keyword Research Tool -টুলস ব্যবহার করে কিওয়ার্ড রিসার্চ করবেন। এটি খুবই ভালো একটি কীওয়ার্ড রিসার্চ টুলস।
কী ওয়ার্ড এর কাজ কি
কীওয়ার্ডের মূল কাজ হলো ওয়েবসাইট বা ব্লগ পোস্টকে গুগল সার্চ ইঞ্জিনে উচ্চতর
অবস্থানে নিয়ে আসা। শুধু তাই নয় সঠিক কীওয়ার্ড ব্যবহারের মাধ্যমে গুগল বা
অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনের মাধ্যমে ওয়েবসাইট সহজেই খুঁজে পাওয়া যায়। এছাড়াও
ওয়েবসাইটে বিভিন্ন কিওয়ার্ড google এ রেংকিং থাকার কারণে ওয়েবসাইটে ট্রাফিক
খুব সহজেই বৃদ্ধি পায়।
যদি আপনারা মানুষেরা কি বিষয়টি নিয়ে জানতে চাই এ বিষয়টি সঠিকভাবে বুঝতে পারেন
তাহলে খুব সহজেই কিওয়ার্ড রিসার্চ করে আপনার ওয়েবসাইটে কন্টেন্ট লিখে সে সকল
ব্যক্তিদের ধরে রাখতে পারবেন। এতে করে আপনি অনেক বেশি ভিজিটর পাবেন এবং ইনকাম
করতে পারবেন।
লেখক মন্তব্য
আশা করি ইতিমধ্যে আপনারা এই আলোচনার মাধ্যমে ৩০০ ওয়ার্ডের মধ্যে কীওয়ার্ড কতবার
লেখা যেতে পারে? এই বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। এছাড়াও জানতে পেরেছেন
কিওয়ার্ড রিসার্চ কেন এত গুরুত্বপূর্ণ। তবে আপনাদের একটি কথা না বললেই নয়।
কিওয়ার্ড রিসার্চ করার সময় আপনাকে অবশ্যই ভালোভাবে সার্চ রেজাল্ট এবং ভলিউম
দেখে কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে হবে। আর হ্যাঁ যখনই ৩০০ ওয়ার্ডের মধ্যে কিওয়ার্ড
দিবেন তখনই অতিরিক্ত না দিয়ে মাঝামাঝি দেওয়ার চেষ্টা করবেন। এতে করে আপনার
আর্টিকেল খুব দ্রুত ranking পাবে।
এখানে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url