বিট লবণের উপকারিতা ও অপকারিতা - বিট লবণের ক্ষতিকর দিক
প্রিয় পাঠক বিট লবণের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে যদি আপনাদের না জানা থাকে তাহলে চিন্তার কোন কারণ নেই। আজকে আমি এই আর্টিকেলে আপনাদের এই বিষয়টি একদম বিস্তারিত জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করব। যাতে করে আপনারা বিট লবনের উপকারিতা কি কি রয়েছে এবং বিট লবণের ক্ষতিকর দিক কি কি রয়েছে তা সঠিকভাবে জানতে পারেন।
যেহেতু আপনারা বিট লবণের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে সম্পূর্ণ জানতে এসেছেন। সেহেতু এই আর্টিকেলে আরো বিভিন্ন বিষয়ে জানতে পারবেন যেগুলো জানা আপনাদের খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই আর দেরি না করে আর্টিকেলটি একদম ধীরে ধীরে না টেনে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
বিট লবণের উপকারিতা ও অপকারিতা
বিট লবণের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে অনেকেরই অজানা। তবে এই বিট লবন সাধারণ মানুষের জন্য কতটুকু ভালো এবং কতটুকু উপকারিতা তা আজকের এই আর্টিকেলে বিস্তারিত জানিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করব। অনেকেই বিট লবণ কমবেশি খেয়ে থাকেন। কিন্তু এটি আমাদের শরীরের জন্য কি উপকার বয়ে আনে চলুন জেনে নেওয়া যাক।
- সাধারণত নুন বা সাধারণের চেয়ে অনেক বেশি ভালো বিট লবণ। যদি আমরা স্বাস্থ্যগত গুণের দিকে নির্ভর করে তাহলে অবশ্যই সাদা নুনের চেয়ে অনেক এগিয়ে রয়েছে। কিছু আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞরা বলেন বিট লবন অনেক মারাত্মক রোগের সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে অনেক বেশি সাহায্য করে। বিশেষ করে যাদের বমি বমি ভাব এসিডিটি কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যায় ভুগেন, তাদের ক্ষেত্রে অনেক বেশি উপকারী বলে জানা গিয়েছে।
- বিশেষ করে বিট লবণ গ্যাসের সমস্যা দূর করতে অনেক বেশি সাহায্য করে। সেইসঙ্গে আপনাদের ডায়াবেটিস কোলেস্টেরল এবং পেট সংক্রান্ত যে সকল সমস্যাগুলো রয়েছে সেগুলো সমাধান করতেও বিশেষভাবে ভূমিকা রাখে। যদি আপনারা প্রতিদিন হালকা কুসুম গরম পানি ও বিট লবণ মিশ্রণ করে খেতে পারেন তাহলে আপনার শরীর অনেক সুস্থ থাকতে পারে।
- এছাড়াও আমাদের মধ্যে অনেকেই সুগারের রোগী রয়েছে। তবে সাদা নুনের চেয়ে বিট লবণ খাওয়াটা উচিত বলে মনে করেন অনেকেই। কারণ রক্তের শর্করা পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ রাখতে বিট লবন বিশেষভাবে ভূমিকা পালন করে। আর এতে করে আপনার ব্লাড সুগার কিছুটা কমাতে সাহায্য করতে পারে।
- এছাড়াও যারা ওজন নিয়ে খুবই চিন্তিত রয়েছেন তারা চাইলে সাদা নুন খাওয়ার বদলে বিট লবণ খাওয়ার চেষ্টা করতে পারেন। কারণ বিট লবনে কিছু এন্টি অক্সিডেন্ট উপাদান রয়েছে যা শরীরকে দূষণমুক্ত করতে সাহায্য করে। আর এর ফলে ওজন কমাতেও সাহায্য করে।
- বিভিন্ন সময়ে আমাদের শরীরে বিপদজনক ব্যাকটেরিয়া আক্রমণ করেন। আর এটির ফলে অনেকেরই বিভিন্ন ধরনের মারাত্মক অসুখ সৃষ্টি হয়। তবে এই ধরনের বিপদজনক ব্যক্তিরা আক্রমণ থেকে নিরাপদ রাখতে অনেক বেশি সাহায্য করে বিট লবণ। বিট লবণে থাকা খনিজ গুলো আমাদের শরীরে অনেক বেশি কাজে লাগে। তাছাড়াও এতে এন্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান রয়েছে যা বিপদজনক ব্যক্তিরা থেকে আমাদের নিরাপদ রাখতে অনেক বেশি সাহায্য করে।
- এছাড়াও যারা হজম জনিত সমস্যায় ভুগছেন ষ তারা চাইলে প্রতিনিয়ত অল্প কিছু করে বিট লবণ খাওয়ার চেষ্টা করতে পারেন। এতে করে আপনার শরীরে কোষের পুষ্টি সরবরাহ করতে সাহায্য করবে পাশাপাশি এই বিট লবণ খনিজ সমৃদ্ধ হওয়ায় নিয়মিত খেলে হাড়ও অনেক মজবুত হতে পারে জানা যায়।
- এছাড়াও আমাদের শরীরকে চাঙ্গা এবং সতেজ রাখতে বিট লবনের কোন ভূমিকা নেই। কারণ এটা সোডিয়ামের মাত্রা অনেক বেশি থাকে আর এটির কারণেই আমাদের শরীর অনেক ভালো রাখতে সাহায্য করে।
- অনেকেই বিভিন্ন কারণে মানসিক চাপে ভোগেন। কিন্তু এই মানসিক চাপ কমাতে আপনারা চাইলে কিছু বিট লবণ খাওয়ার চেষ্টা করতে পারেন। যদিও এটি কোন গবেষণায় প্রমাণিত হয়নি তারপরেও এর কিছু উপাদান মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে।
- অনেক সময় ঠান্ডা কারণে আমাদের গলা ভেঙে যায়। আর এই ধরনের সমস্যা এড়াতে হালকা কুসুম গরম পানি এবং অল্প কিছু বিট নুন মিশ্রণ করে খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। এছাড়াও গলায় যদি কোন সংক্রমণ হয়ে থাকে সেটিও কমাতে সাহায্য করে।
- যে সকল ব্যক্তিরা শুষ্ক ত্বকের সমস্যায় ভুগছেন তারা চাইলে হালকা কুসুম গরম পানি এবং এক চিমটি বিট লবণ মিশ্রণ করে পান করতে পারলে এ ধরনের সমস্যা থেকেও উপকার পাওয়া যেতে পারে।
- যেখানে সাদা লবণ রক্তচাপ বৃদ্ধির জন্য দায়ী সেখানে বিট লবণ উচ্চ রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসতে অনেক বেশি সাহায্য করে। শুধু তাই নয়, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য সাদা লবনের পরিবর্তে বিট নুন খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন অনেক ডাক্তারেরা।
- যাদের রাতে ভালো ঘুম হয় না কিংবা ইনসমনিয়ার সমস্যা রয়েছে তারা চাইলে প্রতিদিন বিট নুন খাওয়ার অভ্যাস তৈরি করতে পারেন। এতে করে আপনার রাতে ভালো ঘুম হতে অনেক বেশি সাহায্য করবে।
- এছাড়াও ছোট বাচ্চাদের জন্য বিট লবণ সবচেয়ে উপকারী বলে মনে করা হয়। তার কারণ হলো ছোট বাচ্চাদের অনেক সময় বদহজম কিংবা জমে থাকে আর এটির ফলে অনেক শিশুরাই বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হয়ে থাকে। তবে প্রতিদিন যদি খাবারে অল্প কিছু পরিমাণে বিট লবণ যুক্ত করতে পারেন এবং সেটি যদি বাচ্চা খেতে পারে তাহলে এ ধরনের সমস্যা থেকেও আশা করা যায় বাচ্চারা মুক্তি পেয়ে যাবে।
বিট লবণের ক্ষতিকর দিক
বিট লবনের উপকারিতার পাশাপাশি কিছু ক্ষতির দিক ও রয়েছে যা হয়তো আমাদের মধ্যে অনেকেরই অজানা। অনেকেই বিভিন্ন খাবারে বিট লবণ খেয়ে থাকেন যেমন সিংগারা, পিয়াজি, সালাদ ইত্যাদি। কিন্তু আপনি কি জানেন বিট লবণের ক্ষতিকর দিক কি কি রয়েছে?
হয়তো আপনাদের মধ্যে অনেকেই জানেন না। যেহেতু জানেন না সেহেতু এই আর্টিকেলের অংশটুকু থেকে জেনে নিতে পারেন। আজকে আমি বিট লবনের ১০টি ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে আলোচনা করব তাই আসুন আর দেরি না করে জেনে নিন।
কিডনির উপর প্রভাবঃ সোডিয়ামের মাত্রা অনেক বেশি থাকার কারণে কিডনির কার্যক্ষমতায় বাধা সৃষ্টি করতে পারে। আর এটি যদি আপনার দীর্ঘমেয়াদি হয়, তাহলে কিডনির জন্য ক্ষতি কারক হতে পারে।
পেটের সমস্যাঃ যদি আপনারা অতিরিক্ত পরিমাণে বিট লবণ খান তাহলে এসিডিটি পেটের অস্বস্তিকর সমস্যা এবং গ্যাসের সমস্যাও হতে পারে।
পরিমিত ব্যবহারের অভাবঃ বিট নুন আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী বটে কিন্তু স্বাস্থ্যকর বলে যদি অতিরিক্ত পরিমাণে খান তাহলে এটি আপনার শরীরের জন্য খারাপ দিকের প্রভাব তৈরি করতে পারে।
অতিরিক্ত খরচ কিন্তু সামান্য সুবিধাঃ সাধারণ লবণের চেয়ে অনেক বেশি দামে বিক্রি হয় এই বিট লবণ। কিন্তু এতে কোন বাড়তি স্বাস্থ্যগত সুবিধা নেই অল্প কিছু সুবিধা রয়েছে সেজন্য অনেকেই এটা বেশি দামে কিনে থাকেন।
অতিরিক্ত সোডিয়ামঃ সাধারণ লবণের চেয়ে বিট লবনে উচ্চমাত্রায় সোডিয়াম থাকে। আর এটি যদি আপনি অতিরিক্ত খান তাহলে রক্তচাপ বৃদ্ধি হতে পারে। আর এর কারনে আপনার হৃদরোগের ঝুঁকিও তৈরি হতে পারে।
ডিহাইড্রেশন বা পানিশূন্যতা হতে পারেঃ যদি আপনারা পরিমাণের চেয়ে অধিক মাত্রায় বিট নুন বা বিট লবণ খেয়ে থাকেন, তাহলে পানির ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যেতে পারে। আর এর কারনে আপনার ডিহাইড্রেশনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
মাইক্রো-পলিউট্যান্টসঃ বিট লবন মূলত একটি ছোট পরিমাণে ভারী ধাতু এবং দূষক পদার্থ থাকতে পারে, যা দীর্ঘমেয়াদী খাওয়ার ফলে শরীরে ক্ষতি দেখা দিতে পারে।
রক্তের ভারসাম্য নষ্টঃ বা বিট লবন শরীরের ইলেকট্রোলাইটের ভারসাম্য নষ্ট করে দিতে পারে আর এর কারনে আপনার শরীর দুর্বলতার কারণ ক্লান্তি মাথা ঘোরা সহ আরো নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
ওজন কমায়ঃ বিট লবন ওজন কমাতে সাহায্য করে। তবে এটি কতটুকু সত্য তা এখনো জানা যায় নাই। তবে এটি বেশি পরিমাণে খেলে আপনার ওজনের পরিবর্তে আরও বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে।
ভেজাল বিট নুনঃ যদি আপনি বাজারে ভালো মানের বিটনুন বা বিট লবণ নিতে যান তাহলে খুব কম মানুষ উন্নত মানের বিট লবণ বিক্রয় করেন। প্রায় কম বেশি অনেকেই ভেজাল বিট লবণ বিক্রি করেন যেগুলো খাওয়ার ফলে অনেকেরই শরীরে সমস্যা তৈরি হতে পারে। আশা করি বিট লবণের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে সঠিকভাবে জানতে পেরেছেন।
বিট লবণ কিভাবে তৈরি হয়
পূর্বে আমরা আলোচনা করেছি বিট লবণের ক্ষতিকর দিক গুলো সম্পর্কে। এখন আমরা আলোচনা করব বিট লবণ কিভাবে তৈরি হয় এ সম্পর্কে। বিট লবন সাধারণত কাল লবণ থেকে তৈরি হয়। এই লবণ এক ধরনের খনিজ লবণ তাছাড়া এটি পর্বতমালা থেকে আহরণ করা হয়। এই বিট লবণ ভারতের উপমহাদেশের বিভিন্ন আগ্নেয়গিরি খনিজগুলো প্রাকৃতিক উপাদান হেলাইট থেকে পাওয়া যায়।
এই বিট লবণে থাকে সোডিয়াম ক্লোরাইড। এছাড়াও আয়রন সালফাইড, হাইড্রোজেন সালফাইড, সোডিয়াম সালফেট ইত্যাদি এই বিট লবনে পাওয়া যায়। এই বিট লবনে পাওয়া ‘সোডিয়াম ক্লোরাইড’ এর কারনে এই বিট লবণের স্বাদ অনেকটা নোনতাযুক্ত হয়ে থাকে। এছাড়াও এই বিট লবনে আয়রন সালফাইড থাকার কারণে একটি রং বেগুনি কালারের হয়ে থাকে।
এটি দেখতে মোটামুটি পাথরের টুকরো মত। আর এইগুলোই মূলত মেশিনের সাহায্যে বুড়ো করে বিট লবণ পাউডার তৈরি করা হয়। আর এই পাউডার গুলো বিভিন্ন বাজারে বিক্রয় করা হয়। তাহলে বন্ধুরা আশা করি বিট লবণের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানার পাশাপাশি আপনারা বিট লবণ কিভাবে তৈরি হয় তা সঠিকভাবে জানতে পেরেছেন। তথ্যসূত্রঃ https://bn.quora.com/
বিট লবণের দাম
অনেকেই বিট লবনের সঠিক দাম না জানার কারণে বাজারে গিয়ে যাচাই-বাছাই করে কিনতে পারেন না। অনেকেই বেশি দাম দিয়ে বিট লবণ কিনে থাকেন। তবে আজকে আমি আপনাদের বিট লবনের সঠিক দাম সম্পর্কে আলোচনা করব। যাতে করে আপনারা আর কখনোই বাজারে গিয়ে না ঠকেন। চলুন তাহলে জেনে নিন।
- Rock Salt। বিট লবণ | Bit Lobon -100gm = 30 taka/=
- Epsom Salt -500gm = 1000 taka/=
- Rock Salt (বিট লবণ) -250 gm = 80 taka/=
- Bit Salt বিট লবন - 1kg = 100 taka/=
- Black salt ( বিট লবণ) -250 gm = 140 taka/=
- ওয়াফিকা বিট সল্ট ১০০ গ্রাম = 100 taka/=
বিট লবণ খেলে কি ওজন বাড়ে
বিট লবণ আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য বিট লবণ খুবই উপকারী। তবে অনেকের একটি সাধারণ প্রশ্ন রয়েছে সেটি হল বিট লবণ খেলে কি ওজন বাড়ে? মূলত বিট লবণের বেশ কিছু উপাদান শরীরের জমা মেদ গলে দিতে সাহায্য করে। ফলে ওজন কমানোর জন্য সাহায্য করতে পারে।
তবে যদি আপনি অতিরিক্ত পরিমাণে খান তাহলে ওজন কমার বদলে বৃদ্ধ হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি রয়েছে। তাই বিট লবণ আসলে ওজন বাড়ায় কিনা তা নিয়ে অনেকেরই সন্দেহ রয়েছে। অনুযায়ী বিট লবন ওজন কমানোর জন্য উপযোগী। তবে এটা কতটুকু সত্য তা এখনো সঠিকভাবে জানা যায়নি।
গর্ভাবস্থায় বিট লবণ খাওয়া যাবে কি
গর্ভাবস্থায় বিট লবণ খাওয়া যাবে কি? এ বিষয়টি সম্পর্কে আপনাদের যাদের অজানা রয়েছে তাদের জন্যই আজকের এই আর্টিকেলের অংশটুকু। গর্ভকালীন সময়ে মায়েদের রুচির অনেক পরিবর্তন আসে। আর এই সময়ই অনেকেই স্বাদযুক্ত খাবার খাওয়ার চেষ্টা করেন। তবে বিট লবণ স্বাদ বৃদ্ধি করতে আপনারা গর্ভাবস্থায় খেতে পারেন। বিট লবন যে কোন খাবারের স্বাদ বৃদ্ধি করতে অনেক বেশি সাহায্য করে।
তবে মনে রাখবেন প্রয়োজনের বেশি অতিরিক্ত কখনোই খাবেন না বা খাওয়ার চেষ্টা করবেন না। কারণ অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে আপনার সমস্যা তৈরি হতে পারে। তাই খাবার কি টেস্টি করার জন্য যতটুকু প্রয়োজন ঠিক ততটুকুই বিট লবণ খাওয়ার চেষ্টা করবেন। বেশি পরিমাণে বিট লবণ খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন।
শেষ কথা | বিট লবণের উপকারিতা ও অপকারিতা
সম্মানিত পাঠক আশা করি আপনারা সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ে বিট লবনের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। যেহেতু বিট লবণ প্রায়-কম বেশি অনেকেই খেয়ে থাকে তাই অবশ্যই এর কি কি উপকারিতা রয়েছে এবং বিট লবণের ক্ষতিকর দিক কি কি রয়েছে তা জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই আশা করি আপনারা সকলেই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ে বিট লবনের সঠিক তথ্য পেয়ে গেছেন। এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনাদের কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে যাবেন। আর আপনারা সব সময় https://www.emamdigitalbd.com/ ওয়েবসাইটের সাথেই থাকবেন। (ধন্যবাদ)
এখানে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url