কোন ভিটামিনের অভাবে ভালোবাসা রোগ হয় জেনে নিন
কোন ভিটামিনের অভাবে ভালোবাসা রোগ হয় এ বিষয়টি আপনাদের মধ্যে অনেকেই রয়েছে
জানেন না। তাই আজকে আমি এই আর্টিকেলে আপনাদের এই বিষয়টি সঠিকভাবে জানিয়ে
দেওয়ার চেষ্টা করব। অনেকে মনে মনে হাস্যকর মনে করলেও এটি অনেক বড় ধরনের একটি
রোগ। তাই আপনাদের এই রোগ সম্পর্কে জানা অত্যন্ত জরুরী।
তাই পাঠক আপনারা একদম শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ আর্টিকেল মনোযোগ সহকারে
পড়ুন। আশা করি আপনারা সকলেই কোন ভিটামিনের অভাবে মুখে ঘা হয় এবং শরীর দুর্বল
হয় কোন ভিটামিনের অভাবে সকল বিষয়ে সঠিকভাবে জেনে যাবে। তাই আসুন আর দেরি না করে
জেনে নিন।
ভূমিকা
ভালোবাসা হলো একে অপরের সাথে মিল মহব্বতে থাকা। তবে এই ভালোবাসা কোন ধরনের রোগ বা
কোন ভিটামিনের অভাবে ভালোবাসা রোগ হয় এ বিষয়গুলো আমাদের মধ্যে অনেকেই জানেন
না। তাই এ বিষয়টি আপনাদের জানা অত্যন্ত জরুরী। এই আর্টিকেলটি একদম শুরু থেকে শেষ
পর্যন্ত পড়লে আপনারা সকলেই জেনে যাবেন কোন ভিটামিনের অভাব হলে ভালোবাসা রোগ হয়
তাই আসুন আর দেরি না করে বিস্তারিত তথ্য জেনে নেয়া যাক।
কোন ভিটামিনের অভাবে কোন রোগ হয়
প্রিয় পাঠক আজকে আমরা যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব সেটি হল কোন ভিটামিনের অভাবে
কোন রোগ হয়। আমাদের শরীরে ভিটামিন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান যা শরীরের
বিভিন্ন রকম সঠিকভাবে পরিচালনা করতে সাহায্য করে। কিন্তু যদি শরীরে নির্দিষ্ট
ভিটামিনের অভাব দেখা দেয় তাহলে বিভিন্ন সমস্যা বা রোগ দেখা দিতে পারে।
তাই আগে থেকেই আপনাদের জেনে রাখা ভালো কোন ভিটামিনের অভাবে কোন রোগ হয়। তাই
আপনাদের সুবিধার্থে এই আর্টিকেলে এ বিষয়টি বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করেছি
তাহলে চলুন আর দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক।
- ভিটামিন সি -- এর অভাবে কার্ভি রোগ হয়।
- ভিটামিন এ -- এর অভাবে রাতকানা রোগ হয়
- ভিটামিন ডি -- এর অভাবে রিকেট রোগ হয়
- ভিটামিন বি -- এর অভাবে বেরিবেরি রোগ হয়
- ভিটামিন ‘এইচ’ -- এর অভাবে দাত ও অস্থি গঠন হয় না ত্বকের স্বাস্থ্য নষ্ট হয়।
- ভিটামিন কে -- এর অভাবে জন্ডিস, যকৃতের রোগ ইত্যাদি হয়ে থাকে।
- ভিটামিন ‘ই’ -- এর অভাবে গর্ভস্থ সন্তানের মৃত্যু, গর্ভপাত ও গর্ভস্রাব, হৃৎপিণ্ড ও ধমনীর কর্মক্ষমতা হ্রাস পাওয়া সহ নানা ধরণের সমস্যা হয়ে থাকে।
- আমিষের -- অভাবে মানুষের কোয়াশিয়রকর রোগ হয়।
- আয়োডিনের -- অভাবে গলগণ্ড রোগ।
- চর্বি বা স্নেহ -- অভাবে চর্মরোগ হয়।
- পানি কম পান করলে -- কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ হয়।
উপরে উল্লেখিত বিষয়গুলো দেখে আশা করি বুঝতে পেরেছেন কোন ভিটামিনের অভাবে কোন কোন রোগ
হয়ে থাকে। তাই আপনারা এ সকল ভিটামিনের চাহিদা পূরণ করার জন্য সব সময় পুষ্টিকর
খাবার গ্রহণ করার চেষ্টা করবেন। তাহলে আশা করি এ ধরনের রোগ থেকে সহজে মুক্তি
পেয়ে যাবেন।
কোন ভিটামিনের অভাবে চুলকানি হয়
শরীরে ভিটামিনের এবং খনিজের ঘাটতি দেখা দিলে বিভিন্ন উপায়ে ত্বকের সমস্যা তৈরি
করতে পারে। ত্বক চুল এবং নখের স্বাস্থ্য জন্য প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে
ভিটামিনযুক্ত খাবার গ্রহণ করা এবং খনিজ গ্রহণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে কোন
ভিটামিনের অভাবে চুলকানি মত সমস্যা হয় এবং আমাদের খাদ্য কোন ভিটামিন অন্তর্ভুক্ত
করা প্রয়োজন তা আজকে আমি এই আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করব। তাই আসুন আর দেরি
না করে জেনে নিন।
বিশেষজ্ঞ বলেছেন যাদের শরীর ঘন ঘন বিভিন্ন অংশ চুলকায়বা তাদের ত্বক শুষ্ক থাকার
প্রবণতা রয়েছে তাদের প্রধান কারণ হচ্ছে মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টের (Micronutrients)
ঘাটতি। যে সকল ভিটামিনের জন্য শরীর চুলকায় এরকম পাঁচটি ভিটামিন রয়েছে তাই চলুন
জেনে নেওয়া যাক।
- ভিটামিন এ
- ভিটামিন ডি
- ভিটামিন ই
- ভিটামিন সি
- জিংক
ভিটামিন এঃ আমাদের ত্বকের কোষ মেরাপাতের জন্য এবং নতুন কোষ তৈরির জন্য
অনেক বেশি সাহায্য করে ভিটামিন এ। এই ভিটামিনের অভাবে ত্বকের মৃত কোষ জমে যায়
যার ফলে একজিমা এবং প্রধানের মতো সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
তাই এই সমস্যা এড়াতে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন এ যুক্ত খাবার গ্রহণ করা প্রয়োজন
যেমনঃ মিষ্টি আলু, কমলা লেবু, আম, গাজর, পালং শাক, পেঁপে, মাছ, ডিম, খাসির মাংস,
মুরগি ইত্যাদি।
ভিটামিন ডিঃ আমরা সকলেই জানি সকালে রোদে দাঁড়ালে ভিটামিন ডি পাওয়া যায়।
এই ভিটামিন হাড় এবং দাঁতের স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তবে ভিটামিন ডি এর
ঘাটতি দেখা দিলে শুষ্ক ত্বকের সমস্যা তৈরি হতে পারে।
শুধু তাই নয় ভিটামিন ডি ত্বকের প্রতিরক্ষামূলক বাধা গঠনের জন্য অনেক বেশি দায়ী
যার ফলে ত্বকে তার প্রতিরক্ষা শক্তিশালী করতে এবং বিভিন্ন ধরনের বলি, ব্রণ,
সূক্ষ্ম রেখা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
ভিটামিন ইঃ ভিটামিন ই আমাদের ত্বককে হাইড্রেট এবং মসুরাইজড রাখতে অনেক
বেশি সাহায্য করে। শুধু তাই নয় ভিটামিন এ বার্ধক্য প্রাথমিক প্রভাব কমাতেও
সহায়তা করে। যদি এই ভিটামিনের ঘাটতি শরীরে দেখা দেয় তাহলে ত্বকের শুষ্কতা এবং
ফাটল সৃষ্টি হতে পারে।
তাই এ ধরনের সমস্যা দূর করার জন্য আপনারা চাইলে বাদাম চিনা বাদাম গোলমরিচ কুসুম
সয়াবিন তেল ইত্যাদি গ্রহণ করতে পারেন। আশা করি এগুলোতে আপনারা ভিটামিন ই পেয়ে
যাবেন।
ভিটামিন সিঃ ভিটামিন সি ত্বক রক্ষা করতে অনেক বেশি সহায়তা করে। এই
ভিটামিন সি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে এবং কোলাজেন উৎপাদনের জন্য অনেক
বেশি সহায়তা করে।
যদি আমাদের শরীরে ভিটামিন সি এর অভাব দেখা দেয় তাহলে ত্বক থেকে পানির ক্ষয়
বেড়ে যায় ফলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। তাই এই ধরনের সমস্যা এড়াতে সাইট্রাস ফল,
গোলমরিচ, ক্যান্টালপ, স্ট্রবেরি, ব্রকোলি ইত্যাদি গ্রহণ করতে পারেন।
জিংকঃ যদি শরীরে জিংকের অভাব দেখা দেয় তাহলে শুষ্ক মাথার ত্বক সরিয়াসিস
এটোপিক ডার্মাটাইটিস ইত্যাদি সমস্যা দেখা দেয়। এমন কি একজিমার মত সমস্যাও হয়ে
থাকে। তাই এ ধরনের সমস্যা এড়াতে এবং ত্বক সুরক্ষিত রাখতে জিংক সমৃদ্ধ খাবার
গ্রহণ করতে পারেন যেমন লাল মাংস, মুরগি, মটরশুঁটি, বাদাম ইত্যাদি।
ভালোবাসা কোথায় থাকে?
প্রত্যেকটা মানুষ প্রায়ই ভালোবাসার অনুভূতির সঙ্গে পরিচিত। কেউ কেউ ভালবাসলে বা
কারো প্রেমে পড়লে মানুষের মধ্যে অন্যরকম একটা অনুভূতি ফিল করে। সাধারণত
ভালোলাগার মানুষটিকে দেখলে হৃদস্পন্দন বৃদ্ধি পেয়ে যায়। আর এর জন্যই অনেকে মনে
করেন ভালবাসার সৃষ্টি বোধায় হৃদয় অর্থাৎ হার্টে।
কিন্তু কিছু কিছু গবেষণায় তা ভিন্ন কথা বলা হয়েছে। কিছু গবেষণায় বলেছেন
ভালোবাসা মস্তিষ্কেই সৃষ্টি হয়। কিছু গবেষকরা প্রমাণ করেছেন যে ভালবাসা
মস্তিষ্কে নির্দিষ্ট অংশের সৃষ্টি হয়। ভালবাসলেই বা প্রেমে পড়লে ভালবাসার
অনুভূতি মস্তিষ্কের অন্ধকারাচ্ছন্ন বিভিন্ন প্রকোষ্ঠ আলোকময় হয়ে ওঠে বলে দাবি
কিছু গবেষকদের।
তবে ভালোবাসা মানে যে তা নারী পুরুষ কেন্দ্রীয় এরকম নয়। ভালবাসা হল প্রত্যেকটা
মানুষের প্রতি প্রতিটা মানুষের মিল মহব্বত। আবার ভালোবাসা পোষ্য প্রাণী বা
প্রকৃতির প্রতিও হতে পারে। মস্তিষ্কের ভিতরে যে জটিলতা কার্যক্রম রয়েছে তা খালি
চোখে দেখার কোন উপায় নেই।
তবে একদল গবেষকরা বলেন, কী ধরনের ভালোবাসায় মস্তিষ্কের কোন অংশ জ্বলে উঠবে, তা
অনেকটা পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে। তথ্যসূত্র: সায়েন্স ডেইলি, মেডিকেল এক্সপ্রেস
কোন ভিটামিনের অভাবে ভালোবাসা রোগ হয়
প্রিয় পাঠক আপনারা কি জানেন কোন ভিটামিনের অভাবে ভালোবাসা রোগ হয়? বিষয়টা
যতটা হাস্যকর মনে হচ্ছে ততটাও হাস্যকর নয় আসলে এটি একটি রোগ। সাধারণত ভালোবাসা
রোগ কোন চিকিৎসার শিরোনাম নয় তবে এটি প্রায় সময় প্রেমে পড়ার মানসিক এবং
শারীরিক প্রভাব গুলি বর্ণনা করতে ব্যবহৃত করা হয়।
ঐতিহাসিকভাবে যদি বলা যায় ভালোবাসার রোগকে এক ধরনের মানসিক যন্ত্রণা হিসেবে ধরা
যায় যা প্রেমের সাথে সংযুক্ত। মূলতকিছু উদাহরণস্বরূপ বললে বুঝতে পারবেন ইবনে
সিনা এই মানসিক যন্ত্রণার প্রথম লক্ষণ হিসেবে বিষন্নতাকে দায়ী করেছিলেন। তাই
কিছু কিছু মানুষ জানেন ভালোবাসা কোনো রোগ নয়।
তবে আপনারা যদি সঠিক বিষয় জানেন তাহলে অবশ্যই জমে যাবেন। ভালোবাসা হল মানসিক
একটি রোগ। তাই এখানে কিছু ভিটামিন ও খনিজ রয়েছে যা মানসিক মেজাজ এবং সুস্থতায়
বিশেষভাবে ভূমিকা পালন করে। তাই আসুন আর দেরি না করে জেনে নিন।
ভিটামিন ডিঃ ভিটামিন ডি মস্তিষ্কের কোষগুলোকে রক্ষা করতে সাহায্য করে এবং
সেরোটোনিনের উৎপাদনকে উৎসাহিত করতে সহায়তা করে।
ভিটামিন বি-১২ঃ ভিটামিন বি-১২ স্নায়ু কোষের উৎপাদন এবং কার্যকারিতা উন্নত
করতে অনেক বেশি সাহায্য করে। শুধু তাই নয়, এটি রক্তস্বল্পতা রোধ করতেও সহায়তা
করে। পাশাপাশি দুর্বলতা দূর করে এবং ক্লান্তি দূর করতে সাহায্য করে।
পাশাপাশি নিউরোট্রান্সমিটার মেজাজ নিয়ন্ত্রণে বিশেষভাবে ভূমিকা রাখে। আর
ম্যাগনেসিয়াম এই খনিজ স্নায়ু এবং পেশিগুলির কার্যকারিতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য
করে ফলে চাপ ও উদ্বেগ কমাতে সহায়তা করে।
ওমেগা-3 ফ্যাটি অ্যাসিডঃ এই ফ্যাটি এসিড গুলো মস্তিষ্কের কোষের ঝিল্লি
বাড়ি সাহায্য করে ফলে মেজাজ এবং জ্ঞানের কার্যকারিতা নিয়ন্ত্রণে রাখতে ভূমিকা
পালন করে।
উপরে উল্লেখিত যে ভিটামিন ও খনিজ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে এর অভাবে বিষন্নতা
উদ্যোগ এবং অন্যান্য মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার যুগে বাড়ি তুলতে পারে তাই এই
ধরনের ভিটামিন ও খনিজ গ্রহণ করা একজন মানুষের জন্য অত্যন্ত জরুরী।
আশা করি এই পুষ্টিগুলো গ্রহণ করার ফলে ভালোবাসার রোগের লক্ষণগুলো দূর হতে সাহায্য
করবে। এছাড়াও আপনি যদি অনেক বেশি মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে সমস্যা এবং তাহলে
নিকটস্থ বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সাথে পরামর্শ গ্রহণ করুন এবং সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ
করুন।
কোন ভিটামিনের অভাবে মুখে ঘা হয়?
মুখে ঘা হওয়া একটি সাধারণ সমস্যা, যা অনেকের জন্য অত্যন্ত কষ্টকর। বিভিন্ন কারণে
মুখে ঘা হতে পারে, তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এর মূল কারণ হলো পুষ্টির ঘাটতি, বিশেষ
করে কিছু নির্দিষ্ট ভিটামিনের অভাবে মুখে ঘা হয়।
আজকে আমি এই আর্টিকেলে কোন ভিটামিনের অভাবে মুখে ঘা হয় এই সম্পর্কে বিস্তারিত
আলোচনা করব। তাই আপনারা যারা এই বিষয়টি সম্পর্কে জানতে এসেছেন তারা অবশ্যই
আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
যদি আপনার শরীরে ভিটামিন বি ১২ ও জিঙ্কের ঘাটতি দেখা দেয় তাহলে মুখে ঘা তৈরি হতে
পারে। তবে শুধু যে ভিটামিনের অভাবে হয় তা নয়। পাশাপাশি সিগারেট, জর্দা ও আরো
বিভিন্ন ধরনের তামাক খেলে মুখে ইনফেকশন তৈরি হয়। ফলে মুখে ঘা হয়।
এছাড়াও যদি আপনার দাঁত ভাঙ্গা থাকে বা খোঁচা গালে লেগে থাকে তাহলে সেখানে ক্ষত
তৈরি হয়। তবে এই মুখের ঘা এড়াতে আপনারা কিছু প্রয়োজনীয় ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার
গ্রহণ করতে পারেন। যেমনঃ সবুজ শাক-সবজি।
কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর দুর্বল হয়
আমাদের মধ্যে এমন অনেকে রয়েছে যারা কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর দুর্বল হয় এ
বিষয়টি সম্পর্কে জানেন না। আজকে আমি তাদের উদ্দেশ্যেই এই আর্টিকেলের অংশটুকুতে
এই বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।
প্রিয় পাঠক শরীরে ভিটামিন বি ১২ এর ঘাটতি দেখা দিলে ক্লান্তি, বিরক্তি, মানসিক
চাপ, বিভ্রান্তি, বিষণ্ণতা, মনোযোগের অভাব, অবসাদ, ভুলে যাওয়া, হতাশা ইত্যাদি
সমস্যা বৃদ্ধি পায়। বিশেষ করে এই ভিটামিন বি ১২ এর অভাব দেখা দিলে রক্তস্বল্পতা
সৃষ্টি হয় পাশাপাশি স্নায়ুতন্ত্র সঠিকভাবে কাজ করে না।
আমাদের মধ্যে অনেকেই রয়েছে যারা ভিটামিন বি ১২ এর অভাব দেখা দিলে কোন উপসর্গ পান
না হলে আরো সমস্যা বেড়ে যায়। ফলে শরীর দুর্বল হওয়ার প্রধান কারণ হিসেবে দাড়ায়
ভিটামিন বি ১২। তবে এই ভিটামিন বি ১২ অভাব দূর করার জন্য বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি
সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করতে হবে যেমনঃ মাংস, মাছ, দুধ, ডিম। এছাড়াও দুগ্ধজাত খাবার
যেমনঃ দই, পনির, পায়েস, সন্দেশ, ছানা ইত্যাদি।
লেখকের শেষ কথাঃ কোন ভিটামিনের অভাবে ভালোবাসা রোগ হয়
সম্মানিত পাঠক আশা করি সম্পূর্ণ আর্টিকেল পড়ে কোন ভিটামিনের অভাবে ভালোবাসার রোগ
হয় এবং কোন ভিটামিনের অভাবে মুখে ঘা হয় এ বিষয়গুলো সঠিকভাবে জানতে পেরেছেন।
তাই আপনারা যারা সম্পূর্ণ আর্টিকেল পড়ে উপকৃত হয়েছেন তারা অবশ্যই কমেন্টের
মাধ্যমে আপনার মূল্যবান মন্তব্য জানিয়ে যাবেন। পাশাপাশি আপনার বন্ধু বান্ধবের
সাথে আর্টিকেলটি শেয়ার করবেন। আর এই ধরনের আরো আর্টিকেল পেতে প্রতিদিন এই
ওয়েবসাইটে ভিজিট করবেন। বন্ধুরা শেষ পর্যন্ত আমাদের এই আর্টিকেলের সাথে থাকার
জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
এখানে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url