দুধের সর খাওয়ার উপকারিতা - দুধের সর দিয়ে নাইট ক্রিম বানানোর নিয়ম

আপনারা কি দুধের সর খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে এই আর্টিকেল একদম শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন। কারণ সম্পূর্ণ আর্টিকেল পড়লেই আপনি এই বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে যাবেন। তাই পাঠক আর দেরি না করে বিষয়গুলো মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
দুধের সর খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন
যদি আপনারা শেষ পর্যন্ত এই আর্টিকেলটি পড়তে পারেন তাহলে, দুধের সর খাওয়ার অপকারিতা, দুধের সর খেলে কি মোটা হয়, দুধের সর দিয়ে ত্বকের যত্ন, দুধের সর দিয়ে ফেসপ্যাক, এই বিষয়গুলোর সম্পর্কে সঠিকভাবে জেনে যাবেন। 

ভূমিকা

স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য দুধের সর অত্যন্ত পুষ্টিকর একটি খাদ্য। দুধের সর আমাদের শরীরের নানা কাজে সাহায্য করে। যদি দুধের সর প্রতিদিন নিয়ম মাত্রায় খাওয়া যায় তাহলে আশা করা যায় এর সম্পূর্ণ পুষ্টি উপাদান শরীর পেয়ে যাবে। দুধের সর খাওয়ার উপকারিতা অনেক রয়েছে যারা জানেন না তারা অবশ্যই সম্পূর্ণ আর্টিকেল পড়ে জেনে নিবেন। তাছাড়াও অনেকে রয়েছে দুধের সর দিয়ে নাইট ক্রিম বাড়ানোর নিয়ম সম্পর্কে জানেন না। তাই এই সমস্ত বিষয়গুলো সঠিকভাবে জানিয়ে দেয়ার জন্য আজকের এই আর্টিকেল। তাই দেরি না করে আসুন বিস্তারিত জেনে নিন।

দুধের সর খাওয়ার উপকারিতা

আপনাদের মধ্যে এমন অনেকে রয়েছে যারা দুধের সর খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানেন না। তাই আপনাদের সুবিধার্থে আজকে আমি এই আর্টিকেলের অংশটুকুতে এই বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করব। 
দুধের সর বিভিন্ন ধরনের উপকার করে থাকে যা জানলে হয়তো আপনারা অনেকেই নিয়মিত এটি খেতে শুরু করবেন। তাহলে চলুন আর দেরি না করে সেই সকল উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

  • তরল জাতীয় যে সকল খাবার রয়েছে তার মধ্যে অনেক অন্যতম হলো দুধের সর। এতে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি ও ভিটামিন রয়েছে যা খেলে অনেক বেশি উপকার পাওয়া যায়। দুধের সরে রয়েছে ল্যাকটিক এসিড যার ত্বকের রোদে পড়া ভাব কমাতে অনেক বেশি সাহায্য করে এবং ত্বক করে তোলে অনেক বেশি উজ্জ্বলতা।
  • যদি আপনার শরীরে দুর্বলতা ভাব অনুভব করেন তাহলে দুধের সর নিয়মিত খেতে পারেন। কারণ দুধের সর খেলে আপনার শরীর দুর্বলতা ভাব খুব সহজেই কমে যাবে। দুধের স্বরে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিকর উপাদান যেমন প্লাটিন ও মিনারেলস যা সারাদিনের ক্লান্তি ভাব দূর করতে অনেক বেশি সাহায্য করে।
  • এছাড়াও আপনার শরীরের ফিটনেস ধরে রাখতে চাইলে দুধের সর হতে পারে আপনার জন্য উপকারী একটি খাবার। কারণ দুধের সরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম প্রোটিন ভিটামিন ডি ও খনিজ উপাদান যা আপনার শরীরের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে বিশেষভাবে ভূমিকা পালন করে। এছাড়াও বডি গঠন ঠিক রাখতে অনেক বেশি সাহায্য করে দুধের সর।
  • যাদের হাড়ের দুর্বলতা রয়েছে তারা হাড় মজবুত করতে দুধের সর খেতে পারেন। তাছাড়াও শরীরের পেশী শক্তি বজায় রাখতে বিশেষভাবে ভূমিকা রাখে দুধের সর। তার কারণ হলো দুধের সরে রয়েছে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ও ম্যাঙ্গানিজ রয়েছে।
  • কিছু সূত্রে জানা গিয়েছে যে দুধের সর খেলে আপনার কাশি দূর করতে সাহায্য করবে। এজন্য এই দুধের স্বরে কিছু উপাদান মিশ্রণ করতে হয় যেমন নারকেল গোঁড়া গোলমরিচ এলাচ ইত্যাদি। এইগুলো উপাদান একসঙ্গে মিশ্রণ করে গরম করে খেলে আশা করা যায় কাশি কমে যাবে। আশা করি দুধের সর খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে সঠিকভাবে জানতে পেরেছেন।

দুধের সর খাওয়ার অপকারিতা

দুধের সর খাওয়ার উপকারিতা যেমন রয়েছে ঠিক তেমনি অবকারিতাও রয়েছে। আজকে আমি সেই বিষয়গুলো সম্পর্কেই আলোচনা করব। মূলত অনেকেই রয়েছে যারা দুধের সর কেটে পছন্দ করেন কিন্তু কয়জন জানেন দুধের সর খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে? তাই আপনাদের কথা চিন্তা করে এই আর্টিকেলে এ বিষয়গুলো বিস্তারিত আলোচনা করব।

  • দুধের সর খাওয়ার ফলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। যদি আপনি অতিরিক্ত পরিমাণে দুধের সর খান তাহলে আপনার ডায়রিয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে।
  • এছাড়াও আপনার দেহের ওজন পর্যন্ত বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে দুধের সর অধিক মাত্রায় খাওয়ার ফলে।
  • আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে দুধের সর অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে বমি বমি ভাব হতে পারে। বিশেষ করে শিশুদের এ ধরনের সমস্যা বেশি হয়ে থাকে তাই দূরেরস্বর খাওয়ানো থেকে বিরত রাখবেন।
  • অনেকের আবার অধিক মাত্রায় দুধের সর খাওয়ার ফলে হজমের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই যাদের দুধের সর খাওয়ার ফলে পেটে হজমতের সমস্যা হয় তারা এটি এড়িয়ে চলবেন।

দুধের সর খেলে কি মোটা হয়

দুধের সর খেলে কি মোটা হয়? এই প্রশ্ন নিয়ে অনেকেই বিভিন্ন চিন্তাভাবনা করেন। তবে মূলত এই প্রশ্নের সহজ উত্তর হল না। কারণ দুধের সর খেলে ওজন বাড়ার খুব একটা আশঙ্কা নেই। উল্টো অনেক ক্ষেত্রে ওজন কমে যেতে দুধের সর সাহায্য করে। 
তাছাড়া আপনারা ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চাইলে দুধের ভেতরে থাকা স্বর খেতে পারেন। কারণ দুধের সর দিয়ে আপনি সারাদিন এই ক্যালোরি নিয়ন্ত্রণ করে ওজন কমাতে পারবেন। তবে যাদের ওজন অতিরিক্ত বেড়ে গিয়েছে তারা চাইলে দুধের সর খেয়ে ওজন কমাতে পারে।

দুধের সর দিয়ে ত্বকের যত্ন

দুধের সর দিয়ে ত্বকের যত্ন নিতে হলে আপনাকে এই বিষয়টি সম্পর্কে জানতে হবে। যদি আপনি ত্বকের উজ্জ্বলতা বা মুখের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতে চান তাহলে দুধের সর মুখে ব্যবহার করতে পারেন। ত্বকে বা মুখে দুধের সর ব্যবহার করলে আপনার ত্বক আগের তুলনায় অনেক বেশি ফর্সা ও উজ্জ্বল হয়ে উঠবে। তাই আপনারা চাইলে দুধের সর ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন।

  • এছাড়াও যাদের ত্বকে কালো দাগ রয়েছে তারা এটি ঘরোয়া উপায়ে দূর করতে চাইলে দুধের সর ব্যবহার করতে পারেন। প্রথমত কালো দাগের উপর দুধের সর কিছুক্ষণ লাগিয়ে রাখতে হবে এরপর পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে এইভাবে কিছুদিন তোকে দুধের সর ব্যবহার করলে আশা করা যায় ত্বক বা মুখের কালো দাগ খুব সহজেই দূর হয়ে যাবে।
  • যাদের অকালে বয়সের ছাপ পড়েছে তারা চাইলে দুধের সর ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন। কারণ দুধের স্বরে থাকা প্রোটিন ও ভিটামিন ত্বকের প্রয়োজনীয় উপাদান কোলাজেন উৎপাদন করতে বিশেষভাবে ভূমিকা রাখে ফলে টক টক টানটান থাকে এবং বয়সের ছাপ বোঝা যায় না।
  • যদি আপনারা ত্বক পরিষ্কারভাবে রাখতে চান তাহলে নিয়মিত দুধের সর ব্যবহার করতে পারেন। অনেক সময় বিভিন্ন কাজকর্মের কারণে ত্বকের ধুলাবালি জমে যায়। তাছাড়াও ত্বকে তেলাক্ত ভাব দূর করতেও অনেক বেশি কাজ করে দুধের সর। এজন্য আপনারা দুধের সর মুখের ওপরে ভালোভাবে কিছুক্ষণ লাগিয়ে রেখে তারপর দুধের সর শুকিয়ে গেলে হালকা কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন এতে করে আপনার টক হয়ে উঠবে অনেক উজ্জ্বল এবং পরিষ্কার।
  • ত্বকের আদ্রতা বজায় রাখতে দুধের সর ও মধু একসঙ্গে মিশ্রণ করে একটি ফেসপ্যাক বানাতে পারেন। মূলত দুধের সরের সাথে সামান্য কিছু পরিমাণ মধু মিশ্রণ করে তাকে ব্যবহার করলে ত্বকের আদ্রতা ঠিক থাকে এবং ত্বকের ক্ষত দূর হয়।
  • শুধু তাই নয় যাদের মুখে ব্রণ রয়েছে এটি দূর করার জন্যও দুধের সর ভালো কাজ করে। এজন্য আপনাকে নিয়মিত দুধের সর আপনার মুখে ব্যবহার করতে হবে কিছুদিন ব্যবহার করলে আপনার ত্বকের ব্রণ নিমিষেই দূর হয়ে যাবে।
  • এছাড়াও আপনারা চাইলে মুখের কোমল ভাব ফিরিয়ে নিয়ে আসতে দুধের সর এবং কমলালেবুর খোসা গুঁড়ো করে মিশ্রণ করে মুখে ব্যবহার করলে তখন উঠবে অনেক কমল এবং নরম।   

দুধের সর দিয়ে নাইট ক্রিম 

আপনারা কি জানেন? দুধের সর দিয়ে নাইট ক্রিম তৈরি করা যায়। আর এই নাইট ক্রিম ব্যবহার করে আপনার ত্বকের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা খুব সহজেই দূর করা যায়। যদি আপনার ত্বকের কোমল ভাব বজায় রাখতে চান তাহলে রাতে দুধের সর দিয়ে নাইট ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন। 

আশা করি আপনার টক অনেক কোমল হয়ে উঠবে। দুধের স্বর দিয়ে নাইট ক্রিম তৈরি করার জন্য প্রথমে আপনাকে দুধের সর এলোভেরা অলিভ অয়েল গোলাপজল ও গ্লিসারিন একসঙ্গে মিশ্রণ করে এক ধরনের পেস্ট তৈরি করতে হবে। 
এরপর এই পেস্টটুকু আপনার ত্বকের ব্যবহার করলে আপনার ত্বকের কালো দাগ, ত্বকের শুষ্কতা এবং ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে সাহায্য করবে। এই নাইট ক্রিমটি বেশ কিছুদিন ত্বকে ব্যবহার করলে অনেক ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে। 

এছাড়াও আপনারা যদি দুধের সরের সাথে অ্যালোভেরা মিশ্রণ করে ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন তাহলেও ভালো ফলাফল পাবেন। আপনার ত্বক হাইডে রাখতে দুধের স্বর দিয়ে নাইট ক্রিম বানিয়ে ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন। এটি মূলত দুই চামচ দুধের সর এবং তিন চামচ এলোভেরা জেল একসঙ্গে মিশ্রণ করে রাতে ঘুমানোর আগে ব্যবহার করলে এই ফলাফলটা পাওয়া যায়। 

দুধের সর দিয়ে ফেসপ্যাক

আপনাদের মধ্যে হয়তো অনেকেই রূপচর্চা কাজের জন্য দুধের সর ব্যবহার করতে চান। ঠিক এজন্যই অনেকেই আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন দুধের স্বর্গে ফেসপ্যাক কিভাবে বানানো যায়। তাই আজকে আমি আপনাদের সুবিধার্থে দুধের সর দিয়ে ফেসপ্যাক বানানোর নিয়ম ও উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। 

  • আপনারা চাইলে ঘরে বসে এই উপাদানটি তৈরি করে আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে পারেন। তাই আসুন আর দেরি না করে ফেসপ্যাক বানানোর সঠিক নিয়ম গুলো জেনে নিন।
  • প্রথমত আপনাকে ফেসপ্যাক তৈরি করার জন্য দুধের সর, এক টেবিল চামচ লেবুর রস একসঙ্গে মিশ্রণ করে ত্বকের ওপরে ১০ থেকে ১৫ মিনিট পর্যন্ত লাগিয়ে রাখুন এরপর শুকিয়ে গেলে পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন আশা করি উপকার পাবেন।
  • এছাড়াও মুখের রুক্ষভাবে দূর করতে চাইলে তিন চামচ বেসন এবং ৫ গ্রাম দুধের সর নিয়ে একসঙ্গে মিশ্রণ করে ফেসপ্যাক তৈরি করে মুখে কিছুক্ষণ ব্যবহার করে ধুয়ে ফেললে অনেক উপকার পাওয়া যাবে।
  • তাছাড়া আপনারা চাইলে গোলাপ জলের সাথে দুধের সর মিশ্রণ করে মুখে ব্যবহার করতে পারেন। এটা মূলত আপনার ত্বকের ব্রণ দূর করতে অনেক বেশি সাহায্য করবে।
  • দুধের সর দিয়ে আরো একটি ফেসপ্যাক তৈরি করতে চাইলে দুই চামচ মুলতানি মাটি এবং কিছু পরিমাণ দুধের সর একসঙ্গে মিশ্রন করে ফেসপ্যাক তৈরি করতে হবে এরপর সেই ফেস প্যাকটি তবে ১৫ থেকে ২০ মিনিট পর্যন্ত লাগিয়ে রেখে পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে।
  • দুধের সর ও ২ চামচ হলুদ একসঙ্গে মিশ্রণ করে একটি ফেসপ্যাক তৈরি করুন। এরপর এটি তোকে কিছুক্ষণ লাগিয়ে রাখুন এরপর ধুয়ে ফেলুন আশা করি আপনার ত্বকের স্বাস্থ্য অনেক ভালো থাকবে।

দুধের সর সম্পর্কে সাধারণ জিজ্ঞাসা (FAQ)

১) প্রশ্নঃ দুধের সর খেলে কি ওজন বাড়ে?

উত্তরঃ না, দুধের সর খেলে সরাসরি ওজন বৃদ্ধি হয় না। তবে অনেক ক্ষেত্রে দুধের সর খেলে ওজন অনেকটা কমতে শুরু করে। 

২) প্রশ্নঃ মুখে দুধের সর লাগালে কি হয়?

উত্তরঃ মূলত আপনার মুখে দুধের সর লাগিয়ে রাখলে বিভিন্ন ধরনের উপকার পাওয়া যায়। যেমনঃ আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি হয়, ত্বক ভালো থাকে, ত্বকে তেলাক্ত ভাব দূর করে, মুখের কালো দাগ দূর করে।

৩) প্রশ্নঃ দুধের সর খেলে কি ক্ষতি হয়?

উত্তরঃ না, দুধের সর খেলে ক্ষতি হয় না। তবে অতিরিক্ত মাত্রায় খেলে ক্ষতি হতে পারে। তাই অতিরিক্ত না খাওয়াটাই ভালো।

৪) প্রশ্নঃ মুখে দুধ দিলে কি হয়?

উত্তরঃ মুখে দুধ দিলে মুখের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দূর হয় বিশেষ করে মুখের যে ব্রণের সমস্যা হয় এবং মুখের লালচে ভাব ও ক্ষত হয় সেগুলো দূর করতে সাহায্য করে।

লেখকের মন্তব্য

সম্মানিত পাঠক আশা করি সম্পূর্ণ আর্টিকেল পড়ে আপনারা দুধের সর খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। তাছাড়াও দুধের সর দিয়ে নাইট ক্রিম বানানোর সঠিক নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। এই সম্পর্কে আপনারা জেনে হয়তো এখন নাইট ক্রিম বানিয়ে ব্যবহার করতে পারবেন। আর এই দুধের সর আপনারা পরিমাণ মতো খেয়ে থাকলে আশা করা যায় অনেক ভালো ফলাফল পাবেন। তাছাড়া ত্বকের কিংবা শরীরের বিভিন্ন ধরনের কাজে দুধের সর অনেক বেশি উপকারে আসে। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এখানে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪