গ্যাকোটাস সাবান এর উপকারিতা - এন্টিফাঙ্গাল সাবান এর নাম
প্রিয় পাঠক আপনি কি গ্যাকোটাস সাবান এর উপকারিতা সম্পর্কে জানতে চান? তাহলে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। এই আর্টিকেলো গ্যাকোটাস সাবানের কি কি উপকারিতা রয়েছে এই বিষয়গুলো সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আর্টিকেলটি পড়লে আপনি সঠিকভাবে জেনে যাবেন।
এই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়লে, ব্রণের জন্য কোন সাবান ভালো, গ্যাকোটাস সাবান ব্যবহারের নিয়ম, গ্যাকোটাচ সাবান এর দাম কত, এন্টিফাঙ্গাল সাবান এর নাম, গ্যাকোটাস নিম সাবান, চুলকানির সাবানের নাম এই বিষয়গুলো সম্পর্কে জেনে যাবেন।
ভূমিকা
গ্যাকোটাচ সাবান এটি মূলত আমাদের শরীরের বিভিন্ন রোগের সমস্যার কারণে ডাক্তারেরা ব্যবহার করার জন্য নির্দেশ দিয়ে থাকেন। তবে এই সাবানটি আমাদের শরীরে কি কি উপকারে আসে আপনাদের মধ্যে অনেকেই জানেন না। তাই আজকে আমি এই আর্টিকেলে গ্যাকোটাস সাবান এর উপকারিতা এবং এন্টিফাঙ্গাল সাবান-এর নাম কি এবং কাজ কি এই বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করব। এছাড়াও আমাদের ত্বকে ব্রণের সমস্যা দূর করার জন্যও এটি কিভাবে ব্যবহার করা যায় এবং এর উপকারিতা কি কি তা সবকিছু বিস্তারিত জানিয়ে দিব। তাই এই আর্টিকেলটি আপনারা সম্পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে পড়লে আশা করি সমস্ত বিষয়গুলো সঠিকভাবে জেনে যাবেন। পাঠক তাই আসুন আর দেরি না করে মূল বিষয়গুলো জেনে নিন।
ব্রণের জন্য কোন সাবান ভালো
আমাদের মধ্যে এমন অনেকেই রয়েছে যাদের ত্বকে ব্রণের সমস্যা দেখা দেয়। তবে এই ব্রণ দূর করার জন্য অনেকেই বিভিন্ন ধরনের ওষুধ সেবন করেন কিংবা বিভিন্ন প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু আপনারা কি জানেন এই ত্বকের ব্রণের জন্য কোন সাবান ভালো? আপনার হয়তো অনেকেই জানেন না।
তাই পাঠক যদি না জেনে থাকেন তাহলে অবশ্যই এই আর্টিকেলের অংশটুকু থেকে জেনে নিবেন। সাধারণত মুখের ব্রণ দূর করার জন্য অন্যান্য সাবানের তুলনায় গ্যাকোটাচ সাবান অনেক বেশি কার্যকরী। আপনারা চাইলে এই সাবানটি ব্যবহার করতে পারেন। যেহেতু এই সাবানটি ব্যবহার করে অনেকেই উপকার পেয়েছে।
সেহেতু আপনিও তাদের মতো আশা করি উপকার পাবেন। আর এই গ্যাকোটাচ সাবান ব্যবহার করলে আপনার তেমন কোন ক্ষতি হবে না। এই সাবানটিতে মারাত্মক কোনো পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই বলে এটি নিঃসন্দেহে ত্বকে ব্রণ দূর করতে এবং শরীরে ব্যবহার করতে পারেন।
এছাড়াও আপনি চাইলে ত্বকে ব্রণ দূর করতে অন্যান্য সাবানও ব্যবহার করতে পারেন যেমন- ডেটল, লাইভবয়, নিম সাবান। এগুলো ত্বকের ব্রণ দূর করার জন্য উপকারী।
গ্যাকোটাস সাবান এর উপকারিতা
আপনার অনেকেই রয়েছেন যারা জানতে চেয়েছেন গ্যাকোটাস সাবান এর উপকারিতা সম্পর্কে। তাই আজকে আমি আপনাদের সুবিধার্থে এই আর্টিকেলের অংশটুকুতে এই বিষয়টি সম্পর্কে সঠিকভাবে আলোচনা করবো। আশা করি সম্পূর্ণ আর্টিকেল শেষ পর্যন্ত পড়লে আপনি এই সাবানের উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে যাবেন। তাই আসুন আর দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক।
গ্যাকোটাচ সাবান আমাদের ত্বকের জন্য কতটা উপকারী তা ব্যবহার করলেই বোঝা যায়। বর্তমান সময়ে এই সাবানটি ব্যবহার করে প্রায় মানুষ ত্বকের জন্য উপকার পেয়েছে। সবচেয়ে মজার বিষয় হলো এই সাবানটি ব্যবহার করে আমি অনেক উপকার পেয়েছি। বিশেষ করে এই সাবানটি ছিয়াল দূর করতে অনেক বেশি কার্যকরী।
এছাড়াও এই সাবানটি চুলের জন্যও অনেক উপকারী। প্রথমে এই সাবানটি দেখে কেউ মনে করবে না এর এত উপকারিতা। আমিও প্রথমে বিশ্বাস করিনি। কিন্তু যখনই এই সাবানটি ব্যবহার করলাম ঠিক তখনই বুঝলাম যে সাবানটি কতটা উপকারী। যেহেতু সাবানটা অনেক বেশি উপকারী তাই আমার বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে আপনাদের এই বিষয়টি সঠিকভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করব।
সাধারণত এই গ্যাকোটাচ সাবান আপনার ত্বকের মৃত কোষগুলো খুব দ্রুত সময়ে অবসারণ করতে সাহায্য করে। কারণ মৃত কোষ আমাদের ত্বকের সৌন্দর্য নষ্ট করে এবং ধীরে ধীরে আমাদের শরীরকে কালো বর্ণের করে ফেলে। তাই এই সমস্যা দূর করার জন্য আপনি গ্যাকোটাচ সাবান নিঃসন্দেহে ব্যবহার করতে পারেন।
যদি আপনি সঠিক নিয়ম অনুসরণ করে ব্যবহার করতে পারেন, তাহলে আশা করি মৃত কোষগুলো দূর করতে সক্ষম হবেন। এখানে তেমন কোনো আহামরি নিয়ম অনুসরণ করতে হবে না। সাধারণত আপনাকে যে নিয়মটি অনুসরণ করতে হবে সেটি হলো প্রথমে গ্যাকোটাচ সাবান ও পরিষ্কার বালটি এবং টিউবয়েলের পানি দিয়ে গোসল করবেন।
কারণ পুকুরের পানিতে বিভিন্ন ধরনের জীবাণু থাকে আর আপনি যদি কোন রোগ নিয়ে পুকুরে পানিতে গোসল করেন, তাহলে সমস্যা সমাধান হওয়ার থেকে আরও বেশি বেড়ে যাবে। তাই সব সময় চেষ্টা করবেন টিউবয়েলের পানি দিয়ে গোসল করার। যদি আপনি নিয়মিত এইভাবে গোসল করতে পারেন, তাহলে আপনার ত্বকের মৃত কোষগুলো খুব সহজেই দূর হয়ে যাবে।
ফলে আপনার ত্বক অনেক সৌন্দর্য এবং মলিন হয় উঠবে। শুধু তাই নয়, আপনার ত্বকে যদি অত্যাধিক পরিমাণে তৈলাক্ত ভাব দেখা দেয়। তাহলে টাকা নষ্ট করে ফেসওয়াশ না কিনে অল্প টাকায় গ্যাকোটাচ সাবান কিনে কিছুদিন ব্যবহার করুন।
আশা করি ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর হয়ে যাবে। এর পাশাপাশি আপনারা চাইলে বাজারে উন্নত মানের যে ফেসওয়াশগুলো রয়েছে সেগুলো ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়াও অয়েল স্কিন হলে ব্ল্যাকহেড এবং ব্রণের সমস্যা মারাত্মক রূপে ধারণ করে। আর এই মারাত্মক সমস্যা দূর করতে গ্যাকোটাচ সাবান বেশ সাহায্য করে।
কারণ গ্যাকোটাচ সাবানের মধ্যে রয়েছে এক ধরনের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং এন্টি-ইনফ্লামেটরি উপাদান যা ব্রণ এবং ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। যাদের ত্বকে অত্যাধিক পরিমাণে ব্রণ রয়েছে তারা গ্যাকোটাচ সাবান ব্যবহার করতে পারেন। এই সাবানটি ২০ থেকে ৩০ তিন ব্যবহার করলে আপনার এই সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
শুধু তাই নয় এই গ্যাকোটাচ সাবান অ্যান্টিসেপ্টিক তাই আমাদের শরীরের ঘা-পচড়া, দূর করতে অনেক বেশি সাহায্য করে। এই সমস্যাগুলো দূর করার পাশাপাশি আপনার ছিয়াল দূর করতেও অনেক বেশি সাহায্য করে গ্যাকোটাচ সাবান।
সাধারণত ডাক্তারেরা সাবানটি ছিয়াল দূর করার জন্য ব্যবহার করার নির্দেশ দিয়ে থাকেন। যারা ছিয়াল রোগে ভুগছেন তারা নিকটস্থ বাজার থেকে গ্যাকোটাচ সাবানটি কিনে ১৫ থেকে ২০ দিন টিউবওয়েল এর পানি দিয়ে গোসল করলে, এর ফলাফল আপনি নিজেই দেখতে পাবেন।
এর পাশাপাশি গ্যাকোটাচ সাবান চুল উজ্জ্বল করতে, চুল কালো করতে, চুলের গোড়া শক্ত করতে, চুল পড়া রোধ করতে এবং শরীরের এলার্জি যাবতীয় সমস্যা দূর করতে বিশেষভাবে ভূমিকা পালন করে। তাহলে আশা করি গ্যাকোটাস সাবান এর উপকারিতা কতটুকু রয়েছে তা হয়তো উপরে উল্লেখিত বিষয়গুলো পড়ে জানতে পেরেছেন।
গ্যাকোটাচ সাবান ব্যবহারের নিয়ম
যেহেতু গ্যাকোটাচ সাবান আমাদের শরীরের জন্য উপকারী। সেহেতু এই সাবানটি ব্যবহারের কিছু নিয়ম রয়েছে। যদি আপনি সঠিক নিয়ম অনুসরণ করে এই সাবানটি কিছুদিন ব্যবহার করতে পারেন, তাহলে আশা করি শরীরের ছিয়াল, ত্বকের মৃত কোষ, ত্বকের তৈলাক্ত ভাব, শরীরের ঘা- পর্চরা ইত্যাদি দূর হয়ে যাবে। তাই আসুন গ্যাকোটাস সাবান ব্যবহারের নিয়ম জেনে নিন।
অন্যান্য সাবান যেভাবে আপনি ব্যবহার করেন ঠিক একই নিয়মেই গোসল করার সময় এই গ্যাকোটাচ সাবানটি ব্যবহার করতে পারবেন। এটির কোন অতিরিক্ত নিয়ম নেই। কিন্তু গোসল করার সময় আপনাকে অবশ্যই টিউবয়েলের পানিতে গোসল করতে হবে এবং এই সাবানটি শরীরে ব্যবহার করতে হবে।
যদি আপনি পুকুরের পানিতে গোসল করেন তাহলে রোগ কখনোই সেরে উঠবে না। এই বিষয়গুলোর দিকে সঠিকভাবে খেয়াল রাখলে আশা করি কিছুদিনের মধ্যে আপনার সমস্যা দূর হয়ে যাবে। অনেকেই বলেন এই সাবানটি প্রতিদিন ২ থেকে ৩ বার ব্যবহার করতে হবে, আবার কেউ কেউ বলেন সাবানটি গায়ে বেশিক্ষণ রেখে দিলে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।
কিন্তু এটি কতটা সত্য তা সম্পূর্ণ নির্ভর করে রোগের উপর। সাধারণত আপনি গোসল করার সময় যেভাবে সাবান দিয়ে গোসল করেন ঠিক একইভাবে ১ বার গ্যাকোটাচ সাবান ব্যবহার করে গোসল করলেই হবে। অতিরিক্ত ভাবে গ্যাকোটাস সাবানটি ব্যবহার করার প্রয়োজন নেই। আশা করি গ্যাকোটাস সাবান ব্যবহারের নিয়ম বুঝতে পেরেছেন।
গ্যাকোটাচ সাবান এর দাম কত
গ্যাকোটাচ সাবান আপনি হয়তো সব দোকানে পাবেন না। কারণ এই সাবানটি সব দোকানে বিক্রি হয় না বা করে না। তবে বাজারে বড় বড় যে মুদির দোকানগুলো রয়েছে কিংবা সুপার শপে আপনি এই গ্যাকোটাচ সাবানটি পেয়ে যাবেন। তবে এই সাবানটি আপনি চাইলে ঘরে বসেই অনলাইনের মাধ্যমে কিনতে পারবেন।
সেজন্য আপনাকে অনলাইন মার্কেটগুলোতে খোঁজ নিতে হবে যেমন- দারাজ। আপনি চাইলে এই ওয়েবসাইটে গ্যাকোটাচ সাবানের পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট পেয়ে যাবেন। তবে, গ্যাকোটাচ সাবান এর 102 gm এর দাম শুধুমাত্র ১০০=/ টাকা।
এন্টিফাঙ্গাল সাবান এর নাম
প্রিয় পাঠক আপনারা যারা এন্টিফাঙ্গাল সাবান এর নাম সম্পর্কে জানতে এসেছেন তারা আশা করি এই অংশটুকু মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। এই সাবানের নাম জানার আগে আপনাকে জেনে নিতে হবে এন্টিফাঙ্গাল সাবান কি? এন্টিফাঙ্গাল সাবান হলো এমন একটি প্রোডাক্ট যা ফাঙ্গাল এবং ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে অনেক বেশি সাহায্য করে।
এই সাবানটির প্রধান উপাদান হলো এন্টি-ফাঙ্গাল উপাদান যা প্রাকৃতিকভাবে ফাঙ্গাল এবং ব্যাকটেরিয়াল দূর করতে অনেক বেশি সাহায্য করে এটি ত্বকের জন্য অনেক বেশি সুরক্ষা মূলক প্রোডাক্ট হিসেবে পরিচিত। চলুন এখন জেনে নিন এন্টিফাঙ্গাল সাবান -এর নাম।
- কেটো শোপ
- জয়নেকা সাবান
কেটো শোপঃ কেটো শোপ (Keto Soap) হলো একটি এন্টি-ফাঙ্গাল সাবান এর নাম। ১০০ গ্রাম সাবানের মূল্য ৪৮৮=/ টাকা। এই সাবান এমন একটি ওষুধ যা শরীরের মধ্যে থাকা ছত্রাক এবং ইস্টজনিত সংক্রমণ করতে অনেক বেশি সাহায্য করে থাকে।
শুধু তাই নয়, এই কেটো শোপ (Keto Soap) সাবান ছত্রাকের কোষগুলিকে ঘিরে থাকা ঝিল্লিগুলোর উৎপাদনকে ব্যাহত করে এবং বিভিন্ন ধরণের ছত্রাকের বৃদ্ধিকে প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে। তবে, এই কেটো শোপ (Keto Soap) সাবানের কিছু হালকা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে যা আপনারা অনেকেই জানেন না। এই সাবানটির পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হলো-
- ত্বকে ফুসকুড়ি
- চুলের ক্ষতি
- হলুদ বর্ণযুক্ত ত্বক
- ফ্যাকাশে ত্বক
- টিংলিং সংবেদন
- এলার্জি প্রতিক্রিয়া অন্তর্ভুক্ত।
জয়নেকা সাবানঃ জয়নেকা সাবান হলো এন্টিফাঙ্গাল সমৃদ্ধ একটি সাবান। এই সাবানটি আপনি শরীরে ব্যবহার করার মাধ্যমে ফাঙ্গাল সংক্রমণ খারাপ ব্যাকটেরিয়া গুলোকে ধ্বংস করতে অনেক বেশি সাহায্য করে। তাই আপনারা চাইলে এই সাবানটি ব্যবহার করতে পারেন। তবে এই সাবানগুলো ব্যবহার করার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন।
চুলকানির সাবানের নাম
আমাদের মধ্যে এমন অনেকে রয়েছে যাদের শরীরে চুলকানির সমস্যা রয়েছে। এটি মূলত বিভিন্ন জীবাণু শরীরে বাসা বেঁধে এই সমস্যা তৈরি করে। তাই এই জীবাণুগুলো দূর করতে আপনাকে সব সময় পরিষ্কার থাকা উচিত। তাই আজকে আমি এই আর্টিকেলে আপনাদের চুলকানি দূর করার জন্য এমন কয়েকটি সাবানের নাম বলবো যে সাবান গুলো ব্যবহার করে ফলে আপনার চুলকানি দূর হয়ে যাবে। তাই আসুন আর দেরি না করে জেনে নিন।
নিচে কয়েকটি চুলকানির সাবানের নাম দেওয়া হলোঃ
নিম সাবানঃ নিম সাবানের মধ্যে থাকা এন্টি-ব্যাকটেরিয়াল ও এন্টি-ফাঙ্গাল শরীরের জীবাণু দূর করে ত্বকের চুলকানি ভালো করতে অনেক বেশি সাহায্য করে। তাই আপনাদের যাদের এই সমস্যাটি রয়েছে তারা এই সাবানটি ব্যবহার করতে পারেন।
অ্যালোভেরা সাবানঃ অ্যালোভেরা সাবান এর মধ্যে রয়েছে প্রাকৃতিক নির্যাস যা চুলকানি কমাতে সাহায্য করে থাকে।
সালফার সাবানঃ এই সাবানটি ত্বকে থাকা জীবাণুগুলো দূর করে চুলকানি এবং একজিমা বা ছত্রাক সংক্রমণ কমাতে অনেক বেশি সাহায্য করে।
কেটো শোপঃ এই সাবানটি শরীরে থাকা খারাপ ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাক সংক্রমণ করতে সাহায্য করে। ফলে ত্বকের সমস্যা যেমন- চুলকানি ভালো করতে সহায়তা করে।
ওটমিল সাবানঃ এই ওটমিল সাবানটি ত্বকের চুলকানি কমাতে সাহায্য করে থাকে। ফলে ত্বককে করে তোলে নরম।
কোলটার সাবানঃ এই কোলটার সাবানটিও ত্বকের চুলকানি কমাতে সাহায্য করে থাকে। আবার অন্যান্য সমস্যা কমাতেও এই সাবান ব্যবহার করার ফলে সেই সমস্যার সমাধান পাওয়া যায়।
লেখকের শেষ কথা | গ্যাকোটাস সাবান এর উপকারিতা
প্রিয় পাঠক সম্পূর্ণ আর্টিকেল পড়ে আশা করি গ্যাকোটাস সাবান এর উপকারিতা এবং এন্টিফাঙ্গাল সাবান এর নাম সম্পর্কে সঠিকভাবে জানতে পেরেছেন। আপনারা যদি আর্টিকেলটি পড়ে একটুও উপকৃত হয়ে থাকেন। তাহলে অবশ্যই আপনারা বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। এই আর্টিকেলটি বন্ধুদের সাথে শেয়ার করলে আপনার বন্ধুরা সহ আরও অনেকেই জানতে পারবে।
তাই আর দেরি না করে আপনার বন্ধুদের সাথে আর্টিকেলটি শেয়ার করুন। এই রকম আরো আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করুন। এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার কোনো মতামত জানানোর থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে সেটা জানিয়ে যাবেন। এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য আপনাকে আন্তরিকভাবে শুভেচ্ছা।
এখানে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url