দেশি মুরগির ভ্যাকসিন তালিকা ও টিকা দেওয়ার নিয়ম জেনে নিন

আপনারা কি দেশি মুরগির ভ্যাকসিন তালিকা ও টিকা দেওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান? তাহলে এই আর্টিকেলটি হতে পারে আপনার জন্য অনেক উপকারী। এই আর্টিকেলে এই বিষয়টি সম্পর্কে সম্পূর্ণ সঠিকভাবে জানিয়ে দেয়া হয়েছে। আপনারা চাইলে এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনার দেশি মুরগির বিভিন্ন ভ্যাকসিন তালিকা ও টিকা দেওয়ার নিয়ম জেনে নিতে পারেন।
দেশি মুরগির ভ্যাকসিন তালিকা ও টিকা দেওয়ার নিয়ম জেনে নিন
আপনারা যারা দেশি মুরগির খামার ব্যবসায়ীরা রয়েছেন তারা যদি এই আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ে তাহলে, দেশি মুরগির ওজন বৃদ্ধির ঔষধ, দেশি মুরগির ভ্যাকসিন দাম, Bcrdv ভ্যাকসিন দেওয়ার নিয়ম, দেশি মুরগির ভ্যাকসিন দেয়ার নিয়ম, দেশি মুরগির ভ্যাকসিন কোথায় পাওয়া যায়, এই বিষয়গুলো সম্পর্কে জেনে যাবেন।

ভূমিকা

যে সকল ভাইয়েরা দেশি মুরগির আমার তৈরি করেছেন তাদের জন্য দেশি মুরগির ভ্যাকসিন তালিকাটা জানা অত্যন্ত জরুরি। এর পাশাপাশি কিভাবে টিকা দিতে হয় তার সঠিক নিয়ম জানা জরুরী। তাই আজকে আমি এই আর্টিকেলে আপনাদের সুবিধার জন্য দেশি মুরগির ভ্যাকসিন তালিকা ও টিকা দেওয়ার নিয়ম সম্পর্কে সঠিকভাবে জানিয়ে দিয়েছি। এছাড়াও এই আর্টিকেলে দেশি মুরগির ভ্যাকসিন কোথায় পাওয়া যায় সেই বিষয়েও সঠিকভাবে আলোচনা করেছি। তাই এই আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ পড়লে আশা করি আপনারা সকলেই সঠিক তথ্য জেনে যাবেন। তাই আসুন আর দেরি না করে বিস্তারিত তথ্য জেনে নিন।

দেশি মুরগির ওজন বৃদ্ধির ঔষধ

যে সকল খামারিরা দেশি মুরগি লালন-পালন করেন তারা সেই দেশি মুরগিগুলোকে কিছু ভিটামিন ওষুধ সেবন করান। এতে করে মুরগি খুব দ্রুত বৃদ্ধি পায়। তাই আপনি যদি একজন খামারি কিংবা বাড়িতে দেশি মুরগি লালন পালন করেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে দেশি মুরগির ওজন বৃদ্ধির ওষুধ সম্পর্কে জানতে হবে। তাই চলুন আর দেরি না করে নিম্নে আলোচনা করা হয়েছে জেনে নিন।

এমাইনোভিট প্লাস (Aminovit Plus): যদি আপনার খামারের দেশি মুরগি কিংবা বাড়িতে পোষা দেশি মুরগি হয় সে ক্ষেত্রে ওজন বৃদ্ধি করার জন্য এই ওষুধটি সেবন করাতে পারেন। এই ওষুধটি আপনি যেকোনো পশু ফার্মেসিতে পেয়ে যাবেন। বাজারে এই ওষুধটি ৪৫০-৪৭০ টাকার মধ্যে পেয়ে যাবেন।
সাধারণত এই ওষুধের পরিমাণ হাফ লিটার হয়ে থাকে অর্থাৎ ৫০০ মিলি লিটার। তবে এটি ৩ লিটার পানির মধ্যে মিশ্রণ করে প্রতিদিন দেশি মুরগির ওজন বৃদ্ধি করার জন্য ১ মিলিগ্রাম করে দিবেন। দেখবেন কিছুদিন পর আপনার দেশি মুরগি আস্তে আস্তে আগের তুলনায় বৃদ্ধি পাচ্ছে।

জি মিন তরল (G min liquid): এই ওষুধটিও আপনার দেশি মুরগির ওজন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারে। এটা আপনার নিকটস্থ বাজারে পশু ফার্মেসিগুলোতে পেয়ে যাবেন। সাধারণত এই ওষুধটি ৫৫০-৫৭০ টাকার মধ্যে পেয়ে যাবেন। 

এটি আপনার দেশি মুরগিকে খাওয়ানোর জন্য গরমের দিন এবং শীতকালে ১ লিটার পানিতে ১ গ্রাম করে এই ওষুধটি দিবেন এবং খাওয়াবেন। এই ওষুধটিও খাওয়ার ফলে আপনার দেশি মুরগি আগের তুলনায় ধীরে ধীরে বাড়তে শুরু করবে।

ক্যালগোফস (Calgophos): এটিও আপনার দেশি মুরগির ওজন বৃদ্ধি করতে অনেক বেশি সাহায্য করতে পারে। যারা দেশি মুরগির ওজন বৃদ্ধি করতে চান তারা এই ওষুধটি সেবন করাতে পারেন। মূলত এই ওষুধটি আপনার নিকটস্থ বাজারে পশু ফার্মেসিগুলোতে পেয়ে যাবেন। এই ওষুধের দাম মূলত ৮৫০ টাকা। 

এটির পরিমাণ ১ লিটার হয়ে থাকে। তবে, এই ওষুধটি আপনার দেশি মুরগিকে খাওয়ানোর পদ্ধতি হলো সকালে এবং রাতে। অর্থাৎ প্রতি ১২ ঘন্টা পর পর আপনাকে ২ লিটার পানিতে ১ গ্রাম করে ওষুধ মিশ্রণ করে দেশি মুরগিকে খাওয়াতে হবে। এই পদ্ধতি অনুসরণ করলে আপনার মুরগি আগের তুলনায় দ্রুত প্রয়োজন বৃদ্ধি করবে।

পি বুস্টার (P Booster): আপনার খামারের কিংবা বাড়ির দেশি মুরগি দ্রুত বৃদ্ধি করার জন্য অত্যন্ত কার্যকারী এই ঔষধ। এটি মূলত আপনার নিকটস্থ বাজারে পশু ফার্মেসিতে পেয়ে যাবেন। এই ওষুধটির দাম মূলত ৯০০ টাকা। 

যদি আপনার খামারে মুরগি হয় তাহলে এই ওষুধটি ৫০ কেজি খাবারের মধ্যে ৫০ গ্রাম দিবেন। আর যদি আপনার বাড়িতে পোষা দেশি মুরগি হয় তাহলে ১ কেজি খাবারে ১ গ্রাম দিবেন। এরপর সেই খাবারগুলো সমস্ত দেশি মুরগিগুলোকে খাওয়ানোর চেষ্টা করবেন। ফলে দ্রুত ওজন বৃদ্ধি হবে।

প্রভিট প্লাস (Provit Plus): দেশি মুরগির ওজন বৃদ্ধি করার জন্য এটি একটি ভালো ওষুধ। বাজারে এই ওষুধের দাম মূলত ৫৫০ টাকা। যে কোন পশু ফার্মেসিতে এই ওষুধটি পেয়ে যাবেন। এটি খাওয়ানোর নিয়ম হলো প্রথমত আপনাকে ২ লিটার পানির মধ্যে এক গ্রাম মিশ্রণ করতে হবে। এরপর গরমে এক লিটার পানিতে ১ গ্রাম মিশ্রণ করে দেশি মুরগিগুলোকে খাওয়াবেন। শীতকালেও একই ভাবে খাওয়াতে পারবেন।
এই খাবারগুলো খাওয়ানোর পাশাপাশি মুরগিকে সঠিক সময় ভ্যাকসিন এবং বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা দেওয়ার চেষ্টা করতে হবে। যদি আপনি সম্পূর্ণ নিয়ম মেনে দেশি মুরগি পালন করতে পারেন তাহলে আপনি অবশ্যই সঠিক ওজন পেয়ে যাবেন। 

যদি আপনার মুরগি খাবার কম খায় তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনি ভিনেগার, এনজায়েম, অ্যামাইনো এসিড ইত্যাদি ওষুধ পাওয়া যায় যেগুলো দেশি মুরগির জন্য অত্যন্ত উপকারী। সেগুলো আপনি চাইলে কিনে নিয়ে এসে খাওয়াতে পারেন। আশা করি দেশি মুরগির ওজন বৃদ্ধির ঔষধ সম্পর্কে সঠিকভাবে জানতে পেরেছেন।

দেশি মুরগির ভ্যাকসিন দাম

আপনারা অনেকেই দেশি মুরগি ভ্যাকসিন দাম সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। তাই আপনাদের সুবিধার্থে নিচে গবাদি পশু ও হাঁস মুরগির টিকার মূল্য তালিকা দেয়া হয়েছে। আশা করি আপনারা সেখান থেকে সঠিকভাবে জেনে নিবেন।
দেশি মুরগির ভ্যাকসিন দাম
ছবিটি সংগ্রহ করা হয়েছেঃ portal.gov.bd

আশা করি উপরে উল্লেখিত চাট দেখে আপনারা টিকার নাম, মূল্য, কিভাবে প্রয়োগ করবেন সম্পূর্ণ বিষয়গুলো সঠিকভাবে জানতে পেরেছেন।

Bcrdv ভ্যাকসিন দেওয়ার নিয়ম

রানীক্ষেত রোগ থেকে মুরগিকে সুরক্ষিত করার জন্য সাধারণত ২ টি টিকা দেওয়া হয়। একটি ছোট বাচ্চার জন্য এবং অন্যটি ৬০ দিন বা ততোধিক বয়সের মুরগির জন্য। চলুন তাহলে সেই দুটি টিকা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন।

  • ১) বি সি আর ডি ভি (BCRDV) যার পূর্ণরূপ (বেবি চিক রানীক্ষেত ডিজিজ ভ্যাকসিন)
  • 2) আর ডি ভি (RDV) যার পূর্ণরূপ (রানীক্ষেত ডিজিজ ভ্যাকসিন)
এখন চলুন এই ২ টি টিকা সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাকঃ

(BCRDV) বেবি চিক রানীক্ষেত ডিজিজ ভ্যাকসিনঃ BCRDV যার পূর্ণরূপ (বেবি চিক রানীক্ষেত ডিজিজ ভ্যাকসিন) এই ভ্যাকসিনটি সাধারণত বাচ্চা মুরগির টিকার জন্য ব্যবহার করা হয়। এই ভ্যাকসিনটি বা টিকা বীজটি ৬ মিলি পরিষ্কার পানিতে মিশ্রণ করবেন। 

এরপর ১ম মাত্রা ১ থেকে ৭ দিন বয়সের মুরগিগুলোকে ১ চোখে ১ ফোঁটা করে দিবেন। এছাড়াও যেগুলো মুরগি ২১ দিন বয়সে রয়েছে সেগুলোকে একই ভাবে বুস্টার-ডোজ দিতে হবে।


২) RDV রানীক্ষেত ডিজিজ ভ্যাকসিনঃ এই দশটি মূলত ৬০ দিন অর্থাৎ ২ মাস কিংবা তার থেকে একটু বেশি বয়সের মুরগির জন্য টিকা ব্যবহার করা হয়। এই বৃষ্টি ১০০ মিলি পানিতে মিশ্রণ করে এক মিলি করে রানের মাংসের উপরে প্রয়োগ করতে হবে। এছাড়াও পাশাপাশি দেশি মুরগির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করার জন্য প্রতি ৬ মাস পর পর টিকা প্রয়োগ করতে হবে।

দেশি মুরগির ভ্যাকসিন তালিকা ও টিকা দেওয়ার নিয়ম

আজকের এই আলোচনায় থাকছে দেশি মুরগির ভ্যাকসিন তালিকা ও টিকা দেওয়ার নিয়ম। এছাড়াও মুরগির বয়স অনুযায়ী কি কি টিকা দিবেন এই সকল বিষয়ে সঠিকভাবে জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করব।

আপনারা যারা দেশি মুরগির খামার তৈরি করে দেশি মুরগির লালন পালন করছেন কিংবা বাড়িতে এমনিতেই কয়েকটি দেশী মুরগী লালন পালন করছেন তাদের এই বিষয়গুলো জানা অত্যন্ত জরুরী। তাই আসুন আর দেরি না করে এই বিষয়গুলো সম্পর্কে সঠিকভাবে জেনে নিন।

দেশি মুরগির ভ্যাকসিন তালিকা ও টিকা দেওয়ার নিয়ম  


ক্রমিক নং

বয়স (দিন)

রোগের নাম

ভ্যাকসিনের নাম

ভ্যাকসিনের প্রকৃতি

প্রয়োগ পদ্ধতি

১)

৩-৫

রানীক্ষেত ও ব্রংকাইটিস

আইবি+এনডি (IB+ND)

লাইভ

দেশি মুরগির এক চোখে এক ফোঁটা

২)

১০-১২

গামবোরো ভ্যাকসিন (gumboro vaccine)

আই বি ডি (IBD)

লাইভ

দেশি মুরগির মুখে এক ফোঁটা

৩)

১৮-২২

গামবোরো ভ্যাকসিন (gumboro vaccine)

আই বি ডি (IBD)

লাইভ

দেশি মুরগির খাবার পানিতে 

৪)

২৪-২৬

রানীক্ষেত (

Ranikhet)

এনডি (ND)

লাইভ

দেশি মুরগির এক চোখে এক ফোঁটা

৫)

৩৫-৪০

ফাউল পক্স (Fowl Pox)

ফাউল পক্স (Fowl Pox)

ডি এন এ লাইভ

দেশি মুরগির ডানায় সূচ ফুটানোর মাধ্যমে 

৬)

৬০-৬৫

রানীক্ষেত

এনডি-কিল্ড

কিল্ড

দেশি মুরগির ঘাড়ের চামড়ার নিচে ইনজেকশন

৭)

৭০-৭৫

ফাউল কলেরা (Fowl cholera)

ফাউল কলেরা (Fowl cholera)

কিল্ড

দেশি মুরগির ঘাড়ের চামড়ার নিচে ইনজেকশন

উপরে উল্লেখিত চার্ট দেখে আপনারাই হয়তো বুঝতে পেরেছেন দেশি মুরগির ভ্যাকসিন তালিকা ও টিকা দেওয়ার নিয়ম। তাই সঠিক নিয়মে সঠিকভাবে আপনার খামারের মুরগিকে চিকিৎসা করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করুন এবং আরো বেশি উৎপাদনশীল  বৃদ্ধি করুন।

দেশি মুরগির ভ্যাকসিন দেয়ার নিয়ম

আপনাদের মধ্যে এমন অনেকে রয়েছে যারা দেশি মুরগির ভ্যাকসিন দেয়ার নিয়ম জানেন না। তাই তাদের উদ্দেশ্যে এখানে বিশেষভাবে কিছু নিয়ম তুলে ধরা হয়েছে। আসুন জেনে নিন।

  • ৬ মাস পর পর আপনার দেশি মুরগির রানীক্ষেত কিল্ড করা প্রয়োজন।
  • এছাড়াও আপনার দেশি মুরগিকে ৩০ দিন পর অর্থাৎ ১ মাস পর ফাউল কলেরা (Fowl cholera) বুস্টার ডোজ করতে হবে।
  • আপনার খামারের কিংবা বাড়ির কোন পোষা দেশি মুরগিকে ভ্যাকসিন দেওয়ার আগে কিংবা পরে এন্টিবায়োটিক (Antibiotics) ব্যবহার না করাই উত্তম।
  • তবে আপনার মুরগিগুলোকে ভ্যাকসিন দেওয়ার পর ভিটামিন সি দিতে পারবেন। ভিটামিন সি মুরগির জন্য খুবই উপকারী।
  • এছাড়াও মুরগির বয়স যখন ৩৫ দিন হবে, তখন সোনালি মুরগির কৃমিনাশক ঔষধ দেওয়া প্রয়োজন। কারণ দেশি মুরগির কৃমি হলে ঔষধের কার্যকারিতা বা ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা অনেক কমে যায়। সাধারণত সেই কারণেই কৃমিনাশক ওষুধ সেবন করানো হয়।
  • তবে ভ্যাকসিনের সময়সূচি স্থান অনুযায়ী পরিবর্তিত হতে পারে।

দেশি মুরগির ভ্যাকসিন কোথায় পাওয়া যায়

দেশি মুরগির খামার ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে রোগ প্রতিরোধে ভ্যাকসিন ব্যবহার করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মুরগির স্বাস্থ্য রক্ষায় ভ্যাকসিনের প্রয়োজন হলে, সঠিক জায়গা থেকে তা সংগ্রহ করতে হবে। বাংলাদেশে দেশি মুরগির ভ্যাকসিন সাধারণত পশু চিকিৎসা কেন্দ্র, কৃষি সমিতি, এবং বিভিন্ন ভেটেরিনারি ফার্মেসিতে পাওয়া যায়। 

এছাড়াও, সরকার পরিচালিত উপজেলা পশু হাসপাতাল এবং কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকে খামারিদের জন্য ভ্যাকসিন সহজলভ্য। মুরগির সঠিক সময়ে সঠিক ভ্যাকসিন গ্রহণ করানো জরুরী। এতে করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় ফলে খামারিদের উৎপানশীলতা বাড়িতেও সাহায্য করে।

তবে আপনারা চাইলে ভ্যাকসিন ক্রয় ও ব্যবহারের জন্য পশু চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন। এটি নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। আশা করি দেশি মুরগির ভ্যাকসিন কোথায় পাওয়া যায় তা সঠিকভাবে জানতে পেরেছেন। 

লেখকের শেষ কথা | দেশি মুরগির ভ্যাকসিন তালিকা ও টিকা দেওয়ার নিয়ম 

প্রিয় পাঠক সম্পূর্ণ আর্টিকেল পড়ে আশা করি দেশি মুরগির ভ্যাকসিন তালিকা ও টিকা দেওয়ার নিয়ম এবং দেশি মুরগির ভ্যাকসিন কোথায় পাওয়া যায় এই সম্পর্কে সঠিকভাবে জানতে পেরেছেন। আপনারা যদি আর্টিকেলটি পড়ে একটুও উপকৃত হয়ে থাকেন। তাহলে অবশ্যই আপনারা বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। এই আর্টিকেলটি বন্ধুদের সাথে শেয়ার করলে আপনার বন্ধুরা সহ আরও অনেকেই জানতে পারবে। 

তাই আর দেরি না করে আপনার বন্ধুদের সাথে আর্টিকেলটি শেয়ার করুন। এই রকম আরো আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করুন। এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার কোনো মতামত জানানোর থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে সেটা জানিয়ে যাবেন। এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য আপনাকে আন্তরিকভাবে শুভেচ্ছা।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এখানে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪