খালি পেটে পাথরকুচি পাতা খেলে কি হয় ও পাথরকুচি পাতা কখন খেতে হয়

আপনি হয়তো খালি পেটে পাথরকুচি পাতা খেলে কি হয় এই বিষয়টি সম্পর্কে জানার জন্য এই আর্টিকেলে এসেছেন। এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে পড়লে আপনি জানতে পারবেন খালি পেটে পাথরকুচি পাতা খাওয়া কতটা উপকারী। তাই দেরি না করে আর্টিকেলটি ধৈর্য সহকারে পড়ুন। 
খালি পেটে পাথরকুচি পাতা খেলে কি হয় জেনে নিন
এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়লে আপনি বিভিন্ন রোগের সমাধান পেয়ে যাবেন। শুধু তাই নয়, পাথরকুচি পাতা কখন খেতে হয় তার সঠিক নিয়ম সম্পর্কেও জেনে যাবেন। 

ভূমিকা

পাথরকুচি পাতা যা প্রাচীনকাল থেকে আয়ুর্বেদিক ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয় আসছে। অনেক মানুষের সমস্যা সমাধানে এই পাথরকুচি পাতা ব্যবহার করা হয়। বিশেষ করে পাথরকুচি পাতা কিডনিতে পাথর হলে অনেক রোগীদের খাওয়ানোর পরামর্শ দিয়ে থাকেন আয়ুরবিদ বিশেষজ্ঞরা। অনেক মানুষের সমস্যা দূর করতে অত্যন্ত কার্যকারী এই পাথরকুচি পাতা। শুধু তাই নয়, খালি পেটে পাথরকুচি পাতা খেলে শরীরের জন্য কতটা উপকারী তা অনেকেই জানেন না। তাই আজকের আলোচনায় খালি পেটে পাথরকুচি পাতা খেলে কি হয় এবং পাথরকুচি পাতা কখন খেতে হয় তার সঠিক নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত থাকছে। তাই আর দেরি না করে আসুন এই বিষয়গুলো সঠিকভাবে জেনে নিন।

পাথরকুচি পাতার রস খেলে কি হয়

আজকে আমি এই আর্টিকেলের অংশটুকুতে যে বিষয়টি সম্পর্কে আলোচনা করব তা অত্যন্ত উপকারী। প্রিয় বন্ধুরা আমি আলোচনা করতে চলেছি পাথরকুচি পাতার রস খেলে কি হয় এই সম্পর্কে। পাথরকুচি পাতা প্রাচীনকাল থেকেই বিভিন্ন ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয় আসছে। 
শুধু তাই নয় এই গাছের পাতা আয়ুর্বেদিক হিসেবে অনেক চিকিৎসার সমাধান করতেও সহায়ক। তাহলে চলুন আজকে এই পাতার ঔষধি গুনাগুন সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

  • পাথরকুচির পাতার রস এতটাই উপকারী যে কোন শিশুর যদি পেট ব্যথা হয় তাহলে সেই পাথরকুচি পাতার রস ৩০ থেকে ৬০ ফোটা পেটের ওপর দিয়ে মালিশ করলে পেট ব্যথা থেকে অনেকটা উপশম পাওয়া যায়।
  • শুধু তাই নয়, পাথরকুচি পাতার একটি বিশেষ উপকারী গুণ রয়েছে সেটি হলো পুরান সর্দি ভালো করা। যে সকল ব্যক্তিদের দীর্ঘদিন যাবত পুরান সর্দিতে ভুগছেন তারা পাথরকুচি পাতা এবং সোহাগার খই একসঙ্গে মিশ্রণ করে সকালে ও বিকেলে ২ চা চামচ করে খেলে পুরান সর্দি সহ সর্বদা কাশিও দূর করতে সাহায্য করে।
  • ছোট-বড় অনেকেরই প্রস্রাবের সমস্যা হয়ে থাকে হঠাৎ প্রস্রাব আটকে যায় কিংবা অনেক সময় পেট ফুলে যায় বা গ্যাস্টিকের সমস্যা তৈরি হয়। এইগুলো সমস্যা সমাধান করতে পাথরকুচি পাতার রস এবং তার সঙ্গে সামান্য পরিমাণে চিনি মিশ্রণ করে হালকা কুসুম গরম করে খেলে এই সমস্যাগুলো থেকে খুব সহজেই নিস্তার পাওয়া যায়।
  • অনেক সময় সর্দি-জনিত বিভিন্ন কারণে আমাদের শরীরে নানা স্থানে ফোড়া দেখা যায় যাকে বলা হয় মেহ। তবে এই সমস্যা সমাধান করার জন্য পাথরকুচি পাতার রস খুবই উপকারী। যদি আপনি সকালে এবং বিকালে পাথরকুচি পাতার রস এক চামচ এক সপ্তাহ খেতে পারেন তাহলে আশা করি এই সমস্যা থেকে খুব সহজেই সমাধান পাবেন।
  • মানুষের পিত্তজনিত ব্যথা এই রক্তকরণ হলে পাথরকুচি পাতার রস সমাধানের জন্য অত্যন্ত কার্যকারী। এই সমস্যাটি সমাধানের জন্য পাথরকুচি পাতার রস ১ চা চামচ করে দুই বেলা করে দুই দিন খেতে পারলে এই সমস্যাটিও সেরে উঠবে।
  • পাইলস ও অর্শ রোগ থেকে মুক্তি পেতে চাইলে পাথরকুচি পাতার রস এবং গোলমরিচ একসঙ্গে মিশ্রণ করে খেলে এই সমস্যাটি সেরে উঠবে।
  • যদি আপনাদের মধ্যে মৃগী রোগাক্রান্ত কোন ব্যক্তি থাকে তারা পাথরকুচি পাতার রস ৫ থেকে ১০ ফোঁটা খেলে এই সমস্যা থেকেও রেহাই পাওয়া যাবে।
  • যদি কোন ব্যক্তি লিভারের সমস্যা থাকে তাহলে তাজা পাথরগতি পাতার রস প্রতিদিন পরিমাণ মতো লিভারের সমস্যা ইনশাল্লাহ দূর হয়ে যাবে।
  • এছাড়াও আমাদের বিভিন্ন কারণে শরীর জ্বালাপোড়া করে তবে এই জ্বালাপোড়া দূর করতে পাথরকুচি পাতার রস খুবই উপকারী। দুই চামচ পাথরকুচি পাতার রস এবং হাফ কাপ গরম পানি একসঙ্গে মিশ্রণ করে দুই বেলা খেলে শরীরের জ্বালাপোড়া দূর হয়ে যাবে।
উপরে উল্লেখিত বিষয়গুলো পড়ে আশা করি বুঝতে পেরেছেন পাথরকুচি পাতার রস খেলে কি হয়। তাই আপনি যদি সঠিক নিয়মে পাথরকুচি পাতার রস ওপরের উল্লেখিত পদ্ধতি অনুসরণ করে খেতে পারেন।
তাহলে আশা করি আপনার ওপরে দেওয়া সেই সমস্ত সমস্যা থেকে খুব সহজেই রেহাই পাবেন। তবে আপনি যদি একজন গর্ভবতী মা হন তাহলে পাথরকুচি পাতার রস খাওয়ার আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করুন।

পাথরকুচি পাতা কখন খেতে হয়

পাথরকুচির পাতা ঠিক তখনই খেতে হয় যখন আপনাদের বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হন। অর্থাৎ পাথরকুচি পাতা প্রাচীনকাল থেকে আয়ুর্বেদিক ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এর গুনাগুন অতুলনীয়। যদি আপনি সঠিক নিয়মে পাথরকুচি পাতা খেতে পারেন তাহলে আশা করি আপনার শরীরের রোগ বালাই সবকিছুই দূর হয়ে যাবে। 

এছাড়াও আপনি যে কোন সময় পাথরকুচি পাতা কয়েকটি নিয়ে ভালোভাবে পরিষ্কার করে পানি দিয়ে ধুয়ে তারপর চিবিয়ে সেই পাথরকুচি পাতার রস পান করতে পারেন। এতে করে অনেক বেশি উপকার পাওয়া যাবে। এটা আপনি চাইলে সকালেও খেতে পারবেন কিংবা আপনার যখন সমস্যা হবে ঠিক তখনই খেতে পারবেন। 
একটু পরে আপনার পেট ব্যথা পেটের বিভিন্ন সমস্যা খুব সহজেই দূর হয়ে যাবে। এছাড়াও আপনারা আরো ভালো ফলাফল পেতে চাইলে এই পাথরকুচি পাতার রস ১ থেকে ২ সপ্তাহ পর্যন্ত খেতে পারে। শুধু তাই নয় আপনাদের যাদের দীর্ঘদিন কোন রোগে আক্রান্ত থাকেন তাহলে প্রতিদিন নিয়ম করে খালি পেটে পাথরকুচি পাতা খেতে পারেন। 
 
তবে মজার ব্যাপার হলো পাথরকুচি পাতা আপনি যেকোন জায়গায় মাটি দিয়ে ঢেকে রাখলে সেখান থেকে সুন্দর একটি সহজলভ্য গাছ পেয়ে যাবে। তাই আপনার এই সমস্যার সমাধানের জন্য বাড়ির আঙিনায় কিংবা বিভিন্ন টবের সাইডে এই উপকারী গাছটি লাগিয়ে রাখতে পারেন।

পাথরকুচি পাতার মূলের কাজ কি

আপনারা অনেকেই প্রশ্ন করেছেন পাথরকুচি পাতার মূলে কাজ কি? তাই আপনাদের সুবিধার জন্য আজকে আমি এই আর্টিকেলের অংশটুকুতে এই বিষয়টি সঠিকভাবে জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করব। দেখুন পাথরকুচি পাতার যে মূল অংশ রয়েছে সেটি থেকে নতুন বংশবিস্তার তৈরি হয়। 

আর এই বংশবিস্তার গুলো পরিশেষে পাতায় পরিণত হয় এবং সে পাতাগুলোই মানুষের শরীরের বিভিন্ন রোগ বালাই দূর করতে বিশেষ কাজে দেয়। তাহলে প্রিয় বন্ধুরা পাথরকুচি পাতার মূলের কাজ কি আশা করি বুঝতে পেরেছেন।

খালি পেটে পাথরকুচি পাতা খেলে কি হয়

আমরা ইতিমধ্যেই জানতে পেরেছি পাথরকুচি পাতা আমাদের শরীরের জন্য কতটা উপকারী। বিশেষ করে পাথরকুচি পাতার ঔষধি গুনাগুন আমাদের শরীরের বিভিন্ন রোগের সমাধান করতে অত্যন্ত কার্যকরী। 
খালি পেটে পাথরকুচি পাতা খেলে কি হয় বিস্তারিত জেনে নিন
তবে আমরা যদি খালি পেটে পাথরকুচি পাতা খায় তাহলে কি উপকার পাওয়া যাবে এবং কোন রোগে আক্রান্ত হলে প্রতিদিন খালি পেটে পাথরকুচি পাতা খেতে হবে এই বিষয়টি নিয়েই আজকের এই আলোচনা।

  • যদি আপনি কলেরা, ডায়রিয়া কিংবা রক্ত আমাশয়ে ভুগেন? তাহলে তাজা পাথরকুচি পাতা এবং জিরা গুড়া ও ঘি একসঙ্গে মিশ্রণ করে কিছুদিন সকালে খালি পেটে পান করুন আশা করি আপনার এই সমস্যা খুব সহজেই দূর হয়ে যাবে।
  • এছাড়াও শরীরের পিত্তথলি কিংবা কিডনিতে পাথর বের করার জন্য পাথরকুচি পাতা অত্যন্ত কার্যকারী। যদি আপনি দীর্ঘদিন যাবত কিডনিতে পাথর কিংবা পিত্তথলিতে পাথরের সমস্যায় ভুগেন, তাহলে কয়েকটি পাথরকুচি পাতা পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে নিয়মিত সকালে খালি পেটে চিবিয়ে খেতে পারে। ফলে আপনার পিত্ত থলি এবং কিডনির পাথর গলে বের করে দিতে সাহায্য করে। 
  • যদি আপনার শরীরে জ্বালাপোড়া করে সেক্ষেত্রে পাথরকুচি পাতার রস এবং আধা কাপ হালকা কুসুম গরম পানি নিয়ে একসঙ্গে মিশিয়ে পান করলে শরীরে জ্বালাপোড়া উপশম হয়।
  • এছাড়াও যে সকল শিশুদের দীর্ঘদিন ধরে সর্দি লেগে থাকে সেই সর্দি থেকে বাচ্চাদের সুস্থ করার জন্য প্রতিদিন খালি পেটে পাথরকুচি পাতার রস একটু একটু করে করে খাওয়াতে পারেন। এতে করে আপনার শিশুর সর্দি কিছুদিনের মধ্যেই সেরে যেতে পারে।
খালি পেটে পাথরকুচি খাওয়ার ফলে শরীরের আরো বিভিন্ন ধরনের রোগের সমাধানে বিশেষভাবে কাজ করে। তাই আপনারা চাইলে পাথরকুচি পাতা খুজে খালি পেটে প্রতিদিন খেতে পারেন তাহলে আশা করি অনেক উপকারিতা পাবেন। পাঠক আপনারা এতক্ষণে নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন খালি পেটে পাথরকুচি পাতা খেলে কি হয়।

পাথরকুচি পাতার বিজ্ঞানসম্মত নাম

পাথরকুচি পাতা যার বৈজ্ঞানিক নাম হলো (Kalanchoe pinnata) যাকে আমরা অনেকেই পাথরকুচি পাতা নামেই চিনে থাকি। এই গাছটির কয়েকটি প্রজাতি বাংলাদেশ ও ভারতের পাওয়া যায়। বিশেষ করে এই গাছটি দেড় থেকে দুই ফিট লম্বা হয় এবং ৬ থেকে ১০ ইঞ্চি পর থেকে পাতা গজাতে শুরু করে। 

এই পাথরকুচি পাতা গোলাকার হয়ে থাকে। এই পাতাটি মাংসল ও মসৃণ, আকৃতি অনেকটা ডিমের মতো। এই পাথরকুচির পাতার চারপাশে গোল খাঁজ রয়েছে। আর মজার বিষয় হল এই খাঁজ থেকেই নতুন চারা জন্ম হয়। তবে পাথরকুচি গাছ যদি বুড়ো হয়ে যায়, তাহলে গাছেই ওই খাঁজ থেকে চারা গজায়। 
আর যদি গাছ থেকে খাঁজকাটা একটি পাতা মাটিতে ফেলে রাখা যায়, তাহলে এমনিতেই সেখানে আরো একটি পাথরকুচি গাছ তৈরি হয়ে যায়। কোথাও কোথাও এই গাছটি কফ পাতা নামে পরিচিত। এছাড়াও এর আরেকটি নাম পাটিয়াপুরি।

পাথরকুচি গাছ লাগানোর নিয়ম

পাঠক আপনারা যারা পাথরকুচি গাছ লাগাতে চান, তাদের জন্য আজকে আমি কীভাবে সঠিক নিয়মে পাথরকুচি গাছ লাগাবেন সেই পদ্ধতি নিয়েই আলোচনা করবো। তাই আসুন এর দেরি না করে জেনে নিন।

পাথরকুচি গাছ লাগানোর নিয়ম হলোঃ
  • প্রথমে আপনাকে পাথরকুচি গাছ থেকে একটি পাতা সংগ্রহ করতে হবে।
  • এরপর পাতাটি মাটিতে লাগানোর আগে ভালোভাবে মাটি পানি দিয়ে ভিজিয়ে নিতে হবে।
  • তারপর কোনো কাঁচি কিংবা বটি দিয়ে মাটি ভালো চেরে নিতে হবে।
  • এরপর পাথরকুচি পাতা ভালোভাবে মাটিতে রাখতে হবে এবং খেয়াল রাখতে হবে পাতার চারিদিকের অংশ মাটিতে ঠেকে আছে কিনা।
  • যদি কোন ভাবে মাটিতে না ঠেকে থাকে তাহলে ভালোভাবে মাটিতে ঠেকিয়ে রেখে পাতার মাঝ বরাবর মাটি দিয়ে মিলিয়ে দিতে হবে। তবে খেয়াল রাখতে হবে পাতার চারিদিকে যেন মাটি দিয়ে ঢাকা না থাকে।
  • এরপর নিয়মিত পানি দিয়ে পাতা স্প্রে করতে হবে। ১ সপ্তাহ পর দেখবেন পাথরকুচি পাতার চারি পাশ দিয়ে সুন্দর করে নতুন চারা গাছ তৈরি হয়ে গিয়েছে। তো বন্ধুরা মূলত এই ভাবেই সঠিক নিয়মে একটি পাথরকুচি পাতা থেকে আরো যারা তৈরি করার নিয়ম।

লেখকের শেষ কথা | খালি পেটে পাথরকুচি পাতা খেলে কি হয়

প্রিয় বন্ধুরা, খালি পেটে পাথরকুচি পাতা খাওয়া শরীরের জন্য কতটা উপকারী তা হয়তো আপনারা নিশ্চয়ই উপরে পড়ে এসেছেন। পাথরকুচি পাতা প্রাচীনকাল থেকেই বিভিন্ন রোগের ঔষধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এই আর্টিকেল সম্পূর্ণ পড়ে আপনি হয়তো খালি পেটে পাথরকুচি পাতা খেলে কি হয় এবং পাথরকুচি পাতা কখন খেতে হয় এই বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। 
তবে পাথরকুচি পাতা অধিক মাত্রায় খাওয়া উচিত নয়। এতে করে হিতে বিপরীত হতে পারে। তাই আপনি যদি পাথরকুচি পাতা অধিক মাত্রায় খেয়ে কোন সমস্যায় হবেন তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। তবে গর্ভবতী মায়েদের পাথরকুচি পাতা খাওয়া থেকে বিরত থাকতে বলা হয়। এটি যদি কোন কারণবশত খাওয়ার প্রয়োজন হয় তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করে তারপর খাবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এখানে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪