ফাউমি মুরগির ভ্যাকসিন তালিকা ও ফাউমি মুরগির খাবার তালিকা
প্রিয় পাঠক আপনি হয়তো ফাউমি মুরগির ভ্যাকসিন তালিকা এবং ফাউমি মুরগির খাবার
তালিকা সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। আজ এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাদের জানানোর চেষ্টা
করব ফাউমি মুরগি সম্পর্কে বেশ কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য। ফাউমি মুরগি সম্পর্কে
বিস্তারিত তথ্য জানার জন্য আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
বর্তমান সময়ে অন্যান্য মুরগির তুলনায় ফাউমি মুরগি ডিম উৎপাদনের দিক থেকে বেশ
জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। শুধু তাই নয় এই ফাউমি মুরগি লালন-পালন করতে খুব কম পরিশ্রম
এবং খুব কম টাকা ইনভেস্ট করে অধিক লাভবান হওয়া যায়। তাই চলুন জেনে নেওয়া যাক
ফাউমি মুরগি কত দিনে ডিম দেয়, মুরগির ভ্যাকসিন তালিকা এবং ফাউমি মুরগির খাবার
তালিকা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।
ভূমিকা
প্রিয় পাঠক আপনারা হয়তো অনেকেই ফাউমি মুরগি চেনেন না। অথবা এই মুরগির জন্য কি
কি ভ্যাকসিন দেওয়ার প্রয়োজন সেই সম্পর্কে জানেন না এবং কোন খাবারগুলো ফাউমি
মুরগির জন্য জরুরী এগুলো জানেন না। তাই হয়তো এই আর্টিকেলে এসেছেন। বন্ধুরা এই
আর্টিকেলটি একদম শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়লে, ফাউমি মুরগির জাত, ফাউমি মুরগির
বৈশিষ্ট্য, ফাউমি মুরগি পালন পদ্ধতি pdf, ফাউমি মুরগি কত দিনে ডিম দেয়, ফাউমি
মুরগির খাবার তালিকা, ফাউমি মুরগির বাচ্চা চেনার উপায়, ফাউমি মুরগির বাচ্চার দাম
সহ ফাউমি মুরগি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সঠিকভাবে জেনে যাবেন। তাই আসুন আর দেরি
না করে এই আর্টিকেল মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
ফাউমি মুরগি পালন পদ্ধতি pdf
আমাদের মধ্যে এমন অনেক রয়েছে যারা ফাউমি মুরগি চিনেন না। তাই ফাউমি মুরগি
লালন-পালন করার আগে আপনাকে অবশ্যই ফাউমি মুরগি কোন জাতের এবং এর বৈশিষ্ট্য কেমন
তা জানতে হবে। তাই আসুন আমি মুরগির জাত সাধারণ বৈশিষ্ট্য আগে জেনে নিন।
ফাউমি মুরগির জাত
এই মুরগির উৎপত্তিস্থান হলো মিশরের ফাউম প্রদেশে। এই দেশে প্রথম এই জাতের মুরগি
পাওয়া যায় বলে ইহার নাম রাখা হয় ফাউমি।
ফাউমি মুরগির বৈশিষ্ট্য
এই জাতের মুরগিগুলো সাধারণত দেখতে খুব সুন্দর হয় মোরগ অপেক্ষাকৃত বড় এবং
প্রাপ্তবয়স্ক মুরগির গড় ওজন প্রায় ১ কেজি থেকে ১.৫০ কেজি। মোরগ এবং মুরগির
ঘাড়ের যে পালক রয়েছে সেটি সাদাতে রূপালী হয় এবং মোরগের শিকল পালক লম্বা এবং
রূপালী। মোরগ ও মুরগির ঝুটি একক বিশিষ্ট। এই মুরগিগুলোর চামড়া কালচে এবং নীল
বর্ণের হয়ে থাকে।
এই ফাউমি মুরগি গুলোর পা এর নলা গাঢ় ধূসর হয়ে থাকে ও কানের লতি টকটকে লাল এবং
চোখের রঙ গাঢ় বাদামি বর্ণের হয়ে থাকে। বিশেষ করে এই মুরগিগুলো চড়ে খাওয়াতে
ভীষণ অভ্যস্ত। এছাড়াও বাংলাদেশের আবহাওয়ায় এই মুরগিগুলো খাপ খাওয়াতেও তেমন
কোন অসুবিধা হয় না।
তাই এই মুরগিগুলো খুব সহজেই ছেড়ে পালা যায়। সাধারণত এই মুরগিগুলো ১৫০ দিন থেকে
১৭০ দিনের পর প্রথম ডিম পাড়া শুরু করে। এই ফাউমি মুরগির প্রতিটা ডিমের ওজন
প্রায় ৩০ থেকে ৪৫ গ্রাম করে হয়ে থাকে। এখন চলুন জেনে নিন মুরগি ছেড়ে পালনের
জন্য কি কি প্রয়োজন।
মুরগি ছেড়ে পালনের জন্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রঃ
- এই মুরগিগুলো রাতে রাখার জন্য বাস কিংবা কাঠের তৈরি একটি সুন্দর ঘর তৈরি করতে হবে। (উদাহরণস্বরূপঃ ১৫ টি মুরগির জন্য ৫*৩*১.৫ আকারের ঘর)
- আপনি যেখানে ঘুমাবেন তার কিছুটা আশেপাশেই মুরগির ঘর তৈরি করা উচিত। এতে করে আপনি খুব সহজেই কোনো রকম সমস্যা হলে দ্রুত যেতে পারবেন।
- তবে, সবচেয়ে ভালো হয় বাড়ির পূর্ব উত্তর কোনে ফাউমি মুরগির জন্য ঘর তৈরি করা।
- ঘর তৈরি করা হয়ে গেলে মুরগি পালন শুরু করার ১৫ দিন পর পর পরিষ্কার করা উচিত।
- পরিষ্কার হয়ে গেলে এরপর ফাউমি মুরগির ঘরে ছিটানো প্রয়োজন।
- এই ফাউমি মুরগি পালন করার জন্য এমন জায়গায় ঘর করা উচিত যেখানে মুক্ত বাতাস চলাচল করে।
- যত সম্ভব ফাউমি মুরগির দেখাশোনা করার জন্য টিউবয়েলের পানি ব্যবহার করা প্রয়োজন।
পাঠক আশা করি উপরে উল্লেখিত দিকগুলো অনুসরণ করে আপনি এখন খুব সহজেই ফাউমি মুরগির
জন্য একটি ঘর তৈরি করে সেই মুরগিগুলো লালন পালন করতে পারবেন। ফাউমি মুরগি পালন
পদ্ধতি pdf এই বিষয়টি সম্পর্কে যারা জানতে চেয়েছিলেন আশা করি সঠিকভাবে তা জানতে
পেরেছেন।
ফাউমি মুরগি কত দিনে ডিম দেয়
ফাওমি মুরগি অন্য মুরগির তুলনায় অনেক বেশি ডিম যার কারণে এই মুরগির জাত হিসেবে
খুবই বিখ্যাত। ফাউমি মুরগির ডিমের আকার সাধারনত ছোট হয় এবং এই মুরগির ডিমের বর্ণ
ধূসর রঙের হয়ে থাকে। সাধারণত এই মুরগিগুলো ছেড়ে অবস্থায় লালন-পালন করলে ১৫০
থেকে ১৭০ দিনের পর প্রথম ডিম পাড়া শুরু করেন।
যার ওজন প্রায় ৩০ থেকে ৪৫ গ্রাম হয়। এই মুরগিগুলো সাধারণত কুচে হয় না। অর্থাৎ
দেশি মুরগি যেভাবে কুচে লাগে এরা কিন্তু ঐরকম হয় না। অন্যের না মুরগির তুলনায়
ফাউমি মুরগি খুব দ্রুত বেড়ে যায় । শুধু তাই নয় মুরগির পাশাপাশি মোরগেরও
অবিশ্বাস্যভাবে ৫ থেকে ৬ সপ্তাহের মধ্যে ডাক দেওয়া শুরু করে।
একটি ফাউমি মুরগি বছরে সাধারণত ৭৫% থেকে ৮০% ডিম দিয়ে থাকে। তবে বাংলাদেশের
আবহাওয়া ও পরিবেশ ভেদে ফাউমি মুরগি ডিম দেওয়া কম-বেশি হতে পারে। এছাড়াও এই
ফাউমি মুরগির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভালো হওয়ায় সহজে কোন রোগ আক্রান্ত করতে পারে
না। ফাউমি মুরগির ডিম খেতে খুবই সুস্বাদু।
এই মুরগি অন্য মুরগির তুলনায় অনেক বেশি ডিম দেয় বলে ফাউমি মুরগিকে ডিমের রানী
বলা হয়। চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক ফাউমি মুরগির ভ্যাকসিন তালিকা।
ফাউমি মুরগির ভ্যাকসিন তালিকা
অন্যান্য মুরগির তুলনায় ফাওমি মুরগি অনেক বেশি ডিম পাড়ে এবং অসম্ভব রোগ
প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি হওয়ার কারণে অনেকেই এই মুরগি পালন করতে বেশ আগ্রহ। তবে
এই মুরগি পালন করার জন্য আপনাকে অবশ্যই কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে। ফাউমি
মুরগিকে সঠিক সময়ে সঠিক নিয়মে ভ্যাকসিন করলে ফাউমি মুরগির সাধারণত কোনরকম রোগ
বালাই হয় না।
এতে করে খুব সহজেই মাংস এবং ডিম উৎপাদন করে অনেক বেশি লাভবান হওয়া যায়। আর তাই
নিচে বিস্তারিতভাবে ফাউমি মুরগির কি কি ভ্যাকসিন করতে হয় তার একটি সঠিক তালিকা
দেয়া হলো জেনে নিন।
ফাউমি মুরগির খাবার তালিকা
অন্যান্য মুরগির তুলনায় ফাউমি মুরগি লালন পালন করতে অনেক বেশি সহজ এবং সুবিধা।
সাধারণত এই মুরগি লালন-পালন করলে খুব কম সময়ে দ্রুত লাভবান হওয়া সম্ভব। আর এর
কারণেই ফাউমি মুরগি লালন-পালন করার জন্য অনেক মানুষের আগ্রহ। শুধু তাই নয়, এই
মুরগি অন্যান্য মুরগির তুলনায় বিরতিহীন ভাবে সারা বছর ডিম দিয়ে যায়।
যার কারণে এই ফাউমি মুরগি এত জনপ্রিয়। এই মুরগী গুলোর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক
বেশি। ফলে কোন রোগে আক্রান্ত হয় না। তবে আপনারা যদি ডিমের জন্য ফাউমি মুরগি
লালন-পালন করতে চান তাহলে সঠিক নিয়মে ফাউমি মুরগির খাদ্য তালিকা প্রণয়ন করতে
হবে। ফাউমি মুরগির খাদ্য তালিকা করতে হলে সবার আগে আপনাকে কয়েকটি বিষয়ের দিকে
বিবেচনা রাখতে হবে।
যেমন- ফাউমি মুরগির বয়স, আবহাওয়া, পালনের উদ্দেশ্য ও পুষ্টিমান ইত্যাদি।
সাধারণত ফাউমি মুরগি বাড়ন্ত সময়ে ১ মাস পর্যন্ত স্টার্টার ফিড দেয়া হয়ে থাকে।
অপরদিকে গ্রোয়ার ও ডিম পাড়ার সময়ে লেয়ার ফিড দেয়া হয়ে থাকে। তবে বয়স
অনুসারে ফাউমি মুরগিগুলোকে সাধারণত ৩ থেকে ৪ ধরনের খাবার দেয়া হয় যেমনঃ
খাবারের নাম ও বয়স (সপ্তাহ):
- স্টার্টার ফিড -- ০ থেকে ৬ সপ্তাহ।
- গ্রোয়ার ফিড -- ১৫ থেকে ৪৫ সপ্তাহ।
- লেয়ার ১ -- ৭ থেকে ১৪ সপ্তাহ।
- লেয়ার ২ -- ৪৬ থেকে ৯৫ সপ্তাহ।
ফাউমি মুরগির বয়স অনুসারে এইভাবে আপনি খাবার দেওয়ার অভ্যাস তৈরি করতে পারেন।
চলুন এবার ফাউমি মুরগির জন্য ১০০ কেজি খাবারের তালিকা নিচে দেওয়া হল জেনে
নিন।
উপাদান -- স্টার্টার -- গ্রোয়ার -- লেয়ার ১ -- লেয়ার ২
- ভূট্টা -- ৫২ কেজি -- ৫৪ কেজি -- ৫৫ কেজি -- ৫৬ কেজি
- সয়াবিন মিল -- ২৫ কেজি -- ২৪ কেজি -- ২২ কেজি -- ২২ কেজি
- রাইচ পালিশ -- ১০ কেজি -- ১০ কেজি -- ৮ কেজি -- ৭ দশমিক ৫ কেজি
- প্রোটিন ৬০% -- ৮ কেজি -- ৫ কেজি -- ৪ কেজি -- ৩ কেজি
- লাইমস্টোন / ঝিনুক চূর্ণ -- ২ কেজি -- ২ দশমিক ৫ কেজি -- ৮ কেজি -- ১০ কেজি
- লবণ -- ৩০০ গ্রাম -- ২৮০ গ্রাম -- ২৮০ গ্রাম -- ২৮০ গ্রাম
- ডিসিপি (D C P) -- ৩০০ গ্রাম -- ৩০০ গ্রাম -- ৫০০ গ্রাম -- ৫০০ গ্রাম
- সালমোনেলা কিলার -- ৩০০ গ্রাম -- ২৫০ গ্রাম -- ৩০০ গ্রাম -- ৩২০ গ্রাম
- প্রিমিক্স -- ২০০ গ্রাম -- ২৫০ গ্রাম -- ৩০০ গ্রাম -- ৩০০ গ্রাম
- ডিএল- মিথিওনিন -- ১৫০ গ্রাম -- ১৩৫ গ্রাম -- ১৩০ গ্রাম -- ১২৫ গ্রাম
- এল-লাইসিন -- ১০০ গ্রাম -- ৯০ গ্রাম -- ৮০ গ্রাম -- ৬০ গ্রাম
- কোলিন ক্লোরাইড -- ৬০ গ্রাম -- ৫০ গ্রাম -- ৫০ গ্রাম -- ৫০ গ্রাম
- টক্সিন বাইন্ডার -- ১২৫ গ্রাম -- ১৩৫ গ্রাম -- ১৫০ গ্রাম -- ১৫০ গ্রাম
- সোডা -- নাই -- নাই -- ৫০ গ্রাম -- ৭৫ গ্রাম
- সয়াবিন তেল -- ২০০ গ্রাম -- ১৫০ গ্রাম -- ১০০ গ্রাম -- নাই
- মোটঃ ১০০ কেজি -- ১০০ কেজি -- ১০০ কেজি -- ১০০ কেজি
এখানে উল্লেখিত তালিকাতে সোডা এবং সয়াবিন তেল এর দাম ধরা হয়নি। এছাড়া
ভিটামিন-মিনারেলস, টক্সিন বাইন্ডার, প্রিমিক্স, সালমোনেলা কিলার এই খাবারগুলো
প্রয়োজন অনুযায়ী কোম্পানীর নির্দেশনা মোতাবেক খাওয়াতে হবে।
ফাউমি মুরগির বাচ্চা চেনার উপায়
পূর্বের অংশ পড়ে আশা করি ফাউমি মুরগির ভ্যাকসিন তালিকা দেখে আপনি হইত অনেক উপকৃত হয়েছেন। এখন আপনাদের জানিয়ে দিবো কীভাবে ফাউমি
মুরগির বাচ্চা চিনবেন সেই উপায় সম্পর্কে। এমন অনেক রয়েছে যারা ফাউমি মুরগি
বাচ্চা চিনেন না বা চিহ্নিত করতে পারেন না।
তাই আপনারা যেন ফাউমি মুরগি কিনতে গিয়ে কোন রকম প্রচারিত না হন সেজন্য ফাউমি
মুরগির চেনার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। নিচে কিছু উল্লেখযোগ্য
পয়েন্ট দেয়া হয়েছে সেগুলো দেখে খুব সহজেই চিনে নিতে পারবেন মুরগির বাচ্চা।
- ফাউমি জাতের যে মুরগিগুলো রয়েছে সেগুলোর এক একটি বড় বড় ঝুটি থাকে। (হোক সেটা মোরগ কিংবা মুরগি)
- এই জাতের মুরগি গুলোর ওজন ১ কেজি থেকে ১.৫০ কেজি পর্যন্ত হয়ে থাকে।
- মোরগ কিংবা মুরগির ঘাড়ের পালক সাদাটে রূপালী হয় এবং মোরগের শিকল পালক লম্বা ও রুপালি বর্ণের হয়ে থাকে।
- ফাউমি জাতের মুরগি সাধারণত ২ রঙের জাত হয়ে থাকে। ১) গোল্ডেন পেন্সিল, ২) সিলভার পেন্সিল।
- ফাউমি জাতের মুরগি গুলোর চামড়া সাধারণত কালচে, নীল বর্ণের হয়ে থাকে এবং এই ফাউমি জাতের মুরগিগুলোর পা -এর নলা গাঢ় ধূসর হয়ে থাকে।
- এছাড়াও এই ফাউমি জাতের মুরগিগুলোর কানের লতি টকটকে লাল এবং চোখের রঙ গাঢ় বাদামি বর্ণের হয়ে থাকে।
- বর্তমানে বাংলাদেশে শুধুমাত্র সিলভার পেন্সিল ফাউমি মুরগি সবচেয়ে বেশি পরিচিত বলে এই দেশে একমাত্র ফাউমি জাতের মুরগি হিসেবেই পরিচিত।
ফাউমি মুরগির বাচ্চার দাম
- ১ দিন বয়সী ফাউমি মুরগির বাচ্চার দাম মাত্র ৪০/= টাকা।
- ১৫ দিন বয়সী ফাউমি মুরগির বাচ্চার দাম মাত্র ৯০/= টাকা।
- ৩০ দিন বয়সী ফাউমি বাচ্চার দাম মাত্র ১৪০/= টাকা।
লেখকের শেষ কথা | ফাউমি মুরগির ভ্যাকসিন তালিকা
আশা করছি আজকের আর্টিকেল থেকে ফাউমি মুরগির ভ্যাকসিন তালিকা সম্পর্কে বেশ কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য জানতে পেরেছেন। ফাউমি মুরগি
পালন করতে হলে এই বিষয়গুলো সম্পর্কে জানা থাকা খুবই প্রয়োজন। তাই আপনাদের
সুবিধার্থে আজকে আমি এই আর্টিকেলে বিষয়গুলো সঠিকভাবে আলোচনা করেছি।
আর্টিকেলটি পড়ে আপনি যদি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার মন্তব্য কমেন্টের
মাধ্যমে জানাবেন। ভালো লাগলে ওয়েবসাইটটি ফলো দিয়ে রাখবেন এবং কোন কিছু জানতে বা
বুঝতে না পারলে অবশ্যই আমাদের সাথে যোগাযোগ করবেন। এতক্ষণ সাথে থাকার জন্য
ধন্যবাদ।
এখানে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url