কসোভো বেতন কত ২০২৪ [A to Z জেনে নিন]
কসোভো বেতন কত এই সম্পর্কে জানার জন্য অনেক মানুষেরই আগ্রহ হয়ে পড়ছে। কারণ এখন
বর্তমান সময়ে আগ্রহ হবেই না কেন? বাংলাদেশে যে টাকা প্রতি মাসে আয় করে সেই টাকা
প্রবাসে গেলে তার দ্বিগুণ ইনকাম করতে পারবে। আর সেই কারণেই এই বিষয়গুলো যারা
নতুন বাংলাদেশের নাগরিক প্রবাসে যেতে চাচ্ছেন তাদের জানা খুবই জরুরী। তাই আসুন আর
দেরি না করে জেনে নিন।
আপনি যদি আমাদের এই আর্টিকেল শেষ পর্যন্ত পড়তে পারেন তাহলে, কসোভো যেতে কত টাকা
লাগে, কসোভো টাকার মান কত, কসোভো কাজের ভিসা কত টাকা, বর্তমানে কসোভো থেকে ইতালি
কত কিলোমিটার, কসোভো ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা, এই সকল বিষয়ে সঠিকভাবে জানতে
পারবেন।
ভূমিকা
কসোভো হল দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপে অবস্থিত একটি রাষ্ট্র, যা ২০০৮ সালে সার্বিয়া থেকে
একপক্ষীয় স্বাধীনতা ঘোষণা করে। এটি প্রায় ১০,৯০০ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে
বিস্তৃত এবং এর জনসংখ্যা প্রায় ২০ লক্ষ। এই কসোভো একটি উন্নয়নশীল দেশ। যেখানে
বিভিন্ন ধরনের সুযোগ সুবিধা রয়েছে। মজার বিষয় হলো এই দেশে কাজ করলে অনেক বেশি
টাকা আয় করতে পারবেন। কারণ বাংলাদেশ থেকে কোন একটি বিষয়ের উপর দক্ষতা অর্জন করে
গেলে ভালো টাকা আয় করা সম্ভব। তবে আপনি যদি নতুন হয়ে থাকেন এবং যাওয়ার
চিন্তা-ভাবনা করেন তাহলে কসোভো বেতন কত এবং কসোভো টাকার মান কত এই বিষয়গুলো
সম্পর্কে জেনে নিতে হবে। তাহলে আপনি খুব সহজেই একটি সঠিক ধারণা পেয়ে যাবেন। তাই
আসুন জেনে নিন।
কসোভো ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা
প্রিয় পাঠক আজকে আমি আপনাদেরকে যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব সেটি হল ১ টাকা
বাংলাদেশের কত টাকা। অনেক ভাইয়েরা রয়েছে যারা মুদ্রার নাম জানতে চান। আর এই
বিষয়টি নিয়ে অনেকেই ইন্টারনেটে সার্চ করে থাকেন। আপনি যদি গুগলে সার্চ করেন
তাহলে বেশিরভাগ ওয়েবসাইট এই বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করছে।
হয়তো আপনি সে ওয়েবসাইট গুলো বেছে বেছে আমারে ওয়েবসাইটে এসেছেন। সবার প্রথমে
আপনাকে জানাই শুভেচ্ছা। প্রিয় ভিজিটর যদি আপনি কসহ টাকার মান সম্পর্কে জানতে
পারেন তাহলে আপনি খুব সহজেই সঠিক উত্তর পেয়ে যাবেন।
যে সকল ভাই ও বোনেরা এই দৃষ্টিতে যাওয়ার জন্য আগ্রহী তারা অবশ্যই মনে রাখবেন
খোলা বাজারে ইউরো সেল করলে বেশি রেট পাওয়া যায়। তবে ব্যাংকিং চ্যানেলে ইউরো
আপনি যদি দেশে পাঠান তাহলে ১ ইউরো সমান বাংলাদেশি টাকায় ১৩৩.৫৯ টাকা পাবেন।
এছাড়াও আপনারা জানতে পারবেন।
এছাড়াও আপনারা ১, ৫, ১০, ২০, ৫০, ১০০, ১০০০, ২০০০, ৫০০০ ইউরো সমান বাংলাদেশি
টাকায় কত সেটাও জেনে নিতে পারবেন এই আর্টিকেলের মাধ্যমে। তাই আসুন আর দেরি না
করে কসোভো ইউরো টু বাংলাদেশি টাকা জেনে নিন।
বর্তমানে কসোভো থেকে ইতালি কত কিলোমিটার
বাংলাদেশ থেকে যে সকল নাগরিকরা নতুন করে কসোভো যেতে যাচ্ছেন তাদের মধ্যে অনেকেই
বর্তমানে কসোভো থেকে ইতালি কত কিলোমিটার এই সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। তাই আপনাদের
সুবিধার্থে আজকে আমি এই আর্টিকেলের অংশটুকুতে এই বিষয়টি সঠিকভাবে তুলে ধরার
চেষ্টা করেছি।
বর্তমানে কসোভো থেকে ইতালি ৯০৮ কিলোমিটার। যদি এখানে মাইল হিসাব করা হয় তাহলে
৫৪৬ মাইল। এছাড়াও আপনি যদি নটিক্যাল মাইল হিসাব করেন তাহলে ৪৭৫ নটিকাল মাইল। যদি
আপনি কার নিয়ে যেতে চান তাহলে গুগল ম্যাপ অনুযায়ী দুটি রাস্তা। ১ নাম্বার
রাস্তা দিয়ে গেলে ১৫ ঘন্টা ৩৫ মিনিট সময় লাগবে। অর্থাৎ ১ নাম্বার রাস্তা ৯১১
কিলো মিটার।
২ নাম্বার রাস্তা ৯৬৯ কিলোমিটার। অর্থাৎ দুই নাম্বার রাস্তা দিয়ে গেলে ১৫ ঘন্টা
৫৪ মিনিট সময় লাগবে। তাই আপনারা যারা কসোভো থেকে ইতালি যেতে চান এবং কত
কিলোমিটার জানেন না তারা আশা করি সঠিক তথ্য পেয়ে গিয়েছেন।তবে আপনি যদি উপরের
বিষয়টা সঠিকভাবে বুঝতে না পারেন তাহলে নিচে আপনাদের সুবিধার্থে গুগল ম্যাপ
দেওয়া হলোঃ
কসোভো কাজের ভিসা কত টাকা
কসোভো কাজের ভিসা বলতে কোন ভিসা নেই। কসোভো ওয়ার্ক পারমিট ভিসাকেই আমরা সকলে
কাজের ভিসা বলে থাকি। তবে যে সকল বাংলাদেশ নাগরিকরা নতুন কসোভো কাজের জন্য যেতে
চাচ্ছেন। তারা অনেকেই কসোভো কাজের ভিসা কত টাকা জানতে চায়।
তাই আপনাদের সুবিধার জন্য আজকে আমি এই বিষয়টি সঠিকভাবে আলোচনা করতে চলেছি। তাই
আশা করি আপনারা সকলেই মনোযোগ দিয়ে পড়বেন।
কসোভো ওয়ার্ক পারমিট ভিসার আবেদন ফি মাত্র ৬০ ইউরো। যা বাংলাদেশি টাকায়
৮,০১৫.৯৭ টাকা। তবে আনুষাঙ্গিক খরচ সহ আপনার মোট কয়েক লক্ষ টাকা খরচ হতে পারে।
এছাড়া আপনি যদি দূতাবাসের মাধ্যমে কসব কাজের ভিসার জন্য আবেদন করেন তাহলে আপনার
খরচ হবে বাংলাদেশী টাকায় ৫ থেকে ৬ লক্ষ টাকা।
তবে কেউ যদি সরকারিভাবে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন করেন, তাহলে তার খরচ হবে
বাংলাদেশি টাকায় ৪ থেকে ৫ লক্ষ টাকা। কিন্তু আপনি যদি বেসরকারিভাবে বিভিন্ন
ধরনের এজেন্সির মাধ্যমে করতে চান তাহলে বাংলাদেশি টাকায় ৬ থেকে ৭ লক্ষ টাকা খরচ
হবে।
তবে দালালের মাধ্যমে কসোভো কাজের ভিসা করতে গেলে বেশি টাকা লাগতে পারে অথবা কমও
লাগতে পারে। তবে আপনি যদি দালালের মাধ্যমে যান তাহলে অনেক ঝুঁকি থাকবে। তাই
আপনাদের অনুরোধ করবো সবসময় দালালের কাছ থেকে দূরে থাকবেন।
কসোভো বেতন কত ২০২৪
ইউরোপের অন্যান্য দেশের তুলনায় কসোভো নিম্ন আয়ের একটি দেশ। এই দেশে নতুন যারা
কাজ করার জন্য যেতে চাচ্ছেন তারা অবশ্যই যাওয়ার আগে কসোভো বেতন কত জানতে হবে।
কারণ সেই দেশে যে কত টাকা ইনকাম করতে পারবেন সেটা তো অবশ্যই আপনাকে জেনে নিতে হবে
তাই না। তাই এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনি কসোভো সর্বনিম্ন বেতন কত এবং কসোভো বেতন
কত জেনে যাবেন। তাই আসুন জেনে নিন।
যদি আপনি বাংলাদেশ থেকে কসোভো যেতে চান তাহলে সেখানকার ইউরো হিসেবে বর্তমানে আপনি
সর্বনিম্ন ৪৫০ ইউরো আয় করতে পারবেন। যা বাংলাদেশী টাকায় ৬০ হাজার ৬৯ টাকা ৯৬
পয়সা। তবে সাধারণত কসোভো শ্রমিকদের বিভিন্ন ক্যাটাগরির ওপর ভিত্তি করে কাজের
বেতন দিয়ে থাকে।
আপনার কোন কাজের উপর দক্ষতা রয়েছে বা দক্ষ নন সেই অনুযায়ী আপনাকে টাকা প্রদান
করে। তবে, বর্তমানে কসোভো একজন শ্রমিকের ন্যূনতম বেতন ৪০০ ইউরো থেকে শুরু হয়ে
৪৫০ ইউরো পর্যন্ত হয়ে থাকে। যা বাংলাদেশী টাকায় ৫৩ হাজার ৪০০ টাকা ৮৭ পয়সা
থেকে ৬০ হাজার ৬৯ টাকা ৯৬ পয়সা।
তবে কসোভো বেতন বেশ কিছু ক্যাটাগরির উপর নির্ভর করে। যেমনঃ
অভিজ্ঞতাঃ যদি বাংলাদেশ থেকে বা অন্য কোন দেশ থেকে আপনি কসভ হতে ওয়ার্ক
পারমিট ভিসা নিয়ে কাজ করতে যান তাহলে অবশ্যই আপনার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। যদি আপনি
কোন কাজের অভিজ্ঞতা নিয়ে কসব যেতে পারেন তাহলে আশা করি আপনি প্রতি মাসে ভালো
টাকা আয় করতে পারবেন।
আর অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ব্যক্তিদের চাহিদা অনেক বেশি। আপনার যত বেশি কোন একটি কাজের
প্রতি এক্সপেরিয়েন্স হতে পারেন তাহলে আস্তে আস্তে ততবেশি বেতন বৃদ্ধি করতে
পারবেন।
শিক্ষাঃ যদি আপনার মধ্যে উচ্চতর শিক্ষা থাকে তাহলে সাধারণত কম শিক্ষা
অর্জনকারীদের তুলনায় আপনি অনেক বেশি বেতন পাবেন। তাই অবশ্যই এইগুলোতে যাওয়ার
আগে শিক্ষাগত যোগ্যতা অর্জন করে তারপর যাবেন।
অবস্থানঃ বিশেষ করে শহরাঞ্চলের কর্মীরা সাধারণত গ্রামীণ এলাকায় কর্মীদের
তুলনায় অনেক বেশি টাকা আয় করেন। তাই আপনি যাওয়ার আগে অবশ্যই শহর অঞ্চলে
যাওয়ার জন্য চিন্তাভাবনা করবেন। তাহলে আপনি ভালো টাকা আয় করতে পারবেন।
পেশাঃ সাধারণত যারা উচ্চ দক্ষতায় কর্মীরা রয়েছে তারা কম দক্ষ কর্মীদের
চেয়ে অনেক বেশি টাকা আয় করতে পারবে। উদাহরণস্বরূপ, একজন ডাক্তার সফটওয়্যার
ইঞ্জিনিয়ার যে টাকা আয় করবেন, সেটা কখনোই একজন কারখানা শ্রমিকরা করতে পারবেন
না।
কসোভোতে কিছু উল্লেখযোগ্য বেতন, যেমনঃ
- একজন শিক্ষকের প্রতি মাসে কসোভোতে আয় ৫০০ থেকে ৬০০ ইউরো। যা বাংলাদেশী টাকায় ৬৬ হাজার ৭১১ টাকা ৬৭ পয়সা থেকে ৮০ হাজার ৫৪ টাকা পেয়ে থাকেন। (৬৬,৭১১.৬৭ টাকা থেকে ৮০,০৫৪ টাকা)
- একজন কম্পিউটার প্রোগ্রামার কসোভোতে প্রতি মাসে আয় করে ১০০০+ ইউরো। যা বাংলাদেশী টাকায় ১ লক্ষ ৩৩ হাজার ৫৪৫ টাকা ৬৯ পয়সা। (১৩৩,৫৪৫.৭৯ টাকা)
- একজন ইঞ্জিনিয়ার কসোভোতে প্রতি মাসে আয় করে ৮০০+ ইউরো। যা বাংলাদেশী টাকায় ১ লক্ষ ৬ হাজার ৭৩৮ টাকা ১২ পয়সা। (১০৬,৭৩৮.৬৭)
- আর একজন নার্স প্রতিমাসে কসোভোতে আয় করে ন্যূনতম ৫০০ থেকে ৬০০ ইউরো। যা বাংলাদেশী টাকায় ৬৬ হাজার ৭১১ টাকা ৬৭ পয়সা থেকে ৮০ হাজার ৫৪ টাকা পেয়ে থাকেন। (৬৬,৭১১.৬৭ টাকা থেকে ৮০,০৫৪ টাকা)
- আর একজন কৃষি কর্মী কসোভোতে প্রতিমাসে আয় করে ন্যূনতম ২০০ থেকে ৩০০ ইউরো। যা বাংলাদেশী টাকায় ২৬ হাজার ৬৮১ টাকা ৩২পয়সা থেকে ৪০ হাজার ২১ টাকা ৯৮ পয়সা। (২৬,৬৮১.৩২ টাকা থেকে ৪০,০২১.৯৮ পয়সা)
- আরেকজন সার্ভিস কর্মী প্রতি মাসে কসোভোতে আয় করে সর্বনিম্ন ২০০ থেকে ৩০০ ইউরো। যা বাংলাদেশী টাকায় ২৬ হাজার ৬৮১ টাকা ৩২পয়সা থেকে ৪০ হাজার ২১ টাকা ৯৮ পয়সা। (২৬,৬৮১.৩২ টাকা থেকে ৪০,০২১.৯৮ পয়সা)
কসোভো টাকার মান কত
আপনার অনেকেই নতুন যারা রয়েছেন তারা কসোভো টাকার মান কত এই সম্পর্কে জানতে চান।
তাই আজকে আমি এই অংশে এই বিষয়টি সম্পর্কে সঠিকভাবে জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করব।
ইউরোপের বলকান অঞ্চলের একটি রাষ্ট্র হলো কসোভো। তাই কসোভো ইউরোপের রাষ্ট্র হওয়ার
কারণে বর্তমানে সেই দেশটি অর্থনৈতিকভাবে অনেক উন্নতশীল।
এখানে উচ্চশিক্ষা, কর্মসংস্থান, চিকিৎসা, প্রতিনিয়ত ব্যবসা সহ অসংখ্য বাংলাদেশী
নাগরিক যাতায়াত করে থাকে। এর মধ্যে অনেকে কসোভো টাকার মান জানার জন্য গুগলে
ঘাটাঘাটি করে। কসোভোতে প্রচলিত যে মুদ্রাটি রয়েছে এখন বর্তমানে সে মুদ্রার নাম
ইউরো। যেটি পৃথিবীর অন্যতম বহুর ব্যবহৃত একটি মুদ্রা।
বৈদেশিক বাণিজ্য ডলারের পরে সবচেয়ে বেশি যেই মুদ্রাটি ব্যবহার করা হয় সেটি
হচ্ছে ইউরোপ। ২০০২ সাল থেকে মুদ্রা হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে এই দেশটিতে।
বর্তমানে ১ ইউরো সমান বাংলাদেশি টাকায় ১৩৩ টাকা ৩৫ পয়সা। আশা করি উপরোক্ত কসোভো
বেতন কত জানার পাশাপাশি কসোভো টাকার মান কত সেই বিষয়েও সঠিকভাবে জানতে পেরেছেন।
কসোভো যেতে কত টাকা লাগে
প্রিয় পাঠক আপনারা যারা কসব যেতে চান কিন্তু কত টাকা লাগে এ সম্পর্কে না জানেন
তাহলে আজকের এই আর্টিকেল থেকে জেনে নিন। আজকে আমি যেতে কত টাকা লাগে এই সম্পর্কে
সঠিকভাবে জানিয়ে দেবো। তাই আশা করি আপনারা এ বিষয়টি জেনে অনেক উপকৃত হবেন। তাই
আসুন আর দেরি না করে জেনে নিন।
আপনি কসবতে দুইটি পদ্ধতিতে যেতে পারবেনআপনি কসবতে দুইটি পদ্ধতিতে যেতে পারবেন এক
সরকারিভাবে এবং দুই বেসরকারিভাবে। যদি আপনি সরকারী ভাবে বিভিন্ন কাজের উদ্দেশ্যে
কোটিপতি যেতে চান তাহলে আপনার 5 থেকে 6 লক্ষ টাকা লাগবে।
আর আপনি যদি বেসরকারি ভাবে যেতে চান অর্থাৎ কোন দালাল বা ভিসা এজেন্সির সাহায্যে
তাহলে আপনার যেতে খরচ হবে সাত থেকে আট লক্ষ টাকা। তবে কিছু কিছু দালাল রয়েছে
তাদের খপ্পরে পড়ে অনেকেই ১০ লক্ষ টাকায় যে থাকেন।
সর্বশেষ কথা হল আপনি কচুবতে যাওয়ার আগে অবশ্যই কোন একটি কাজের দক্ষতা নিয়ে
তারপরে যাবেন। কারণ দক্ষ কর্মীদের বেতন বেশি হয়ে থাকে এবং অদক্ষ কর্মীদের বেতন
কম হয় থাকে। এখন আপনি কিভাবে যাবেন সেটা সম্পূর্ণ আপনার উপর নির্ভর করবে।
লেখকের শেষ কথা | কসোভো বেতন কত ২০২৪
প্রিয় পাঠক আশা করি আপনি এই আর্টিকেল পড়ে অনেক উপকৃত হয়েছেন। এই আর্টিকেলে যে
বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে এসেছিলেন তা হয়তো সঠিকভাবে আপনি জানতে পেরেছেন। তাই
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এই আর্টিকেলে আমরা কসোভো
বেতন কত এবং কসোভো টাকার মান কত সহ আরো অন্যান্য অনেক বিষয়েই আলোচনা
করেছি।
এই সকল বিষয়গুলো জানার পরে আপনার যদি কোন মতামত জানানো থাকে, তাহলে অবশ্যই
কমেন্ট করে সেটা জানিয়ে যাবেন। আমরা আপনার মন্তব্য উত্তর দেয়ার চেষ্টা করব। এই
আর্টিকেলে সম্পূর্ণ সঠিক তথ্য উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি। তাই এই আর্টিকেলে যদি
কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে, তাহলে অবশ্যই আমাদেরকে জানাবেন।
আমরা পরবর্তীতে সেই ভুলগুলো সংশোধন করার চেষ্টা করব। এই আর্টিকেলটি আপনার যদি
ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই আপনার বিভিন্ন বন্ধু-বান্ধবের নিকট শেয়ার করুন। এরকম আরো
আর্টিকেল পেতে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন।
এখানে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url