মোবাইল দিয়ে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা ইনকাম বিকাশ নগদ বা রকেটে পেমেন্ট

মোবাইল দিয়ে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা ইনকাম বিকাশ নগদ বা রকেটে পেমেন্ট নিবেন কীভাবে এইটা সম্পর্কে আপনার যদি জানা না থাকে। তাহলে আজকের এই আর্টিকেল থেকে জেনে নিন। বর্তমানে অনেক মানুষ রয়েছে যারা প্রতিদিন মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করছেন। কিন্তু কীভাবে তারা প্রতিদিন ২০০ থেকে ৩০০ টাকা ইনকাম করবে এইটা সম্পর্কে জানেন না। তাই আশা করবো আপনারা যারা জানেন না তারা আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
মোবাইল দিয়ে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা ইনকাম বিকাশ নগদ বা রকেটে পেমেন্ট
আপনি যদি শেষ পর্যন্ত আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে থাকেন। তাহলে বিকাশ থেকে টাকা ইনকাম করার ৩টি উপায়, বিকাশ সেভিংস এর সুবিধা, বিকাশ সেভিংস একাউন্ট খোলার নিয়ম, বিকাশ সেভিংস এর টাকা তোলার নিয়ম, রেফার করে টাকা ইনকাম পেমেন্ট বিকাশ, এই সকল বিষয়ে সঠিকভাবে জেনে যাবেন।

ভূমিকাঃ

বর্তমানে বাংলাদেশে অনেক অনলাইন প্লাটফর্ম রয়েছে যেগুলো থেকে আপনি খুব সহজে ঘরে বসে মোবাইল দিয়ে প্রতিদিন টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তবে আপনারা কিভাবে ইনকাম করবেন সে বিষয়ে যদি না জানেন তাহলে আজকের এই আর্টিকেল থেকে জেনে নিন। কারণ এই আর্টিকেলে অনলাইনে কিভাবে আপনি প্রতিদিন ইনকাম করতে পারবেন সে বিষয়গুলো সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। এছাড়াও কিভাবে আপনি রেফার করে টাকা ইনকাম পেমেন্ট বিকাশ এ নিবেন এবং মোবাইল দিয়ে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা ইনকাম বিকাশ নগদ বা রকেটে পেমেন্ট কীভাবে নিবেন সেই সমস্ত বিষয়গুলো জানিয়ে দেয়া হয়েছে। তাই আপনারা যারা এ বিষয়গুলো সম্পর্কে জানেন না তারা অবশ্যই এই আর্টিকেল মনোযোগ দিয়ে পড়বেন। তাই আর কথা না বাড়িয়ে চলুন আপনাদের বিস্তারিত তথ্য জানিয়ে দিই।

বিকাশ থেকে টাকা ইনকাম করার ৩টি উপায়

প্রিয় বন্ধুরা আজকে যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব সেটি হচ্ছে বিকাশ থেকে টাকা ইনকাম করার ৩টি উপায় সম্পর্কে। কমবেশি অনেকেই বিকাশ একাউন্ট ব্যবহার করেন। এই বিকাশ একাউন্টে আমরা কি করি লেনদেন করি। কিন্তু এই লেনদেনের বাইরেও আপনি যে ৩টি উপায়ে বিকাশ থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন সেটা কি জানেন? হয়তো অনেকেই জানেন না।   
প্রিয় বন্ধুরা চিন্তার কোন কারণ নেই। আজকে আমি এই আর্টিকেলের অংশটুকুতে কিভাবে আপনি ৩টি উপায়ে বিকাশ থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন সে বিষয়ে সঠিকভাবে জানিয়ে দেবো। তাই দেরি না করে চলুন জেনে নেওয়া যাক।

বিকাশ ব্যবহার করে টাকা ইনকাম করার বিভিন্ন উপায় রয়েছে। এখানে ৩টি জনপ্রিয় উপায় উল্লেখ করা হলোঃ

১. রেফারেল বোনাসঃ

প্রথমে আপনাকে যেটা করতে হবে বিকাশ অ্যাপ ওপেন করতে হবে। এরপরে ওপরের দিকে তাকালে বিকাশের আইকন দেখতে পাবেন সেখানে ক্লিক করুন। ক্লিক করা হয়ে গেলে আপনার সামনে একটি পেজ আসবে সেখানে লেখা থাকবে রেফার বিকাশ অ্যাপ সেখানে ক্লিক করুন এবং লিংক কপি করুন। এরপর আপনার সোশ্যাল মিডিয়া, অথবা কাছের কোন বন্ধু থাকলে তাকে বিকাশ একাউন্ট খুলে দিতে পারলে আপনি সেখান থেকে একটি ভালো রেফার বোনাস পাবেন। 
যদি তারা ১০০০ টাকা বিকাশ অ্যাপ থেকে লেনদেন করে তাহলে সেখান থেকে আপনি ৫০ টাকা থেকে ১২৫ টাকা পর্যন্ত রেফার বোনাস ইনকাম করতে পারবেন। প্রতিটা অ্যাকাউন্ট থেকে এভাবেই আপনি রেফার করে ইনকাম করতে পারবেন। বিকাশ আপনার নতুন রেফার করা ব্যবহারকারীর প্রথম লেনদেনের জন্য একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ বোনাস দিয়ে থাকেন। 

আপনার বন্ধু বা পরিচিতদের বিকাশ অ্যাকাউন্ট খুলতে এবং আপনার রেফারাল কোড ব্যবহার করতে উৎসাহিত করুন। তারা যখন প্রথম লেনদেন করবেন, আপনি বোনাস পাবেন। এটি একটি সহজ এবং দ্রুত উপার্জনের একটি উপায় বলা যায়। বোনাসের পরিমাণ এবং শর্তাবলী বিকাশের নীতি অনুযায়ী পরিবর্তিত হতে পারে।

২. বিকাশ এজেন্ট হিসেবে কাজ করাঃ

বিকাশ থেকে ইনকাম করার আরেকটি মাধ্যম হচ্ছে এজেন্ট হিসেবে কাজ করা। আপনি যদি বিকাশে এজেন্ট হিসেবে কাজ করেন তাহলে বিকাশ থেকে বিভিন্ন ধরনের লেনদেনের মাধ্যমে কমিশন আয় করতে পারবেন। বিকাশ এজেন্ট হওয়ার জন্য আপনাকে নির্দিষ্ট কিছু যোগ্যতা পূরণ করতে হয় এবং একটি আবেদন করতে হয়। 

আবেদন শেষে বিকাশের কর্মকর্তারা আপনার আবেদনের সঠিক তথ্য যাচাই করে আপনাকে এজেন্ট হিসেবে কাজ করার সুযোগ দিয়ে থাকবেন। এটি একটি নিজস্ব ব্যবসা শুরু করার ভালো একটি উপায়। তবে এখানে আপনাকে নির্দিষ্ট পরিমাণ বিনিয়োগের প্রয়োজন হতে পারে। অর্থাৎ টাকা ইনভেস্ট করে ইনকাম করতে হবে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।

৩. অনলাইন ব্যবসায়ে বিকাশ ব্যবহারঃ

বিকাশ থেকে ইনকাম করার আরেকটি উপায় হচ্ছে অনলাইনে ব্যবসা করা। এখন অনেকের মনে হঠাৎ করে প্রশ্ন আসতে পারে বিকাশের সাথে অনলাইনের কী সম্পর্ক? প্রিয় বন্ধুরা যদি আপনি ইতিমধ্যে কোন অনলাইন ব্যবসা করে থাকেন তাহলে বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট গ্রহণ করে আপনার ব্যবসা আরও সহজ করে তুলতে পারেন। এখন মনে প্রশ্ন আসতে পারে কিভাবে ব্যবহার করবেন? 
এটি আপনার ওয়েবসাইট অথবা সোশ্যাল মিডিয়া পেজে বিকাশ পেমেন্টের অপশন যোগ করুন। তাহলে আপনার গ্রাহকদের পেমেন্ট করা অনেক সহজ হবে এবং ব্যবসা বাড়াতেও সাহায্য করবে। তবে অনলাইনে ব্যবসার জন্য প্রয়োজনীয় যে তথ্য রয়েছে সেগুলো পূরণ করতে হবে। আশা করি বিষয়টি সঠিকভাবে বুঝাতে পেরেছি।

এছাড়াওঃ বিকাশ মাঝে মধ্যে বিভিন্ন ক্যাম্পেইন চালায় যেখানে নির্দিষ্ট ধরনের লেনদেনের জন্য অতিরিক্ত বোনাস বা ক্যাশব্যাক দেওয়া হয় আপনি চাইলে সেখান থেকেও ইনকাম করতে পারবেন। কিছু কিছু অ্যাপস রয়েছে যা বিদেশের সাথে সংযুক্ত এবং সেখানে বিভিন্ন ধরনের ইনকাম করার সুযোগ দিয়ে থাকেন।

তবে মনে রাখবেনঃ

বিকাশ থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য আপনাকে সর্বদা বিকাশের সর্বশেষ শর্তাবলী ও নীতিমালা মেনে চলতে হবে। কারণ আপনি যদি তাদের শর্তাবলী ও নীতিমালা মেনে চলেন তাহলে বিকাশে যেগুলো অফার আসবে দ্রুত আপনি পেয়ে যাবেন। আপনার যদি আরো বিস্তারিত জানা থাকে তাহলে বিকাশের অফিসিয়াল যে ওয়েবসাইট রয়েছে বা অ্যাপস রয়েছে সেখানে দেখুন।

বিকাশ সেভিংস এর সুবিধা

বর্তমানে বাংলাদেশে এখন কম বেশি অনেকেই বিকাশ অ্যাপস ব্যবহার করে টাকা লেনদেন করেন। বাংলাদেশের জনপ্রিয় মোবাইল অর্থ সেবা প্রদানকারী এখন বিকাশ। এই বিকাশ একাউন্টে বিকাশ সেভিংস নামে নতুন একটি সেবা করেছে যা গ্রাহকদের সহজে টাকা জমা এবং সঞ্চয় করার সুযোগ করে দেওয়া হয়ে থাকে। কিন্তু অনেক গ্রাহকরা রয়েছে এ বিষয়টি সম্পর্কে সঠিকভাবে জানেন না এবং বিকাশ সেভিংস এর সুবিধা যে রয়েছে সেটাও জানেন না। যেহেতু আপনারা জানেন না সেহেতু আজকের এই আর্টিকেলের অংশটুকু থেকে বিস্তারিত জেনে নিন।

বিকাশ সেভিংস ব্যবহারের সুবিধাঃ

একাউন্ট খোলা সহজঃ একটা মানুষ বিকাশ অ্যাপ ব্যবহার করে যে কোন সময় যেকোন স্থান থেকে অল্প কিছু সময়ের মধ্যে বিকাশ সেভিংস একাউন্ট খুলতে পারবে। এটি একটি সেভিংস অ্যাকাউন্টের ভালো সুবিধা।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দরকার হয় নাঃ এই অ্যাকাউন্টটি খোলার জন্য আপনার কোন রকম কাগজপত্র জমা দিতে হয় না। তাই যেকোনো জায়গায় থেকে সেভিংস একাউন্ট খুলতে পারবেন।

সহজ লেনদেন করতে পারবেনঃ বিকাশ অ্যাপস ব্যবহার করে আপনি যেকোনো সময় টাকা জমা দিতে পারবেন এবং তুলতে পারবেন এছাড়াও আপনি চাইলে লেনদেনের ইতিহাস পর্যালোচনা করতে পারবেন।

ন্যূনতম জমাঃ এখানে সর্বনিম্ন ৫০০ টাকা থেকেই আপনি সঞ্চয় শুরু করতে পারবেন। যা একটি ভালো সুবিধা।

আকর্ষণীয় সুদের হারঃ বাজারে যেভাবে সুদ দিয়ে থাকেন সে অনুযায়ী প্রতিযোগিতামূলকভাবে সুদের হার দেওয়া হবে।

নমনীয় মেয়াদঃ এখানে আপনি চাইলে আপনার পছন্দ অনুযায়ী দুই বছর থেকে পাঁচ বছর মেয়াদে সঞ্জয় করতে পারবেন।

স্বয়ংক্রিয় সঞ্চয়ঃ এছাড়াও আপনি চাইলে নিয়মিত সঞ্চয় করার জন্য অটো ডেবিট সুবিধা যেটা রয়েছে সেটা চালু করতে পারেন।

সুরক্ষাঃ বিকাশ অ্যাপস একটি নিরাপদ ও নির্ভরযোগ্য প্ল্যাটফর্ম। এখানে আপনি সর্বদা হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ টাকা লেনদেন করতে পারবেন। এই প্লাটফর্মটি দীর্ঘ বছর থেকে এই বাংলাদেশ রয়েছে। এছাড়াও সবচেয়ে ভালো যে বিষয়টি সেটা হলো বাংলাদেশের এখন যতগুলো প্ল্যাটফর্ম রয়েছে তার মধ্যে এক নম্বর প্ল্যাটফর্ম বিকাশ অ্যাপস। তাই এখানে আপনার ভয় করার কোন কারণ নেই। 

বিকাশ সেভিংস একাউন্ট খোলার নিয়ম

আজকে আমি যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব সেটি হচ্ছে বিকাশ সেভিংস একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে। অনেকেই সেভিংস একাউন্ট কিভাবে খুলবে সে নিয়ম সম্পর্কে জানেন না। তাই যারা জানেন না তারা অবশ্যই এই আর্টিকেলের অংশটুকু মনোযোগ সহকারে পড়ুন। কারণ এখানে আমি কিভাবে আপনি সঠিক নিয়মে সেভিংস একাউন্ট খুলবেন তা বিস্তারিত আলোচনা করব। তাই আশা করব আপনারা অন্যদিকে না ঘুরে এই আর্টিকেলের অংশটুকু ধৈর্য সহকারে পড়ুন।

  • প্রথমে আপনাকে যেটা করতে হবে বিকাশ সেভিংস একাউন্ট খোলার জন্য আপনাকে প্রয়োজনীয় যে জিনিসপত্র রয়েছে সেগুলো নিতে হবে। যেমনঃ আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র (NID Card) অথবা আপনার পাসপোর্ট, একটি স্মার্টফোন ও একটি সংক্রিয় বিকাশ একাউন্ট।
  • এরপরে আপনাকে যেটা করতে হবে আপনার স্মার্টফোনে বিকাশ অ্যাপ খুলুন এবং আপনার যে বিকাশ পিন রয়েছে সেটা ব্যবহার করে লগইন করুন। তারপর বিকাশ অ্যাপের যে মেনু রয়েছে সেখানে লেখা রয়েছে (সেভিংস) সেই অপশনটিতে ক্লিক করুন।
  • এরপরে (নতুন সেভিংস স্কিম খুলুন) বাটনে ক্লিক করে। আপনার পছন্দ অনুযায়ী আপনি কোন ব্যাংকে সেভিংস অ্যাকাউন্ট খুলতে চান সেই ব্যাংক নির্বাচন করুন। এরপরে আপনার অ্যাকাউন্টের ধরন নির্বাচন করুন অর্থাৎ আপনি সেভিংস অথবা ইসলামিক সেভিংস অ্যাকাউন্টের মধ্যে থেকে একটি একাউন্টের ধরণ নির্বাচন করুন।
  • এরপরে আপনার যে প্রয়োজনীয় তথ্য যেমনঃ আপনার নাম, জন্ম নিবন্ধনের তারিখ, আপনার ঠিকানা, আপনার এনআইডি (NID) নাম্বার, আপনার লিঙ্গ ও পেশা ইত্যাদি যে প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো রয়েছে সেগুলো প্রদান করুন।
  • তারপর আপনি তাদের শর্তাবলী সাবধানে পড়ুন এবং (সম্মত) নামে একটি বোতাম রয়েছে সেখানে ক্লিক করে তাদের দেওয়া শর্তাবলী গুলো গ্রহণ করুন। এরপর নির্বাচিত সেভিংস স্কিম অনুযায়ী সর্বনিম্ন পাচশ টাকা ডিপোজিট করুন। এরপরে আপনার সার্ভিস একাউন্ট নিরাপদ রাখার জন্য একটি নিরাপদ পিন সেট করুন।
  • এরপর আপনার সকল তথ্য সঠিকভাবে প্রধান হয়েছে কিনা সেটা অবশ্যই নিশ্চিত করুন। কারণ এখানে আপনি যদি ভুল তথ্য দেন তাহলে তারা আপনার সেভিংস একাউন্টটি বাতিল করে দিতে পারে। তাই সাবধানে সকল তথ্য সঠিকভাবে নিশ্চিত করে সাবমিট বাটনে ক্লিক করুন। এরপর কিছুক্ষণ অপেক্ষা করার পর সঠিক তথ্য দিয়ে থাকলে আপনার সফলভাবে একটি বিকাশ সেভিংসএকাউন্ট খুলে যাবে।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ঃ আপনি যদি বিকাশ অ্যাপস ব্যবহার করে একাউন্ট না খুলতে পারেন বা না চান তাহলে USSD কোড (*247#), বিকাশ ওয়েবসাইট (https://www.bkash.com) কিংবা যেকোনো বিকাশ এজেন্টের মাধ্যমে সেভিংস একাউন্ট খুলে নিতে পারেন।

মোবাইল দিয়ে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা ইনকাম বিকাশ নগদ বা রকেটে পেমেন্ট

বর্তমানে অনলাইনে বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম রয়েছে যেখানে বিভিন্ন উপায়ে আয় করার সুযোগ রয়েছে। যার মধ্যে মোবাইল দিয়ে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা ইনকাম বিকাশ নগদ বা রকেটে পেমেন্ট নিতে পারবেন। এই পদ্ধতিটি অবলম্বন করার জন্য বিভিন্ন অ্যাপস এবং ওয়েবসাইট ব্যবহার করতে হবে যেখান থেকে খুব সহজে টাকা ইনকাম করে বিকাশ নগদ বা রকেটে পেমেন্ট নিতে পারবেন। এই আর্টিকেলের অংশটুকুতে আমরা এমন কিছু জনপ্রিয় পদ্ধতি এবং অ্যাপ সম্পর্কে আলোচনা করব যা আপনাকে মোবাইল দিয়ে ফ্রি টাকা ইনকাম করতে সাহায্য করবে। তাহলে চলুন আর দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক।

জনপ্রিয় পদ্ধতি এবং অ্যাপসঃ

ফ্রিল্যান্স মাইক্রো টাস্কসঃ ফ্রিল্যান্স মাইক্রো ট্রাক্স করে অনেকেই মোবাইল দিয়ে খুব সহজে অর্থ উপার্জন করছেন। তাই আপনি যদি তাদের মত ফ্রিল্যান্স মাইক্রো টাচ করে ইনকাম করতে চান তাহলে করতে পারেন। সেজন্য আপনাকে একটি স্মার্টফোন এবং ইন্টারনেট কানেকশন প্রয়োজন পড়বে। কাজের পরিমাণ সবসময় একই থাকে না, প্রতিটি কাজের জন্য খুব কম টাকা দেওয়া হয়। এই কাজগুলো সাধারণত ছোট এবং সময়ের সাপেক্ষ নয়। যেমনঃ Microworkers, Amazon Mechanical Turk, Clickworker.
অনলাইন সার্ভেঃ আপনি চাইলে অনলাইন সার্ভে পূরণ করেও খুব সহজে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। অনেক অ্যাপস এবং ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে আপনি সার্ভে পূরণ করে প্রতিদিন ২০০ থেকে ৩০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এই কাজগুলো করতে বেশি সময় লাগে না খুব সহজেই কাজ করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। উদাহরণস্বরূপঃ Swagbucks, Survey Junkie, Toluna, Google Opinion Rewards.

অ্যাপ রেফারেল প্রোগ্রামঃ অনেক অ্যাপ রয়েছে যেখান থেকে আপনি অ্যাপ রেফারেল প্রোগ্রাম অফার করে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। অর্থাৎ একটি অ্যাপস আপনার বন্ধু-বান্ধবের সাথে রেফার করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। যেমনঃ bKash, Nagad, Rocket.

Slidejoy অ্যাপস থেকে ইনকামঃ আপনার যদি অনলাইনে ভালো পরিমানে বন্ধুবান্ধব থাকে তাহলে এই অ্যাপটি আপনার জন্য খুবই বড় একটি সুযোগ করে দিতে পারে। কারণ Slidejoy অ্যাপটি বন্ধুদের মাঝে রেফার করে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারেন। এছাড়াও এই অ্যাপসে সাইন আপ করার সাথে সাথে আপনাকে কিছু ডলার বোনাস দেয়া হবে। মাঝে মাঝে কিছু বিজ্ঞাপন দেখার মাধ্যমেও অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। প্রতিদিন যদি আপনি এই অ্যাপসে তিন থেকে চার ঘন্টা সময় দেন তাহলে প্রতিদিন ২০০ থেকে ৩০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

মোবাইল গেম খেলে ইনকামঃ বাংলাদেশে অনেক এমন অনলাইন মোবাইল গেম রয়েছে যে গেমগুলো খেলে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তবে এই গেমগুলো খেলার জন্য অবশ্যই আপনার দক্ষতা প্রয়োজন পড়বে। দক্ষতা ছাড়া গেম খেলে ইনকাম করতে পারবেন না। কিছু কিছু অ্যাপস রয়েছে যেমনঃ Mistplay, Lucktastic, HQ Trivia, pubg mobile, free fire. এই গুলো গেম খেলে আপনি অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

Add Wallet অ্যাপসের মাধ্যমেঃ প্রতিদিন ঘরে বসে মোবাইল দিয়ে অনলাইনে 200 থেকে 300 টাকা ইনকাম করা খুবই সহজ যদি আপনি আমাদের নিয়মে কাজ করেন। যদি আপনি এভাবে ইনকাম করতে চান তাহলে প্রথমে আপনাকে একটি অ্যাপস ডাউনলোড করতে হবে সেই অ্যাপসটির নাম হচ্ছে Add Wallet. অনলাইনে যতগুলো কাজ রয়েছে তার মধ্যে সবচেয়ে সহজ কাজ বলা যায় এই অ্যাপসের কাজগুলো। 
এখানে আপনাকে আহামরি কোন কিছুই করতে হবে না শুধু বিজ্ঞাপন দেখে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এই অ্যাপসে কিছু বিজ্ঞাপন দেয়া হবে যেগুলো আপনি দেখে কিছু ডলার ইনকাম করতে পারবেন এবং সেই ডলার টাকায় কনভার্ট করে বিকাশ নগদ অথবা রকেটের মাধ্যমে নিতে পারবেন। এখানে প্রতিদিন আপনি যদি তিন থেকে চার ঘন্টা ভালোভাবে কাজ করেন তাহলে এখান থেকে প্রতিদিন ২০০ থেকে ৩০০ টাকা ইনকাম করা সম্ভব।

Qureka তে কুইজ খেলে ইনকামঃ বর্তমানে আরেকটি অ্যাপস অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। সেই অ্যাপসটির নাম Qureka. এই অ্যাপসটিতে প্রায় ২৫ হাজারের মতো কুইজ রয়েছে যার সঠিক উত্তর আপনি দিতে পারলে প্রতিদিন 300 টাকা থেকে ৪০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এই অ্যাপসটি অনেক বিশ্বস্ত একটি অ্যাপস। তাই আপনারা যদি চান তাহলে এই অ্যাপসটি খেলে টাকা ইনকাম করতে পারেন।

ভিডিও দেখা এবং রিভিউ লেখাঃ বর্তমানে বাংলাদেশে অনেক প্লাটফর্ম রয়েছে যেখানে আপনার ভিডিও দেখে এবং রিভিউ লিখে ইনকাম করা যায়। যেমনঃ InboxDollars, Viggle, Perk TV. তাই আপনি যদি ভিডিও দেখে এবং রিভিউ লিখে ইনকাম করতে চান তাহলে করতে পারেন।

Winzo তে কুইজ খেলে ইনকামঃ বর্তমানে কুইজ খেলার যে অ্যাপসগুলো রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম একটি অ্যাপস হচ্ছে Winzo. এই অ্যাপসটি ব্যবহার করে অনেক মানুষ টাকা ইনকাম করছেন। আপনিও চাইলে প্রতিদিন ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এই অ্যাপসটিতে হাজার হাজার ক্যাটাগরির গেম রয়েছে আপনার যে ক্যাটাগরি পছন্দ আপনি সেই ক্যাটাগরিতে গেম খেলে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। এছাড়াও এখানে রয়েছে রেফার করে ইনকামের সুযোগ। আপনি যদি লুডু খেলার অনেক পারদর্শী হন তাহলে এই অ্যাপসটির মধ্যে লুডু গেমও রয়েছে এই গেমটি খেলেও টাকা ইনকাম করে বিকাশ নগদ বা রকেটের মাধ্যমে টাকা তুলতে পারবেন।

Woww অ্যাপস এর মাধ্যমে ইনকামঃ বর্তমানে (Woww) আপনি খুবই জনপ্রিয় একটি অ্যাপ। অনেক ছাত্রছাত্রীরা এই অ্যাপ দিয়ে টাকা ইনকাম করে থাকেন। এই অ্যাপসটি রেজিস্ট্রেশন করার সাথে সাথে আপনাকে বোনাস দেয়া হবে এবং এই অ্যাপসের মধ্যে কিছু ক্যাটাগরির রয়েছে যেগুলো খেলে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। 
এছাড়াও এই অ্যাপটি থেকে রেফারের মাধ্যমেও অর্থভোজন করতে পারবেন। বিশেষ করে এই অ্যাপে আপনার ব্যালেন্স হিসেবে যোগ হবে ডলার সে ডলার কনভার্ট করে বিকাশ নগদ বা রকেট এর মাধ্যমে চলতে পারবেন। মোবাইল দিয়ে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা ইনকাম বিকাশ নগদ বা রকেটে পেমেন্ট নিবেন কীভাবে আশা করি এতক্ষণে আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন।

রেফার করে টাকা ইনকাম পেমেন্ট বিকাশ

পূর্বে আমরা আলোচনা করেছি মোবাইল দিয়ে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা ইনকাম বিকাশ নগদ বা রকেটে পেমেন্ট কীভাবে নিবেন এই সম্পর্কে। এখন আমরা আলোচনা করব রেফার করে টাকা ইনকাম পেমেন্ট বিকাশ কিভাবে নিবেন এই বিষয়ে। বর্তমানে বাংলাদেশে রেফার করে টাকা ইনকাম করার বিভিন্ন সাইট রয়েছে। এই সাইটগুলো ২০২৪ সালে রেফার করে ইনকাম করার সুযোগ দিয়েছেন।
রেফার করে টাকা ইনকাম পেমেন্ট বিকাশ
তাই আপনারা যারা রেফার করে ইনকাম করতে চান তারা অবশ্যই ইনকাম করতে পারেন। যে কোন কোম্পানি তাদের সাইডে অল্প সময়ে রেফারের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের গ্রাহক পেয়ে যান যার কারণে এই রেফার বোনাস গুলো বিভিন্ন কোম্পানি দিয়ে থাকেন। তাহলে চলুন আজকে কয়েকটি রেফার করে টাকা ইনকাম করার উপায় জেনে নিন। 

বিকাশ অ্যাপস রেফার করে ৫০ টাকা বোনাসঃ যে সকল গ্রাহকেরা বিকাশ অ্যাপ ব্যবহার করে না তাদেরকে আপনি রেফারের মাধ্যমে বিকাশ একাউন্ট খুলে দিলে আপনি সেখান থেকে কিছু বোনাস পাবেন। অর্থাৎ সেই ব্যক্তি যদি এক হাজার টাকা লেনদেন করে তাহলে আপনি ৫০ টাকা থেকে ১২৫ টাকা পর্যন্ত রেফার বোনাস পাবেন। তবে অনেকে রয়েছে যারা জানেন না কিভাবে রেফারের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা যায়। তাই যারা জানেন না তারা অবশ্যই সাথেই থাকুন।

যারা জানেন না তারা প্রথমে নিজের ফোনে গুগল প্লে স্টোর থেকে বিকাশের ডাউনলোড করে ইন্সটল করুন। এরপর সাইডে এক কোনায় বিকাশের লোগো রয়েছে সেখানে ক্লিক করুন। এরপর একটু খেয়াল করে দেখবেন সেখানে লেখা রয়েছে রেফার বিকাশ অ্যাপ সেখানে ক্লিক করুন। এরপর রেফারের যে শর্তাবলী রয়েছে সেগুলো ভালোভাবে পড়ে নিন। 
সমস্ত শর্তাবলী পড়া শেষ হয়ে গেলে ফোনের বিভিন্ন শেয়ার অপশন আসবে। আপনি যদি সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করতে চান তাহলে মিডিয়ার বন্ধু-বান্ধবের সাথে বিকাশ রেফার লিংক শেয়ার করুন। এরপর সেই লিংক দিয়ে বিকাশ অ্যাপ ইন্সটল করে সেখান থেকে অর্থ আদান -প্রদান করে আপনি সেই বিনিময়ে রেফারের বোনাস নিন।

Payoneer অ্যাপস থেকে রেফার করে ইনকামঃ আপনি এই অ্যাপস থেকে খুব সহজেই টাকা ইনকাম করতে পারবেন। সেজন্য আপনাকে Payoneer অ্যাপসের লিংক বিভিন্ন জায়গায় শেয়ার করতে হবে এবং সেই লিংক থেকে কেউ অ্যাকাউন্ট তৈরি করলে সেখান থেকে আপনি রেফার বোনাস পাবেন। Payoneer অ্যাপস থেকে রেফার করে টাকা ইনকাম করার জন্য আপনাকে একটি Payoneer একাউন্ট খুলতে হবে। এরপর একাউন্টের যে বিজনেস নেটওয়ার্ক রয়েছে সেই অপশন থেকে রেফার করতে পারবেন। আপনার প্রোফাইলে যে রেফারেল লিংক রয়েছে সেটা কপি করে লিংকটি বিভিন্ন জায়গায় শেয়ার করলে সেই শেয়ার করা লিংক থেকে একাউন্ট খুললে সেখান থেকে আপনি বোনাস পাবেন।

উপায় একাউন্ট রেফার করে টাকা ইনকামঃ প্রিয় গ্রাহক আপনি চাইলে উপায় একাউন্ট রেফার করে দিনে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এই অ্যাকাউন্টটি থেকে রেফার করলে আপনাকে ৬০ টাকা পর্যন্ত দেওয়া হবে। উপায় অ্যাকাউন্ট রেফার করার জন্য আপনাকে সর্বপ্রথমে যেটা করতে হবে মোবাইলে উপায় অ্যাপটি ডাউনলোড করে ইন্সটল করে নিতে হবে। 

এরপর সেখানে একটি উপায় অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে। এরপর আপনি একটু লক্ষ্য করলে দেখবেন আপনার উপায় একাউন্টে রেফার এন্ড আর্ন লেখা অপশন রয়েছে সেখানে ক্লিক করুন। এরপর কাস্টমার রেজিস্ট্রেশন অপশনে ক্লিক করুন। এরপর নতুন যে গ্রাহক উপায় একাউন্ট খুলতে চাচ্ছে তার আইডি কার্ড এবং মোবাইল নাম্বার দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করুন। রেজিস্ট্রেশন করা হয়ে গেলে আপনার একাউন্টে রেফার করার জন্য বোনাস পাবেন।

টেলিগ্রামে রেফার করে টাকা ইনকামঃ এমন অনেকে রয়েছে যারা জানেন না টেলিগ্রামে রেফার করে ইনকাম করা যায়। তাই যারা জানেন না তারা অবশ্যই এই পোস্টের সাথেই থাকুন। আপনাদেরকে টেলিকমের রেফার করে কিভাবে ইনকাম করা যায় সে প্রসেস দেখানো হবে। তাহলে চলুন আর দেরি না করে জেনে নিন।

আপনি যদি টেলিগ্রামে একটি রেফার করেন তাহলে তার বিনিময়ে আপনাকে ১০০ টাকা পর্যন্ত রেফার বোনাস দেওয়া হবে। এইভাবে আপনি যদি ৩৫টি রেফার করে থাকেন তাহলে আপনাকে বোনাস হিসেবে পরিচয় টাকা দেয়া হবে। এই টাকা আপনি বিকাশ পেমেন্টের মাধ্যমে নিতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে প্রথমে যেটা করতে হবে আপনার ফোনে গুগল প্লে স্টোর থেকে টেলিগ্রাম অ্যাপস ইন্সটল করুন। এরপর সেখানে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন। 
এরপর আপনি অন্য কারো রেফারেল লিংক দ্বারা জয়েন করুন। এরপর সেখান থেকে আপনি রেফার লিংক সংগ্রহ করে আপনার যে বন্ধু-বান্ধব রয়েছে তাদের কাছে শেয়ার করুন তারা যদি আপনার সেই লিংক থেকে জয়েন করে তাহলে সেখান থেকেই আপনার রেফার বোনাস পাওয়া যাবে।

বিকাশ সেভিংস এর টাকা তোলার নিয়ম

বিকাশ সেভিংস থেকে টাকা তোলা খুবই সহজ। তবে, টাকা তোলার আগে আপনার সেভিংস প্ল্যানের শর্তাবলী ভালোভাবে পড়ে নেওয়া জরুরি। সাধারণত, আপনি নির্দিষ্ট সময় পরে বা কোনো বিশেষ পরিস্থিতিতে টাকা তুলতে পারবেন।

টাকা তোলার সাধারণ পদ্ধতিঃ

১। মেয়াদ শেষেঃ 

  • আপনি যখন সেভিংস প্ল্যানের জন্য নির্ধারিত সময় শেষ করবেন, তখন স্বয়ংক্রিয়ভাবে টাকা আপনার বিকাশ একাউন্টে চলে আসবে।
  • এরপর আপনি এই টাকা যেকোনো সময় তুলতে পারবেন।
২। বিশেষ পরিস্থিতিতেঃ 

  • কিছু বিশেষ পরিস্থিতিতে আপনি মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেও টাকা তুলতে পারতে পারেন।
  • তবে, এই ক্ষেত্রে আপনাকে নির্দিষ্ট কিছু শর্ত মেনে চলতে হতে পারে এবং কিছু পরিমাণ জরিমানা দিতে হতে পারে।
বিকাশ সেভিংস এর টাকা তোলার পদ্ধতিঃ

১। বিকাশ অ্যাপঃ

  • বিকাশ অ্যাপে লগ ইন করুন।
  • সেভিংস অপশনে গিয়ে আপনার সেভিংস একাউন্টটি খুঁজে বের করুন।
  • টাকা তোলার অপশনটি সিলেক্ট করুন।
  • নির্দেশনা অনুসারে প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণ করুন।
২। বিকাশ এজেন্টঃ

  • আপনার নিকটস্থ বিকাশ এজেন্টের কাছে গিয়ে আপনার বিকাশ নম্বর এবং সেভিংস একাউন্টের তথ্য দিন।
  • এজেন্ট আপনার জন্য টাকা তুলে দেবেন।
গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ঃ

  • প্রতিটি ব্যাংকের সেভিংস প্ল্যানের শর্তাবলী ভিন্ন হতে পারে। তাই, আপনার নির্বাচিত প্ল্যানের শর্তাবলী ভালোভাবে পড়ে নিন।
  • মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে টাকা তুললে আপনাকে জরিমানা দিতে হতে পারে।
  • যদি আপনি মেয়াদ শেষ না করে টাকা তুলেন, তাহলে আপনি সম্পূর্ণ সুদ পাবেন না।
  • কোনো সমস্যা হলে বিকাশের হেল্পলাইনে যোগাযোগ করুন।
বিস্তারিত জানার জন্যঃ

  • আপনার বিকাশ অ্যাপে লগ ইন করে সেভিংস অপশনে গিয়ে বিস্তারিত তথ্য পেতে পারেন।
  • আপনার নির্বাচিত ব্যাংকের শাখায় যোগাযোগ করতে পারেন।
  • বিকাশের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন। 

লেখকের শেষ কথা | মোবাইল দিয়ে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা ইনকাম বিকাশ নগদ বা রকেটে পেমেন্ট 

(আসসালামু আলাইকুম) প্রিয় পাঠক সম্পূর্ণ আর্টিকেল পড়ে আশা করি মোবাইল দিয়ে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা ইনকাম বিকাশ নগদ বা রকেটে পেমেন্ট নিবেন কীভাবে এবং রেফার করে টাকা ইনকাম পেমেন্ট বিকাশ কীভাবে নিবেন এই সম্পর্কে সঠিকভাবে জানতে পেরেছেন। আপনারা যদি আর্টিকেলটি পড়ে একটুও উপকৃত হয়ে থাকেন। তাহলে অবশ্যই আপনারা বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। এই আর্টিকেলটি বন্ধুদের সাথে শেয়ার করলে আপনার বন্ধুরা সহ আরও অনেকেই জানতে পারবে।
তাই আর দেরি না করে আপনার বন্ধুদের সাথে আর্টিকেলটি শেয়ার করুন। এই রকম আরো আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করুন। এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার কোনো মতামত জানানোর থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে সেটা জানিয়ে যাবেন। (ধন্যবাদ)

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এখানে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪