সরকারিভাবে পাইলট হওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

সরকারিভাবে পাইলট হওয়ার উপায় এই সম্পর্কে আপনার যদি জানা না থাকে তাহলে আজকের এই আর্টিকেল থেকে জেনে নিন। অনেক শিক্ষার্থীরা রয়েছে যারা সরকারি ভাবে পাইলট হওয়ার জন্য অনেক বেশি আগ্রহ। কিন্তু কিভাবে সরকারিভাবে পাইলট হওয়া যায় সে সম্পর্কে অনেকেই জানেন না। তাই আজকে আমি এই আর্টিকেলে এ বিষয়টি সম্পর্কে সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করবো আপনারা যারা এ বিষয়গুলো সম্পর্কে জানেন না তারা অবশ্যই এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
সরকারিভাবে পাইলট হওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন
আপনি যদি শেষ পর্যন্ত আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে থাকেন। তাহলে মেয়েদের পাইলট হওয়ার উচ্চতা, মেয়েদের পাইলট হওয়ার ওজন, পাইলট হতে হলে কোথায় পড়তে হবে, পাইলট হওয়ার খরচ, পাইলট এর বেতন কত, মেয়েদের পাইলট হওয়ার যোগ্যতা, এই সকল বিষয়ে সঠিকভাবে জেনে যাবেন।

ভূমিকা

এভিয়েশন শিল্পে সবচেয়ে বড় দায়িত্ব পালন করে পাইলটরা। দীর্ঘ অভিজ্ঞতা ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে যাত্রীদের নিরাপত্তার নিষিতে তাদের দায়িত্ব পালন করতে হয়। বিশ্বব্যাপী এই পাইলটদের চাহিদা অনেক বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে যার কারণে দেশ-বিদেশ থেকে উচ্চ বেতনে পাইলটকে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। বিমান চালানোর স্বপ্ন অনেকেই দেখেন। তবে এই স্বপ্নকে বাস্তবে পরিণত করার জন্য আপনাকে অবশ্যই সঠিক দিক নির্দেশনা অনুযায়ী চলতে হবে। তাহলে আপনি আপনার নিজের লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবেন। আজকে আমি এই আর্টিকেলে সরকারিভাবে পাইলট হওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব এছাড়াও আরব বিভিন্ন বিষয়ের উপর এই আর্টিকেল এর মধ্যে আলোচনা করব আপনার জানা খুবই জরুরী। তাই আসুন আর দেরি না করে এই সম্পূর্ণ বিষয়গুলো সঠিকভাবে জেনে নিন।    

মেয়েদের পাইলট হওয়ার ওজন

অনেক মেয়েরা রয়েছে যারা পাইলট হওয়ার জন্য অনেক বেশি আগ্রহ প্রকাশ করেন। কিন্তু অনেক মেয়েরা জানেন না যে পাইলট হওয়ার জন্য কতটুকু ওজন শরীরে রাখা প্রয়োজন। তাই পাইলট হওয়ার পূর্বে অবশ্যই এই বিষয়গুলো জানা জরুরী। আসুন তাহলে আর দেরি না করে মেয়েদের পাইলট হওয়ার ওজন কতটুকু সেটা সম্পর্কে জেনে নিন।
আপনি যদি একজন পাইলট হতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার ওজন ফিট রাখতে হবে। এখানে বয়স ও উচ্চতা অনুযায়ী ওজন নিয়ে থাকে। আপনার উচ্চতা কতটুকু তার ওপর নির্ভর করে আপনার ওজন। আশা করি বিষয়টি সঠিকভাবে বুঝাতে পেরেছি। 

পাইলট হতে হলে কোথায় পড়তে হবে

ছোট থেকে অনেকেরই ইচ্ছা থাকে বড় হয়ে পাইলট হবে। তবে এই ইচ্ছা পূরণের জন্য অনেকেই অনেক পরিশ্রম করেন। হয়তো কোন কারণবশত অনেকের স্বপ্ন ভেঙ্গে যায়। আবার অনেকেরই তাদের চাওয়াকে বাস্তব জীবনে পেশায় পরিণত করেন। পাইলট হতে গেলে আপনাকে অবশ্যই কিছু বিষয়ের উপর লক্ষ্য করতে হবে। 

আপনি যদি সঠিক দিক নির্দেশনা বা কোথায় প্রশিক্ষণ নিতে হবে বা কি যোগ্যতা থাকতে হবে এ বিষয়গুলো যদি না জানেন তাহলে এই সেক্টরে সামনে এগিয়ে যেতে পারবেন না। তাহলে চলুন জেনে নেয়া যাক পাইলট হতে গেলে কোথায় পড়তে হবে বা কি কি করতে হবে।

সামরিক ও বেসামরিক এই দুই ধরনের পাইলট হয়ে থাকে। বাংলাদেশ নৌবাহিনী, বিমান বাহিনী ও সেনাবাহিনীতে অনেক কর্মরত থাকেন সামরিক পাইলটরা। এছাড়াও বিভিন্ন এয়ারলাইনস কোম্পানিতে কর্মরত থাকেন বেসামরিক পাইলটরা। তবে এখানে পাইলট হতে গেলে বেশ কিছু প্রশিক্ষণ ও যোগ্যতা থাকা জরুরী। 
বেসামরিক বিমান চালানোর সমস্ত কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করে “সিভিল এভিয়েশন অথরিটি অব বাংলাদেশ’’। এখানে বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেখানে আপনার যোগ্যতা সম্পন্ন পাইলট হতে অনেক বেশি সাহায্য করবে। পাইলট হতে গেলে প্রথমে আপনাকে অবশ্যই বেসিক কোর্সে ভর্তি হতে হবে। 

এই করছে ভর্তি হতে গেলে আপনাকে অবশ্যই মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বিজ্ঞান বিভাগ থেকে উত্তীর্ণ হতে হবে। তাছাড়া যারা ইতিমধ্যে স্নাতক পাস করেছেন তারাও এই পাইলট করছে ভর্তি হতে পারবেন। তবে এদের ক্ষেত্রে বয়স কমপক্ষে ১৬ বছর হতে হবে। পাশাপাশি শারীরিকভাবে অনেক ফিট থাকতে হবে ও ইংরেজি ভাষায় অনেক বেশি দক্ষ থাকতে হবে। 

আপনি যেকোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে বিজ্ঞান বিভাগে উত্তীর্ণ করলেই পাইলট করছে ভর্তি হতে পারবেন। এছাড়াও (গণিত থাকতে হবে আবশ্যিক / ঐচ্ছিক বিষয় হিসেবে।  ইংরেজী মাধ্যম শিক্ষার্থীদের জন্য এ লেভেলে পদার্থবিজ্ঞান ও গণিত থাকা আবশ্যক এবং দুটি বিষয়ে নূন্যতম ডি গ্রেড থাকতে হবে। 

পাইলট হওয়ার খরচ

বাংলাদেশে যে প্রতিষ্ঠানগুলো রয়েছে সেখানে সাধারণত কোর্স করতে সব মিলে খরচ হবে ৩০ থেকে ৩৫ লাখ টাকা। টাকার পরিমান প্রতিষ্ঠান ভেদে বাড়তেও পারে অথবা কমতেও পারে। তবে এই বিষয়টি অবশ্যই মনে রাখতে হবে পাইলট কোর্স করার জন্য অনেক বেশি টাকার প্রয়োজন হয়। এখানে অনেক শিক্ষার্থীরা রয়েছে যারা পাইলট হতে চায় কিন্তু অর্থের অভাবে হতে পারে না। 
তাই সব সময় হাতে কিছু বাড়তি টাকা রাখতে হবে যাতে করে আপনার পরবর্তীতে যেন কোন সমস্যা না হয়। কারণ এই টাকার কারণে অনেক সময়রিয়েল টাইম ফ্লাইং আটকে যায়। তাহলে বুঝতেই পারছেন ৩০ থেকে ৩৫ লাখ টাকা বাদেও আলাদা বাড়তি কিছু টাকা রাখা কতোটুকু জরুরী। আশা করি পাইলট হওয়ার খরচ কতটুকু পরিমাণে হয় এ বিষয়ে সঠিকভাবে জানতে পেরেছেন।

পাইলট এর বেতন কত

আকাশে বিমান নিয়ে যারা উড়ে বেড়াই তাদেরকে আমরা কম বেশি সকলে পাইলট নামেই চিনি। এটি দায়িত্বপূর্ণ কাজ এবং মর্যাদাপূর্ণ পেশা। এই পেশায় যেমন সম্মান আছে ঠিক তেমনি ভালো সম্মানীয় রয়েছে। আকাশে উড়ে বেড়াতে অনেকেই ভালোবাসেন। পছন্দ করেন দেশ-বিদেশে ভ্রমণ করতে। অনেকে আবার বিমান চালানোর স্বপ্ন দেখে হয়ে ওঠতে চান পাইলট। শুধু যে স্বপ্ন তা নয় এখানে উচ্চ বেতন ও বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। 

দিন দিন এর চাহিদা এত বেশি বেড়ে উঠছে যা বলা বাহুল্য। দীর্ঘ প্রশিক্ষণ ও অভিজ্ঞতা সম্পূর্ণ পাইলটরা তাদের যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত তাদের যত দায়িত্ব রয়েছে সেগুলো দায়িত্বপূর্ণ সঙ্গে পালন করে। বিশ্বব্যাপী এভিয়েশন শিল্প বিকশিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পাইলটদের চাহিদাও বেড়েছে। শুরুর দিকে পাইলটের বেতন হয়ে থাকে দেড় থেকে দুই লাখ টাকা। প্রতি বছর এই বেতন অনেক বেশি বৃদ্ধি পায়। তবে বিদেশি এয়ারলাইন্সগুলো আরও বেশি বেতন ও সুযোগ-সুবিধা দিয়ে থাকে।

ইয়াহু ফাইন্যান্সের তথ্যানুযায়ী, ইউরোপীয় এবং উত্তর আমেরিকার পাইলটরা সবথেকে বেশি বেতন পেয়ে থাকেন। তবে কার গো পাইলটদের যে বেতন রয়েছে সেটা সাধারণ বাণিজ্যিক যাত্রী পরিবহনকারী পাইলটদের চেয়ে সামান্য পরিমাণে বেশি।

প্রথমতঃ পাইলটদের সর্বোচ্চ বেতন প্রধানকারী দেশ হচ্ছে সুইজারল্যান্ড। এই দেশটি পাইলটদের বার্ষিক ১ লাখ ৭২ হাজার ৬১০ মার্কিন ডলার বেতন দিয়ে থাকেন। এই পাইলটগুলো অত্যন্ত দক্ষ যার কারণে এত ডলার দিয়ে থাকেন। 

দ্বিতীয়তঃ পাইলটদের সর্বোচ্চ বেতন দিয়ে থাকেন লুক্সেমবার্গ। এই দেশটিতে বাণিজ্যিক পাইলটরা গড় বার্ষিক বেতন পান ১ লক্ষ ৪৬ হাজার ৮০৯ মার্কিন ডলার। এই দেশগুলোর যে পাইলট প্রশিক্ষণ এবং লাইসেন্স প্রাপ্তির নিয়মাবলী বেশির ভাগ উত্তর আমেরিকা ও ইউরোপ দেশগুলোর মত হয়ে থাকে।

তৃতীয়তঃ পাইলটদের সর্বোচ্চ বেতন দিয়ে থাকেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এই দেশটির পাইলটরা গড় বার্ষিক বেতন পেয়ে থাকেন এক লক্ষ ৩২ হাজার ৫৬৯ মার্কিন ডলার। এই দেশটিতে পাইলটের অনেক ঘাটতি থাকার কারণে এ পেশায় সুযোগ সুবিধা অনেক বেশি রয়েছে।

চতুর্থঃ পাইলটদের সর্বোচ্চ বেতন দিয়ে থাকেন ডেনমার্ক। ডেনমারকে দক্ষ পাইলটরা গড় বার্ষিক বেতন পেয়ে থাকেন এক লক্ষ ২৭ হাজার ৫১৫ মার্কিন ডলার। এই ডেনমার্কে জীবন যাপনের মান, কাজ ও ব্যক্তি জীবনের ভারসাম্য, সামগ্রিক ক্যারিয়ারের সম্ভাবনা ও উন্নয়নের ক্ষেত্রে সেরা একটি দেশ বলা যায় ডেনমার্ক।

পঞ্চমঃ ইউরোপ ও বেলজিয়াম। এই দেশটির পাইলটেরা গড়ে এক লক্ষ বাইশ হাজার 930 মার্কিন ডলার বেতন পেয়ে থাকেন। এ দেশগুলো প্রযুক্তিগতভাবে অনেক উন্নত যার কারণে এখানে প্রতিযোগিতামূলক পাইলট শিক্ষাব্যবস্থা এবং কাজের সুযোগ রয়েছে। এছাড়াও এই দেশগুলোতে রয়েছে আধুনিক বিমানবন্দর ও অত্যাধুনিক প্রশিক্ষণ সুবিধা।

সর্বশেষ যে দেশগুলো রয়েছে সেগুলো হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, জার্মানি এবং নরওয়ে। এই দেশগুলো অনেক অর্থনীতি এবং শক্তিশালী দিক দিয়ে বৃহত্তম। তাই তারা পাইলটদের প্রতিযোগিতামূলকভাবে বেতন দিয়ে থাকেন। আশা করি পাইলট আর বেতন কত এবং কোন দেশের সবচেয়ে বেশি এ বিষয়গুলো সঠিকভাবে জানতে পেরেছেন।

মেয়েদের পাইলট হওয়ার যোগ্যতা

অনেক মেয়েরা রয়েছে যারা পাইলট হতে ইচ্ছুক। কিছু কিছু মেয়েদের স্বপ্ন পড়াশোনা করে তারা পাইলট হবে এবং দেশ-বিদেশে ভ্রমণ করবে। তবে এই পাইলট হওয়ার জন্য মেয়েদের যে শিক্ষাগত যোগ্যতা প্রয়োজন সেটা অনেকেই জানেন না। তাই আজকে আমি এই আর্টিকেলের অংশটুকুতে মেয়েদের পাইলট হওয়ার যোগ্যতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। আপনারা যারা এই বিষয়টি সম্পর্কে জানেন না তারা অবশ্যই এই বিষয়টি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

সাধারণত মেয়েদের পাইলট হওয়ার জন্য প্রাথমিকভাবে বেসিক কিছু কোর্স করতে হয়। বর্তমানে বাংলাদেশে এই কোর্সটি করার জন্য অনেক প্রতিষ্ঠান রয়েছে। আপনি চাইলে সেই প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়ে বেসিক কিছু কোর্স করতে পারেন। আপনি চাইলে (Bangladesh Flying Academy) এখান থেকেও সরাসরি পাইলট কোর্স প্রতিষ্ঠানে যেতে পারবেন। 

এই কোর্সে ভর্তি হওয়ার জন্য প্রাথমিকভাবে কিছু যোগ্যতার প্রয়োজন রয়েছে। প্রথমত মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পাস করতে হবে। এছাড়া যারা স্নাতক পাস করেছেন তারাও এই পাইলট কোর্সে আবেদন করতে পারবেন। এক্ষেত্রে বয়স কমপক্ষে ১৬ বছর হতে হবে। শারীরিকভাবে অনেক ফিট থাকতে হবে এবং ইংরেজি ভাষায় দক্ষ হতে হবে। আশা করি বিষয়টি সঠিকভাবে বুঝতে পেরেছেন।

সরকারিভাবে পাইলট হওয়ার উপায়

আজকে আমরা আলোচনা করব সরকারিভাবে পাইলট হওয়ার উপায় সম্পর্কে। অনেকে রয়েছে যারা ছোট থেকে স্বপ্ন দেখেন সরকারি পাইলট হওয়ার। কিন্তু এই স্বপ্ন বাস্তবে পরিণত করতে হলে বিভিন্ন বিষয়ের উপর জানা অত্যন্ত জরুরী। একজন ব্যক্তি সাধারণভাবে যদি পাইলট হতে যায় তাহলে তাকে অবশ্যই বেসিক কিছু বিষয়ে জানতে হবে। এছাড়াও বেসিক যে কোর্সগুলো রয়েছে সেগুলো করতে হবে। 

এই কোর্সের মাধ্যমে একজন ব্যক্তি জানতে পারবে পাইলট হতে কি কি জানতে হয় বা কি কি ধারণা রাখা প্রয়োজন। এই কোর্স করার জন্য আপনাকে অবশ্যই শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকতে হবে। শিক্ষার্থীদের এসএসসি ও এইচএসসি এর মাঝে যেকোনো একটিতে জিপিএ ৫.০০ অন্যটিতে ৪.৫০ অথবা এর উপরে থাকতে হবে। তবে যদি কারো স্নাতক পাস থাকে তবে তারাও পাইলট করছে ভর্তি হতে পারবে। পাইলট পদে আবেদনকারীর ন্যূনতম বয়স হতে হবে কমপক্ষে ১৭ বছর। 

এরপর শরীর অনেক ফিট রাখতে হবে এবং শারীরিকভাবে সুস্থ থাকতে হবে। এ সমস্ত কিছু ঠিক থাকলে তবেই একজন ব্যক্তি সম্পূর্ণভাবে পাইলট পদে আবেদন করতে পারবে। তাহলে বুঝতেই পারছেন সরকারিভাবে পাইলট হতে হলে আপনার কি কি যোগ্যতা থাকতে হবে। তবে এই সম্পূর্ণ যোগ্যতা থাকার পরেও অনেকে সরকারি পাইলট হতে পারেন না। তবে এখানে সরকারি ভাবে পাইলট হওয়ার চান্স অনেক বেশি থাকে। যার কারণে সবাই পাইলট হওয়ার জন্য অনেক বেশি আগ্রহ প্রকাশ করেন। এখন জেনে নিন মেয়েদের পাইলট হওয়ার উচ্চতা কতো এই বিষয়ে।

মেয়েদের পাইলট হওয়ার উচ্চতা

অনেক মেয়েরা রয়েছে যারা পাইলট হতে চান। তবে, পাইলট হওয়ার জন্য বিশেষ কিছু বিষয়ে মেয়েদের জানা জরুরী। যেমন- উচ্চতা। মেয়েদের জন্য নূন্যতম উচ্চতা ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি ও ছেলেদের জন্য নূন্যতম উচ্চতা ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি হতে হবে। তবে আবেদনকারীকে অবশ্যই বাংলাদেশী হতে হবে। অন্য কোন দেশের নাগরিক হলে কোনভাবে আবেদন করতে পারবে না। বয়স ১৭ বছর হতে হবে। চোখের দৃষ্টি ক্ষমতা স্বাভাবিকভাবে ৬/৬, সম্পন্ন থাকতে হবে। 

প্রাথমিক লিখিত পরীক্ষায় সাধারণ জ্ঞান, ইংরেজি ও আইকিউ উপর প্রশ্ন থাকে সেগুলো সম্পর্কে ভালোভাবে পড়তে হবে। প্রাইমারি ভাবে প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হবে ও প্রাথমিক ইন্টারভিউ নিয়া হবে। এরপর ISSB তে পরিকল্পিত ভাবে নানা dimension থেকে বিভিন্ন task এবং পরিক্ষা এর দ্বারা একজন candidate কে judge করা হবে। 

এসব সম্পন্ন হওয়ার পর ফাইনাল মেডিকেল টেস্ট করা হবে। এরপর ফাইনাল সিলেকশন ( এয়ার ফোর্স হেড কোয়ার্টারে ইন্টারভিউ)। আশা করি মেয়েদের পাইলট হওয়ার উচ্চতা এবং কি কি আবেদন করতে প্রয়োজন A to Z জানতে পেয়েছেন।

লেখকের শেষ কথা | সরকারিভাবে পাইলট হওয়ার উপায়

(আসসালামু আলাইকুম) প্রিয় পাঠক সম্পূর্ণ আর্টিকেল পড়ে আশা করি সরকারিভাবে পাইলট হওয়ার উপায় এবং মেয়েদের পাইলট হওয়ার উচ্চতা সম্পর্কে সঠিকভাবে জানতে পেরেছেন। আপনারা যদি আর্টিকেলটি পড়ে একটুও উপকৃত হয়ে থাকেন। তাহলে অবশ্যই আপনারা বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। এই আর্টিকেলটি বন্ধুদের সাথে শেয়ার করলে আপনার বন্ধুরা সহ আরও অনেকেই জানতে পারবে। তাই আর দেরি না করে আপনার বন্ধুদের সাথে আর্টিকেলটি শেয়ার করুন।

এই রকম আরো আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করুন। এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার কোনো মতামত জানানোর থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে সেটা জানিয়ে যাবেন। (ধন্যবাদ)

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এখানে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪