কাশি কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

কাশি কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে আপনার যদি না জানা থাকে। তাহলে আজকের এই আর্টিকেল থেকে জেনে নিন। অনেকেরই কাশি হয়। কিন্তু কাশি কীভাবে ঘরোয়া উপায়ে ঠিক করবে সেটা অনেকেই জানেন না। তাই আজকে আমি এই সম্পর্কে সঠিকভাবে জানিয়ে দেয়ার চেষ্টা করবো। তাই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
কাশি কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন
আপনি যদি শেষ পর্যন্ত আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে থাকেন। তাহলে অতিরিক্ত কাশি কিসের লক্ষণ, ১০টি সেরা কাশির ট্যাবলেট এর নাম, রাতে কাশি কমানোর উপায়, শুকনো কাশি কিসের লক্ষণ, এই সকল বিষয়ে সঠিক ধারণা পেয়ে যাবেন।

ভূমিকা

প্রিয় বন্ধুরা সাধারণত আমরা সকলেই জানি সবারই কম বেশি কাশি হয়ে থাকে। কিন্তু এই কাশি ভালো করবে কিভাবে সে ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে অনেকেই জানেন না। যদি আপনার অতিরিক্ত কাশি হয় তাহলে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। তাই যত দ্রুত সম্ভব এটি ঠিক করার চেষ্টা করতে হবে। তাই আজকে আমি এই আর্টিকেলে কাশি কমানোর ঘরোয়া উপায় এবং ১০টি সেরা কাশির ট্যাবলেট এর নাম সম্পর্কে সঠিকভাবে জানিয়ে দেয়ার চেষ্টা করব। তাই আপনারা যারা এইগুলো সম্পর্কে জানেন না তারা অবশ্যই এই আর্টিকেলটি ধৈর্য সহকারে পড়ুন। আর্টিকেলটি ধৈর্য সহকারে পড়লে আপনি এই বিষয়গুলো সম্পর্কে খুব ভালোভাবে জেনে নিতে পারবেন। তাই চলুন আর দেরি না করে এ বিষয়গুলো সঠিকভাবে জেনে নিন।

শুকনো কাশি কিসের লক্ষণ

আজকে আমরা আর্টিকেলে আলোচনা করব শুকনো কাশি কিসের লক্ষণ এই সম্পর্কে অনেকেরই শুকনো কাশি হয়ে থাকে তবে এই শুকনো কাশি অতিরিক্ত হলে বিভিন্ন রোগের লক্ষণ দেখা যেতে পারে তাই আপনারা যারা এই বিষয়টি সম্পর্কে জানেন না তারা আর্টিকেল থেকে জেনে নিতে পারেন তো চলুন আর দেরি না করে এ বিষয়টি সম্পর্কে সঠিকভাবে জেনে নিন।
শুকনো কাশি হলে শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা তৈরি হয়। এর ফলে অনেক বেশি শুষ্ক কাশি হয়ে থাকে। এছাড়াও ফুসফুসে সংক্রমণ রোগ, নিউমোনিয়া ইত্যাদি হয়ে থাকে। শুকনো কাশি প্রায় মানুষের বুকের ভেতরে অনেক বেশি ব্যথা অনুভূতি তৈরি করে। আর পাশাপাশি শ্বাসকষ্ট তৈরি হয় এবং অতিরিক্ত কাশি তৈরি হয় যার ফলে কাশির ভেতর থেকে রক্ত বের হয়।

শুকনো কাশির অনেক কারণ থাকতে পারে, তার মধ্যে কিছু সাধারণ কারণ হলঃ 

শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণঃ ঠান্ডা, ব্রঙ্কাইটিস, নিউমোনিয়া, এবং গলা ব্যথার মতো শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ শুকনো কাশির একটি সাধারণ কারণ।

অ্যালার্জিঃ ধুলো, পোষা প্রাণীর পশম, পরাগরেণু এবং ধোঁয়া সহ ইত্যাদি কারণে শুকনো কাশির কারণ হতে পারে।

অ্যাজমাঃ অ্যাজমা হল একটি দীর্ঘস্থায়ী অবস্থা যা শ্বাসনালির প্রদাহ এবং সংকীর্ণতার কারণ হয়। এর ফলে শুকনো কাশি, হাঁপানি, বুকে শক্তি অনুভূতি এবং শ্বাসকষ্ট হতে পারে।

ধূমপান করলেঃ ধূমপান করলে মানুষের গলার খুব খারাপ অবস্থা হয় যার ফলে শুকনো কাশির কারণ হতে পারে।

বিভিন্ন ওষুধঃ উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ এবং কিছু ব্যথানাশক সহ কিছু ওষুধ শুকনো কাশির পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসাবে হতে পারে।

শুষ্ক বাতাসঃ শুষ্ক বাতাস শ্বাসনালিকে বিরক্ত করে এবং শুকনো কাশির কারণ হতে পারে।

অন্যান্য কারণঃ হাঁপানি, এবং ফুসফুসের ক্যান্সার সহ আরও অনেক কারণ শুকনো কাশির কারণ হতে পারে।

আপনার শুকনো কাশির কারণ নির্ণয় করার জন্য একজন ডাক্তারের সাথে দেখা করা গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে যদি এটি দীর্ঘস্থায়ী হয়, তীব্র হয় বা অন্যান্য উপসর্গের সাথে থাকে। আশা করি শুকনো কাশি কিসের লক্ষণ সেটা সঠিকভাবে জানতে পেরেছেন।

রাতে কাশি কমানোর উপায়

সাধারণত শীতে অনেক বেশি কাশি  হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এছাড়া বিভিন্ন কারণে বিভিন্ন সময় কাশি হতে পারে। তবে অনেকেরই রাতে কাশি হয়ে থাকে কিন্তু রাতে কাশি কমানোর উপায় অনেকেই জানেন না। তাই আজকে আমি এই আর্টিকেলে এই বিষয়টি সম্পর্কে সঠিক ধারণা দেয়ার চেষ্টা করব। তাই আপনারা যারা রাতে কাশির জন্য ঘুমাতে পারছেন না তারা অবশ্যই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন। তো চলুন আর দেরি না করে জেনে নিন।
 
আপনার যদি রাতে কাশি হয় তাহলে এটি দূর করতে পারবেন খুব সহজেই। তবে আপনাকে কিছু ঘরোয়া উপায় মানতে হবে তাহলে আপনি রাতের কাশি দূর করে খুব ভালোভাবে ঘুমাতে পারবেন। এই বিষয়টি অবশ্যই আপনাকে জেনে রাখা প্রয়োজন। কারণ কাশি খুবই খারাপ একটি সমস্যা। অতিরিক্ত কাশি হলে আপনার গলা দিয়ে রক্ত বের হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তো চলুন রাতে কাশি দূর করতে কি কি করবেন জেনে নিন।
আদা চা খেতে পারেনঃ যদি পারেন তাহলে অবশ্যই  রাতে ঘুমানোর আগে আদা চা খেতে পারেন। এটি আপনার রাতের কাশির সমস্যা দূর করতে অনেক বেশি সাহায্য করবে। এছাড়াও আপনি খুব ভালোমতো ঘুমাতে পারবেন। রাতে ঘুমানোর আগে আদার সঙ্গে একটু সামান্য পরিমাণ গোল মরিচ দিয়ে চা তৈরি করে খেলে অনেক বেশি আরাম পাবেন। তাই কাশি দূর করার এটা একটি ভালো পদ্ধতি।

মধু খেতে পারেনঃ যদি আপনার ধূমপানের মত খারাপ নেশা থাকে তাহলে অবশ্যই এটি কাশি হওয়ার একটি অন্যতম কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। তাই রাতে ঘুমানোর আগে মধু খেতে পারলে কাশি অনেকটাই কমে যাবে। এছাড়াও মধু বুকে জমে থাকা কফ দূর করতে অনেক বেশি সাহায্য করে। তাই ঘরোয়া উপায় এর মধ্যে এটি একটি ভালো পদ্ধতি।  

প্রবায়োটিকঃ এটা আপনার সরাসরি কাশি উপশম করে না। তবে আপনার অন্ত্রে থাকা যে ব্যাকটেরিয়া রয়েছে সেটির ভারসাম্য রক্ষা করে এবং আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে অনেক বেশি সাহায্য করে। অনেকেরই ইমিউনিটি সিস্টেম দুর্বল হওয়ার কারণে কাশির সমস্যা অনেক বেশি বেড়ে যায়। সেক্ষেত্রে প্রবায়োটিক এমন সংক্রমনের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সহায়তা করে। তাই আপনারা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী প্রবায়োটিক সাপ্লিমেন্ট খেতে পারেন। 

শুকনো আদা খেতে পারেনঃ শুকনো আদা খেতে পারলে আপনার কাশির সমস্যা থাকলে দূর হয়ে যাবে। কেননা শুকনো আদাই গরম একটি ভাব রয়েছে যার কারণে আপনার এই কাশি থেকে অনেক উপশম পাওয়া যায়।  
গরম পানি খেতে পারেনঃ যদি আপনার কাশির সমস্যা অতিরিক্ত বেড়ে যায় তাহলে অবশ্যই রাতে ঘুমানোর আগে গরম পানি খাবেন। গরম পানি কাশির সমস্যা দূর করতে অনেক বেশি সাহায্য করে। এটি শুধু কাশি কমায় না এটা আপনার গলার সংক্রমণ থেকেও রক্ষা করে। তাহলে বুঝতেই পারছেন গরম পানি কাশির জন্য কতটা উপকারী। এবার জেনে নিন কাশি কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে।  

কাশি কমানোর ঘরোয়া উপায়

আজকে আমরা আলোচনা করব কাশি কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে। অনেকেরই কম বেশি কাশি হয়ে থাকে তবে এই কাশি যদি অতিরিক্ত মাত্রায় হয় তাহলে বিভিন্ন রোগের লক্ষণ দেখা দিতে পারে। তাই এটি যত দ্রুত সম্ভব ডাক্তারের চিকিৎসা গ্রহণ করে ভালো করতে হবে। তবে আজকে আমি এই আর্টিকেলে কিছু ঘরোয়া উপায় বলবো যেগুলো পড়ে আপনি আশা করি অনেক উপকৃত হবেন। তো চলুন আর দেরি না করে এই বিষয়টি সম্পর্কে সঠিক একটি ধারণা নেয়া যাক। 

কাশি কমানোর জন্য বেশ কিছু ঘরোয়া উপায় আছে যেমনঃ

মধু খওয়াঃ মধু কাশির জন্য একটি দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহৃত প্রতিকার। এটি শ্লেষ্মা পাতলা করতে এবং গলা ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। এক বছরের কম বয়সী শিশুদের মধু দেওয়া উচিত নয়। 

আদা খওয়াঃ আদা তার প্রদাহবিরোধী এবং অ্যান্টি-ভাইরাল বৈশিষ্ট্যের জন্য পরিচিত। এটি কাশি, গলা ব্যথা এবং বুকে ব্যথা উপশম করতে সাহায্য করে। আপনি আদা চা তৈরি করে খেতে পারেন। সেক্ষেত্রে আদা কুঁচি করে চায়ের সঙ্গে মিশ্রণ করে নিতে পারেন, অথবা আপনি এটিকে আপনার খাবারে যোগ করতে পারেন।
লেবু খওয়াঃ লেবু ভিটামিন সি-এর একটি ভাল উৎস, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এটি অ্যান্টি-অক্সিডেন্টেও সমৃদ্ধ, যা শরীরকে সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে। আপনি লেবুর রস পানিতে মিশিয়ে পান করতে পারেন, অথবা আপনি এটিকে চা বা স্যুপে যোগ করতে পারেন।

গরম পানি পান করাঃ গরম পানীয়, যেমন চা এবং স্যুপ, গলা ব্যথা উপশম করতে অনেক বেশি সাহায্য করে।

লবণাক্ত পানি দিয়ে গড়গড়া করাঃ লবণাক্ত পানি দিয়ে গড়গড়া করলে গলা ব্যথা এবং কাশি উপশম হয়। সেজন্য আপনাকে যেটা করতে হবে প্রথমে হালকা কুসুম গরম পানি করে নিবেন এরপর একটি পরিষ্কার গ্লাসে ঢেলে সামান্য পরিমাণে লবণ মিশ্রণ করে নিবেন। তারপর সেই মিশ্রণ করা পানি দিয়ে গড়গড়া করবেন  

বিশ্রাম করাঃ পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যাতে আপনার শরীর সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারে।

ধূমপান এড়িয়ে চলাঃ ধূমপান শ্বাসযন্ত্রের প্রদাহ বাড়িয়ে তুলতে পারে এবং কাশি আরও খারাপ করতে পারে। তাই এটি এড়িয়ে চলা ভালো।

কখন ডাক্তারের কাছে যাবেনঃ

  • যদি আপনার দুই সপ্তাহের বেশি কাশি স্থায়ী হয় তাহলে ডাক্তারের কাছে যেতে পারেন
  • আপনার যদি কাশির সাথে জ্বর শ্বাসকষ্ট বা বুকে ব্যথা হয় তাহলে ডাক্তারের কাছে যেতে পারেন।
  • যদি আপনার কাশি এত তীব্র হয় যে আপনি ঘুমাতে বা কথা বলতে অসুবিধা বোধ করেন।
  • যদি আপনার কাশিতে রক্ত ​​থাকে তাহলে ডাক্তারের কাছে যেতে হবে।
তবে একটি বিষয় অবশ্যই মনে রাখবেন যে তথ্যগুলো আমরা এই আর্টিকেলে তুলে ধরেছি সেগুলো কেবলমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্য। তাই আপনার যদি অতিরিক্ত কাশি হয় কিংবা কাশির সঙ্গে রক্ত বের হয় তাহলে যত দ্রুত সম্ভব অভিজ্ঞ ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করে চিকিৎসা করুন। এবার জেনে নিন ১০টি সেরা কাশির ট্যাবলেট এর নাম।

১০টি সেরা কাশির ট্যাবলেট এর নাম

আপনার কি অতিরিক্ত কাশি হচ্ছে? কোনো ওষুধ খেয়ে কাজ হচ্ছে না নাকি আপনি কোন ভালো কাশির ওষুধের নাম জানেন না। যদি আপনি ভালো ওষুধের নাম না জেনে থাকেন তাহলে আজকের এই আর্টিকেলের অংশটুকু থেকে জেনে নিতে পারেন।  আজকে আমরা এই আর্টিকেলের অংশটুকুতে ১০টি সেরা কাশির ট্যাবলেট এর নাম বলবো। যে ট্যাবলেট গুলো খেলে আপনি খুব দ্রুত কাশি থেকে আরাম পাবেন। তো চলুন আর দেরি না করে জেনে নিন।

১০টি সেরা কাশির ট্যাবলেট এর নামঃ


Tofen

Tussilon Tablet

Zimax 500

Fexo 60

Neocilor

Fexo 120

Monas 10

Purisal 2

Histalex

Flamex 400



উপরে উল্লেখিত যে ওষুধগুলোর নাম দেওয়া হয়েছে সেগুলো আপনার শুকনো কাশি কিংবা সর্দি কাশি দুটোই আরাম করতে সাহায্য করবে এই ওষুধগুলো আপনি আপনার নিকটস্থ বাজারে কিংবা ফার্মেসিতে পেয়ে যাবেন। এছাড়াও অনেকেই রয়েছে যারা স্কয়ার কোম্পানির কাশির ওষুধ খেতে  কিন্তু তারা জানেন না যে কোনগুলো স্কয়ার কোম্পানির ঔষধ চলুন কিছু স্কয়ার কোম্পানির কাশির ওষুধের  নাম জেনে নিন।

কাশির ট্যাবলেট এর নাম স্কয়ারঃ


Ambrox

Axodin 180

Keto A 100

Fexo 120

Klarix

Encilor 10mg


শুকনো কাশির ট্যাবলেট এর নামঃ 


Ambrox 75SR

Keto A 100

Sendo 5mg

Fexo 120

Encilor 10mg



সর্দি কাশির ট্যাবলেট এর নামঃ 


Tofen

Tussilon Tablet

Neocilor

Flamex 400

Monas 10


আপনার জন্য কোন কাশির ট্যাবলেটটি সঠিক তা নির্ধারণ করার জন্য আপনার ডাক্তার বা ফার্মাসিস্টের সাথে কথা বলা গুরুত্বপূর্ণ। তারা আপনার কাশির কারণ নির্ণয় করতে এবং আপনার জন্য সঠিক চিকিৎসা সুপারিশ করতে সক্ষম হবেন। আশা করি আম্র কথাগুলো আপনি সঠিকভাবে বুঝতে পেরেছেন।

অতিরিক্ত কাশি কিসের লক্ষণ

প্রিয় বন্ধুরা অতিরিক্ত কাশি কিসের লক্ষণ এই বিষয়ে যদি না জেনে থাকেন তাহলে আজকের এই আর্টিকেল থেকে জেনে নিতে পারেন। আজকে আমরা এই বিষয়টি সম্পর্কে সঠিক একটি ধারণা দেয়ার চেষ্টা করব। তাই আপনারা যারা এই বিষয়টি সম্পর্কে জানেন না তারা অবশ্যই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন। তাহলে এই বিষয়টি সম্পর্কে সঠিকভাবে জানতে পারবেন। চলুন তাহলে আর দেরি না করে জেনে নিন।
আপনাদের যদি অতিরিক্ত কাশি হয়ে থাকে তাহলে এটা বিভিন্ন রোগের লক্ষণ হতে পারে। অতিরিক্ত কাশি হলে শ্বাসনালীতে সংক্রমণ হয় আর এর ফলে সর্দি, নিউমোনিয়া, যক্ষা, তীব্র ব্রঙ্কাইটিস, ইত্যাদি হয়ে থাকে। এছাড়াও আরো বিভিন্ন সমস্যা হয়ে থাকে। যেমন বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে অতিরিক্ত কাশি হয় তবে এটা যদি ২১ দিনের কম হয় তাহলে সেটা সাধারণত সর্দি জনিত কারণে হয়ে থাকে। তাই অতিরিক্ত হলে পরবর্তীতে আপনার বুকে চাপা ধরে। আর এর ফলে প্রচণ্ড কাশি থেকে রক্ত বের হয়ে আসে।

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক সম্পূর্ণ আর্টিকেল পড়ে আশা করি কাশি কমানোর ঘরোয়া উপায় এবং ১০টি সেরা কাশির ট্যাবলেট এর নাম সম্পর্কে একটি সুস্পষ্ট ধারণা দিতে সক্ষম হয়েছি। আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন। তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। এই আর্টিকেলটি বন্ধুদের সাথে শেয়ার করলে আপনার বন্ধুরাও জানতে পারবে। তাই দেরি না করে আপনার বন্ধুদের সাথে আর্টিকেলটি শেয়ার করুন।

এই রকম আরো আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করুন। এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার কোনো মতামত জানানোর থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে সেটা জানিয়ে যাবেন। (ধন্যবাদ) আসসালামু আলাইকুম।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এখানে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪