স্টুডেন্টদের জন্য পার্ট টাইম জব করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

স্টুডেন্টদের জন্য পার্ট টাইম জব সম্পর্কে আপনার যদি না জানা থাকে। তাহলে আজকের এই আর্টিকেল থেকে জেনে নিন। অনেকেই পার্ট টাইম জব করতে চান। কিন্তু কীভাবে করবেন সেটা সম্পর্কে হইত তেমন কোনো ধারণা নেই। তাই আজকে আমি এই সম্পর্কে সঠিকভাবে ধারণা দেয়ার চেষ্টা করবো। তাই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
স্টুডেন্টদের জন্য পার্ট টাইম জব উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন
আপনি যদি শেষ পর্যন্ত আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে থাকেন। তাহলে ঘরে বসে পার্ট টাইম জব, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে মাসে ৪৫০০০ টাকা ইনকাম, কপি ও পেস্ট করে মাসে ২০০০০ টাকা, ডাটা এন্ট্রি করে মাসে ১৫০০০, এই সকল বিষয়ে সঠিক ধারণা পেয়ে যাবেন।

ভূমিকা

অনেক স্টুডেন্ট লেখাপড়া পাশাপাশি পার্ট টাইম জব করার জন্য অনেক চেষ্টায় করেন। তবে অনেকেই পার্ট টাইম জব করতে পারেন না। কারণ তারা জানে না যে কিভাবে পার্টটাইম জব করবেন। তাই আজকের এই আর্টিকেল স্টুডেন্টদের জন্য পার্ট টাইম জব এই বিষয়টি সম্পর্কে সঠিক একটি ধারণা দিবো। আপনারা যদি এই বিষয়টি খুব ভালোভাবে জানতে পারেন তাহলে কিভাবে পার্টটাইম জব করবেন সে সমস্ত বিষয়গুলো সঠিকভাবে জেনে নিতে পারবেন। এছাড়াও এই আর্টিকেলে ঘরে বসে পার্ট টাইম জব করার জন্য যে ধারণা প্রয়োজন সেটি আর্টিকেলের মধ্যে উল্লেখ করা হয়েছে তাই আর্টিকেলটি সম্পন্ন পড়ুন।

স্টুডেন্টদের জন্য পার্ট টাইম জব

আপনি কি একজন স্টুডেন্ট? আপনি কি লেখাপড়ার পাশাপাশি পার্ট টাইম জব করে নিজের খরচ চালাতে চান? তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। এই পোস্টটি পড়ে আপনি আশা করি অনেক কিছু জানতে পারবেন। পার্টটাইম জব একজন স্টুডেন্ট এর জন্য খুবই প্রয়োজন। বিশেষ করে মধ্যবিত্ত ফ্যামিলির ছেলে-মেয়েদের জন্য পার্টটাইম জব খুবই দরকার। আপনি যদি পার্ট টাইম জব করতে চান তাহলে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। চলুন তাহলে জেনে নিন স্টুডেন্টদের জন্য পার্ট টাইম জব কীভাবে করবেন। 
বর্তমানে ডিজিটাল বাংলাদেশ হওয়ার কারণে এখন অফলাইন অনলাইন দুই ভাবেই পার্ট টাইম জব করা যায়। বর্তমান সময়ে পড়াশোনার পাশাপাশি ছোট-বড় সবাই পার্ট টাইম জব করে অনেক টাকা ইনকাম করছেন। আপনি যদি এদের মত করে ইনকাম করতে চান তাহলে করতে পারেন। সেজন্য আপনাকে নিচের উপায়গুলো অনুসরণ করতে হবে। অনলাইন প্লাটফর্ম এমন একটি জায়গা যেখানে আপনি অল্প সময়ে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন তাই আজকের এই আর্টিকেল শুধু স্টুডেন্টদের জন্য। 

ডাটা এন্ট্রি করে মাসে ১৫০০০

আজকে আমরা আলোচনা করব ডাটা এন্ট্রি করে মাসে ১৫০০০ টাকা আয় করবেন কিভাবে এই বিষয়ে। অনেকেই রয়েছে বিভিন্ন অনলাইন প্লাটফর্মে কাজ করার জন্য আগ্রহী থাকে। কিন্তু তারা আসলে জানে না যে কিভাবে টাকা ইনকাম করবে। তাই এই আর্টিকেলে এই সমস্ত বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হবে। যদি আপনি এই বিষয়গুলো সঠিকভাবে জানতে পারেন তাহলে আপনি খুব সহজেই ডাটা এন্ট্রি করে মাসে ১৫০০০ টাকা আয় করতে পারবেন। চলুন তাহলে আর দেরি না করে জেনে নিন।

সাধারণত বেশিরভাগ মানুষ অনলাইনে টাকা ইনকাম করার জন্য খুব আগ্রহ থাকে। কিন্তু অনলাইনে টাকা ইনকাম করতে হলে আপনাকে ধৈর্য সময় ও পরিশ্রম করতে হবে। তাহলে আপনি ইনকাম করতে সক্ষম হবেন। বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম রয়েছে যেগুলো থেকে আপনি খুব সহজে টাকা করতে পারবেন। তবে ডাটা এন্ট্রি এমন একটি প্ল্যাটফর্ম যেখানে আপনি মাসে ১৫০০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনি চাইলে আরও বেশি ইনকাম করতে পারবেন। 
সেজন্য আপনাকে ডাটা এন্ট্রি করার জন্য একটি কোর্স করে নিতে হবে। এরপর আপনি সঠিকভাবে কোর্স সম্পূর্ণ করতে পারলে ইনকাম করতে পারবেন। এছাড়াও আপনি আরো প্ল্যাটফর্ম হয়েছে সেগুলো থেকেও ইনকাম করতে পারবেন। অনেক অনেক মানুষ রয়েছে যারা ডাটা এন্ট্রি করে মাসে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করেন। আপনিও চাইলে ডাটা এন্ট্রি মাসে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। কিন্তু আপনাকে ধৈর্য সময় ও পরিশ্রম করতে হবে তাহলে করতে পারবেন। 

ডাটা এন্ট্রি করে মাসে ১৫,০০০ টাকা আয় করা সম্ভব, তবে নির্ভর করে বেশ কিছু বিষয়ের উপর। আপনাকে ওয়েবসাইট বা সফটওয়্যার উপর একটু ধারণা রাখতে হবে। এছাড়াও ডাটা ম্যানেজের ওপর ধারণা রাখতে হবে। কারণ ডাটা ম্যানেজ থেকেও আপনি মাসে ৮০০০ থেকে ১২০০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তবে যদি আপনি ডাটা এন্ট্রির কাজ করেন তাহলে আপনাকে কিছু অতিরিক্ত দক্ষতা প্রয়োজন পড়বে। 

সেজন্য আপনাকে MS Excel, Access, HTML, XML এগুলো সব জানতে হবে। সাধারণত এই কাজগুলোর জন্য আপনাকে মাসে ১৫০০০ থেকে ২০০০০ হাজার টাকা বেতন দিয়ে থাকবে। আপনি যত বেশি কাজ করবেন, তত বেশি টাকা আয় করতে পারবেন। অনেক ডাটা এন্ট্রি চাকরি ঘন্টাভিত্তিক হয়, তাই আপনি যত বেশি ঘন্টা কাজ করবেন, তত বেশি টাকা পাবেন। কিছু কাজে, আপনাকে নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে কাজ শেষ করতে হবে। 

এই ক্ষেত্রে, আপনি দ্রুত এবং নির্ভুলভাবে কাজ করতে পারলে বেশি আয় করতে পারবেন। অভিজ্ঞ ডাটা এন্ট্রি কর্মীরা সাধারণত নতুনদের তুলনায় বেশি আয় করে। আপনার যত বেশি অভিজ্ঞতা থাকবে, তত বেশি দক্ষতা এবং জ্ঞান থাকবে, যার ফলে আপনি আরও বেশি বেতনের কাজ পেতে পারবেন। আশা করি স্টুডেন্টদের জন্য পার্ট টাইম জব এই বিষয়ে জানার পাশাপাশি ডাটা এন্ট্রি করে মাসে ১৫০০০ এই বিষয়েও সঠিক ধারণা পেয়ে গেছেন। 

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে মাসে ৪৫০০০ টাকা ইনকাম

এফিলিট মার্কেটিং করে মাসে 45 হাজার টাকা ইনকাম করা খুবই সহজ যদি আপনি সঠিক প্রোডাক্ট নির্বাচন করেন মার্কেটিং করতে হলে আপনাকে দক্ষতা অর্জন করতে হবে বিশেষ করে যেই প্রোডাক্টগুলো আপনি নির্বাচন করবেন সেটা সঠিক প্রোডাক্ট হতে হবে আপনি ভুল প্রোডাক্ট নির্বাচন করলে তখন আপনি শুরুতেই অনেক সমস্যার মধ্যে পড়ে যাবেন। অনেকেই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে মাসে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করছেন চাইলে আপনিও করতে পারবেন তবে সঠিকভাবে করতে হবে।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করার আগে আপনাকে অবশ্যই চিন্তা ভাবনা করে শুরু করতে হবে। সেজন্য আপনাকে ইনভেস্টমেন্ট করতে হবে। তারপর হাল না ছেড়ে সময় দিয়ে লেগে থাকতে হবে। এছাড়াও মালিকের কাছে আপনাকে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। তাহলেই ভালো পর্যায়ে যেতে পারবেন। অনেকেরই মনে প্রশ্ন থাকে যে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে হলে কি কি দরকার লাগে। তবে সবার প্রথমে যেটা দরকার সেটা হচ্ছে সঠিক প্রোডাক্ট নির্বাচন করা। 
অ্যাফিলিট মার্কেটিং এর প্রধান কাজ হচ্ছে প্রোডাক্ট বিক্রয় করে ইনকাম করা। যদি আপনি মাসে ৪৫ হাজার টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে সঠিক প্রোডাক্ট বিক্রয় করতে হবে। অনেকেই রয়েছে যারা সঠিক প্রোডাক্ট নির্বাচন করতে পারে না। যার কারণে শুরুতে তাদের অনেক বড় ভুল পদক্ষেপ নিয়ে ফেলে। সেক্ষেত্রে আপনাকে সঠিক প্রোডাক্ট নির্বাচন করতে হবে। 

যদি আপনি ভুল প্রোডাক্ট নির্বাচন করেন তাহলে আপনি শুরুতেই ভুল পথে পা বাড়িয়েছেন। সেজন্য আপনাকে অবশ্যই সতর্ক থাকতে হবে। তাই চলুন কি করে আপনি সঠিক প্রোডাক্ট নির্বাচন করবেন এবং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে মাসে ৪৫ হাজার টাকা ইনকাম করবেন জেনে নিন।

যেগুলো প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করা উচিৎ নয়ঃ

  • যে প্রোডাক্ট গুলোর দাম ৫০ ডলারের কম এবং ৫০০ ডলারের বেশী সেই প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করবেন না।
  • সিজনাল প্রোডাক্ট অর্থাৎ যে সকল প্রোডাক্ট শুধু নির্দিষ্ট সময়ের জন্য বিক্রি করা হয় সেগুলো প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করবেন না।
  • যতো ধরণের ইলেক্ট্রনিক্স প্রোডাক্ট রয়েছে এইগুলো নিয়ে কাজ করবেন না।
যেগুলো প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করা উচিৎঃ

  • যে সব নিশ গুলোর ইউজার র‍্যাটিং গড়ে ১০ এর উপর রয়েছে সেই সব প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করবেন।
  • যে সকল প্রোডাক্টগুলো দীর্ঘদিন চলে এসেছে এবং ভবিষ্যতে এই প্রোডাক্টগুলো চলবে সেই গুলো নিয়ে কাজ করবেন।
  • কাস্টমাররা যে সকল প্রোডাক্টগুলো ইনস্টেন্ট কেনার জন্য সিদ্ধান্ত নিতে পারবে সেই গুলো নিয়ে কাজ করা উচিৎ।
আপনি যদি ৫০ ডলারের নিচে প্রোডাক্ট বিক্রয় করেন তাহলে আপনার কমিশন খুবই কম আসবে।  তাই আপনাকে ভালো পরিমাণে ইনকাম করতে হলে অনেকগুলো প্রোডাক্ট বিক্রি করতে হবে। যেগুলো প্রোডাক্ট থেকে আপনি ভালো কমিশন পাবেন। আবার ৫০০ ডলারের যে প্রোডাক্টগুলো রয়েছে সেই প্রোডাক্টগুলো কাস্টমাররা দেখেই কিনবে না। সেজন্য আপনাকে ক্রেতারা যেই জিনিসগুলো কিনতে চাই অর্থাৎ ওদের চিন্তাভাবনা সবকিছু বুঝে শুনে প্রোডাক্ট বিক্রি করতে হবে। 

আপনি একটি জিনিস লক্ষ্য করলে দেখবেন আমরা যখন কোন দামি পণ্য বাজারে কিনতে যাই তখন সেটা বুঝে শুনে কিনে থাকি। ঠিক তেমনি অনলাইনে যে কাস্টমার রয়েছে দামী কোন জিনিস দেখলে সেটা নিয়ে খুবই চিন্তা করে তারপর বুঝে শুনে কিনে। তাই আপনি যদি সহজ ভাবে ইনকাম করতে চান তাহলে ৫০ ডলারের কম এবং ৫০০ ডলারের বেশি প্রোডাক্ট গুলো নিয়ে কাজ করবেন না। 

তাহলে আপনি ইনকাম করতে পারবেন না। যদি আপনি সঠিকভাবে প্রোডাক্ট নির্বাচন করে ইনকাম করতে চান তাহলে আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে মাসে ৪৫ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এছাড়াও আরো বেশি ইনকাম করতে পারবেন। যদি আপনি কাস্টমারের কাছে বিশ্বাসযোগ্য হন। আশা করি স্টুডেন্টদের জন্য পার্ট টাইম জব এই বিষয়ে জানার পাশাপাশি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে মাসে ৪৫০০০ টাকা ইনকাম এই বিষয়েও সঠিক ধারণা পেয়ে গেছেন। 

কপি ও পেস্ট করে মাসে ২০০০০ টাকা

এখন বর্তমান মার্কেটপ্লেসে কপি ও পেস্ট করে মাসে ২০০০০ টাকা ইনকাম করা খুবই সহজ। তবে আপনি যদি ধৈর্য সময় ও পরিশ্রম করতে পারেন তাহলে আপনি খুব সহজেই এখান থেকে ইনকাম করতে পারবেন। পড়াশোনার পাশাপাশি আপনি এটাকে পার্টটাইম জব হিসেবেও কাজে লাগাতে পারেন। কপি ও পেস্ট বলতে বোঝানো হয়েছে এক জায়গা থেকে কপি করে সেই তথ্যটি অন্য একটি জায়গায় পেস্ট করে দিতে হবে। 

বিশেষ করে কপি ও পেস্ট ভালো ডলার ইনকাম করা যায়। তাই আপনারা যদি পড়াশোনা পাশাপাশি কাজ করতে করতে পারেন। যারা এখন পর্যন্ত বেকার হয়ে বসে আছেন তারা এই মার্কেটপ্লেস এসে কপি ও পেস্ট করে মাসে ২০ হাজার টাকা ইনকাম করে নিতে পারেন। এখানে কাজ করার জন্য কম্পিউটার বা ল্যাপটপ প্রয়োজন পড়ে না। এখানে একটি স্মার্টফোন হলেই হয়। তবে একটা কথা মাথায় রাখতে হবে আপনার ফোনে ইন্টারনেট কানেক্ট থাকতে হবে।

তাই এই সুযোগ হাতছাড়া না করে আপনি এখনই এই পার্টটাইম জব শুরু করতে পারেন। অনেকের মনে প্রশ্ন থাকে কোথায় গেলে কপি ও পেস্ট করতে করে ইনকাম করতে পারবো? তার জন্য আপনাকে প্রথমে ফাইবার অ্যাকাউন্ট অথবা আপওয়ার্ক অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। এরপর সেখান থেকে আপনি কপি ও পেস্ট করে ইনকাম করতে পারবেন। তাহলে কীভাবে কপি ও পেস্ট করে মাসে ২০০০০ টাকা ইনকাম করবেন আশা করি বুঝতে পেরেছেন।

ঘরে বসে পার্ট টাইম জব

আপনি যদি ঘরে বসে পার্ট টাইম জব করতে চান তাহলে অবশ্যই করতে পারবেন। ছেলে মেয়ে উভয় ঘরে বসে পার্ট টাইম জব করতে পারবে কোন সমস্যা নেই। অনেকেই বিভিন্ন কোচিং, প্রাইভেট এগুলো পড়িয়ে টাকা ইনকাম করে। তবে আপনি যদি ঘরে বসে ইনকাম করতে চান তাহলে আপনাকে বাংলা আর্টিকেল লিখে ইনকাম করতে হবে অথবা ইউটিউব চ্যানেল ওপেন করে সেখানে কিছু বিভিন্ন ভালো ভিডিও আপলোড করে ইনকাম করতে পারেন। ঘরে বসে পার্ট টাইম জব করার জন্য আরো অনেক উপায় রয়েছে আপনি চাইলে ব্লগিং, ফেসবুক মার্কেটিং, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সহ বিভিন্ন কাজ অনলাইনে করতে পারেন। 

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক সম্পূর্ণ আর্টিকেল পড়ে আশা করি স্টুডেন্টদের জন্য পার্ট টাইম জব এবং ঘরে বসে পার্ট টাইম জব সম্পর্কে একটি সুস্পষ্ট ধারণা দিতে সক্ষম হয়েছি। আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন। তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। এই আর্টিকেলটি বন্ধুদের সাথে শেয়ার করলে আপনার বন্ধুরাও জানতে পারবে। তাই দেরি না করে আপনার বন্ধুদের সাথে আর্টিকেলটি শেয়ার করুন।  

এই রকম আরো আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করুন। এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার কোনো মতামত জানানোর থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে সেটা জানিয়ে যাবেন। (ধন্যবাদ) আসসালামু আলাইকুম।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এখানে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪