বাচ্চাদের এলার্জি দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জেনে নিন

বাচ্চাদের এলার্জি দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে আপনার যদি না জানা থাকে। তাহলে আজকের এই আর্টিকেল থেকে জেনে নিন। আপনারা অনেকেই চায় এলার্জি দূর করতে । কিন্তু কিভাবে ঘরোয়া উপায়ে দূর করবেন সেটা সম্পর্কে আপনাদের হইত তেমন কোনো ধারণা নেই। সেজন্য আমি আজকে একটি সঠিক ধারণা দেয়ার চেষ্টা করবো। তাই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
বাচ্চাদের এলার্জি দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জেনে নিন
আপনি যদি শেষ পর্যন্ত আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে থাকেন। বাচ্চাদের এলার্জি ওষুধের নাম, বাচ্চাদের এলার্জির সিরাপ, বাচ্চাদের এলার্জি কেন হয়?, বাচ্চাদের এলার্জি দূর করার ঘরোয়া উপায়, এলার্জি হলে করনীয় কি, বাচ্চাদের এলার্জি হলে কি করতে হবে, এই সকল বিষয়ে সঠিক ধারণা পেয়ে যাবেন।

ভূমিকা

আমাদের দেশে অনেক মানুষ রয়েছে যারা এলার্জি সমস্যায় ভুগছেন। বিশেষ করে ছোট শিশুদের এই এলার্জির সমস্যা বেশি হয়ে থাকে। ধুলোবালিতে খেলাধুলা করার পর সেই ধুলোবালি গুলো শরীরে লেগেই থাকে আর এর ফলে এলার্জি সৃষ্টি হতে পারে। ছোট বাচ্চাদের এলার্জি হলে শরীর লাল লাল গুটি গুটি দেখা যায় আর এর ফলে অনেক চুলকানি শুরু হয়। 

তাই আজকে আমি বাচ্চাদের এনার্জি দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। যদি আপনার এই সমস্যাগুলো হয়ে থাকে তাহলে চিন্তার কোন কারণ নেই। এই আর্টিকেলটি ধৈর্য সহকারে পড়ুন তাহলে আপনি খুব সহজেই ঘরোয়া উপায়ে এলার্জি দূর করতে পারবেন। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক বাচ্চাদের এলার্জি দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে।

বাচ্চাদের এলার্জি হলে কি করতে হবে

সাধারণত আমরা যে খাবার গ্রহণ করি সে খাবারে নির্দিষ্ট কোনো পদার্থ আমাদের শরীরে বিরূপ প্রতিকার তৈরি তখন এটাকে আমরা বলে থাকি এলার্জি। তবে শিশুর ত্বক হচ্ছে অনেক নরম এবং সেনসিটিভ। তাই শিশুদের বিশেষ করে অ্যালার্জিটা বেশি হয়ে থাকে। শিশুদের শরীরে এলার্জি হলে আপনি লক্ষ্য করে দেখবেন যে লাল লাল দাগ হয়ে গুটি গুটি হয়ে যায় এর ফলে প্রচুর চুলকানি শুরু হয়। এছাড়াও বাচ্চাদের এই সমস্যার কারণে শ্বাসকষ্টের সমস্যা হতে পারে। 

বাচ্চাদের এলার্জি হলে আপনি কিভাবে বুঝবেন অবশ্যই আপনাকে সেটা জানতে হবে। আপনি যে খাবার বাচ্চাকে দিবেন সেই খাবার খাওয়ানোর পর যদি বাচ্চা নাক চুলকায়, বেশি পরিমাণ হাঁচি দিয়ে থাকে বা সর্দি লাগছে এরকম যদি খেয়াল করেন। তাহলে ধরে নিবেন আপনার বাচ্চার এলার্জি হয়েছে। তাই যে সকল খাবার গুলোতে এলার্জি রয়েছে সে সকল খাবার বাচ্চাদের না খাওয়ানোটাই ভালো। যেমন মাংস, দুধ, মাছ। 

এই সকল খাবার খাওয়ানো থেকে বিরত থাকবেন। তাছাড়া অনেক মায়েরা রয়েছে শিশুদের ত্বকে বিভিন্ন রকমের ক্রিম ও লোশন ব্যবহার করেন। আপনার শিশুকে এইগুলো ব্যবহার না করাটাই ভালো। হয়তো এগুলো ত্বকে লাগানোর ফলে এলার্জি তৈরি হতে পারে। শিশুদের শরীরে সরিষার তেল লাগাবেন না। কারণ সরিষার তেলে এলার্জির সমস্যা দেখা দিতে পারে। 

যদি আপনার বাচ্চাকে তেল ব্যবহার করতে হয় তাহলে অবশ্যই অলিভ অয়েল তেল ব্যবহার করবেন। এতে করে আপনার বাচ্চা এলার্জি থেকে মুক্তি থাকবে। আশা করি বাচ্চাদের এলার্জি হলে কি করতে হবে সে বিষয়গুলো আপনি ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন। 

এলার্জি হলে করনীয় কি  

পূর্বে আমরা জেনেছি যে বাচ্চাদের এলার্জি হলে কি করতে হবে এই সম্পর্কে। এখন আমরা জেনে নিবো  এলার্জি হলে করনীয় কি এই সম্পর্কে। প্রথমে আমরা এই সমস্যার সমাধানে যেটি লক্ষ্য করছি সেটা হচ্ছে খাবার। প্রায় অনেকেই এই খাবার থেকে অ্যালার্জি সমস্যা হয়ে থাকে। যেগুলোতে এলার্জি  রয়েছে সেগুলো খাবার পরিহার করার চেষ্টা করুন। এছাড়াও যেসব জিনিস-পত্রে এলার্জি রয়েছে যেগুলো ব্যবহার না করাটাই ভালো।

এলার্জির হাত থেকে বাঁচার উপায়ঃ  

অবশ্যই ধুলাবালি থেকে শিশুকে দূরে রাখার চেষ্টা করবেন। শুধু শিশু নয় যাদের এলার্জি সমস্যা রয়েছে তারা ধুলোবালি থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করবেন। যদি আপনারা বাইরে যান তাহলে অবশ্যই মাস্ক পরিধান করে বাইরে বের হবেন।

যদি কোন পুরনো জামা-কাপড় থেকে থাকে তাহলে পড়ার আগে অবশ্যই রোদে দিয়ে অথবা আয়রন করে পরিধান করবেন। এতে করে এলার্জি থেকে মুক্তি পাবেন।


যাদের এলার্জির সমস্যা রয়েছে তারা বাড়িতে কোন পোষা প্রাণী রাখবেন না। কারণ এই পোষা প্রাণী থেকেও এলার্জি সৃষ্টি হতে পারে। 

যদি কাপড় পরিধান করেন তাহলে অবশ্যই সুতির কাপড় পরিধান করার চেষ্টা করবেন। কারণ সুতির কাপড়ে এলার্জি খুব কম হয়। 

যদি আপনার এলার্জির সমস্যা অতিরিক্ত পরিমাণে বেড়ে যায়। তাহলে নিজে নিজে ওষুধ না খেয়ে অবশ্যই খুব দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তারপর ওষুধ খাবেন।

বাচ্চাদের এলার্জি দূর করার ঘরোয়া উপায়

অনেক মানুষের বাচ্চাদের বিভিন্ন কারণে এলার্জি হতে পারে। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন খাবার খাওয়ার ফলে বাচ্চাদের অ্যালার্জি সমস্যা দেখা দেয়। আবার অনেকেই রয়েছে চিংড়ি, মাংস, মাছ, ডিম দুধ এগুলো খাওয়ার ফলে অ্যালার্জির সৃষ্টি হয়। কিছুদিন ওষুধ খেয়ে অনেক ভালো হয়ে পড়ে কিন্তু পরবর্তীতে আবার দেখা যায় অ্যালার্জি চুলকানি শুরু হয়ে গেছে। 

যদি এইগুলো খাওয়ার ফলে অ্যালার্জির সৃষ্টি হয় তাহলে এগুলো খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন। এই সকল সমস্যা অনেকেরই রয়েছে তাই আজকে আমি বাচ্চাদের এলার্জি দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। যদি আপনার বাচ্চার এলার্জি থেকে থাকে তাহলে ঘরোয়া কিছু উপায় রয়েছে সেই উপায় গুলো আপনি জেনে থাকলে খুব দ্রুত এলার্জি দূর করতে পারবেন।


অনেক সময় দেখা যায় যে ছোট বাচ্চারা খেলাধুলা করার পরে সেই ধুলোবালি শরীরে থাকার কারণে এলার্জির সৃষ্টি হতে পারে। পরবর্তীতে সেই এলার্জির কারণে ছোট বাচ্চাদের শ্বাসকষ্টের সমস্যা হতে পারে। এছাড়াও সাধারণত যে খাবারগুলো বাচ্চারা খেয়ে থাকে এই খাবারের কারণেও এলার্জি হতে পারে। তাই যে খাবারগুলোতে এলার্জি রয়েছে সেই খাবারগুলো না খাওয়া নয় ভালো। যেমন ডিম, দুধ। 

প্যাকেটে যেগুলো দুধ পাওয়া যায় সেইগুলো শিশুদের না খাওয়ানো ভালো। কারণ এতে করে এলার্জি হতে পারে। বাড়ির আশেপাশে অবশ্যই পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখবেন কারণ পোকামাকরের কারণেও বাচ্চাদের এলার্জি সমস্যা হতে পারে। যদি আপনার বাড়িতে পোষা কুকুর বিড়াল এগুলো থাকে তাহলে অবশ্যই বাচ্চার কাছে থেকে দূরে রাখবেন। 

যদি অতিরিক্ত পরিমাণে এলার্জি বেড়ে যায় তাহলে যত দ্রুত সম্ভব বাচ্চাকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাবেন। ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী বাচ্চাকে ওষুধ সেবন করাবেন। আশা করি বাচ্চাদের এলার্জি দূর করা ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে আপনারা একটি সঠিক ধারণা পেয়ে গেছেন।

বাচ্চাদের এলার্জি কেন হয়? 

উপরে আমরা বাচ্চাদের এলার্জি দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে আলোচনা করেছি। এখন আমরা জেনে নিবো যে বাচ্চাদের এলার্জি কেন হয়? এই সম্পর্কে।  যদি আপনার এই সম্পর্কে সঠিক ধারণা না থাকে তাহলে আজকের এই আর্টিকেলের মধ্যে থেকে জেনে নিতে পারেন। চলুন তাহলে আর দেরি না করে সে সমস্ত বিষয়গুলো খুব সুন্দর করে আলোচনা করার চেষ্টা করি।
  
শরীরের বিভিন্নভাবে এলার্জির উপসর্গ দেখা দেয়। এলার্জি এমন একটি সমস্যা যা শরীরের জন্য অত্যন্ত কষ্টদায়ক হয়ে পড়ে। এত পরিমাণে চুলকানি, ফুসকুড়ি, হয় যে শরীরে ঘা পর্যন্ত হয়ে যায়। এই এলার্জির ছোট বড় উভয়ের হয়ে থাকে। তবে এই এলার্জি শুধু ত্বকের যে চুলকানি হয়ে থাকে এমন নয়। এই এলার্জির কারণে কাশি, হাঁচি, শ্বাসকষ্ট এগুলো হয়ে থাকে।


এছাড়াও আরো বিভিন্ন খাবার থেকে এই এলার্জি হতে পারে। সাধারণত ছোটবেলা থেকেই এলার্জির উপসর্গ দেখা দেয়। বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে গরম কাপড় থেকেও এই এলার্জির রোগ দেখা দেয়। শিশুদের ত্বকে চুলকানি, ফুসকুড়ি, লাল হয়ে যাওয়া, কাশিজনিত আরো অন্যান্য সমস্যা শিশুটির এলার্জিজনিত সমস্যায় হয়ে থাকে। 

খেলাধুলা করতে গেলে বাইরে থেকে অনেক ধুলাবালি ভরে থাকে। আর এই ধুলোবালি ও পুরনো কাপড় এগুলোর কারণেও এলার্জি দেখা দিতে পারে। বাচ্চাদের এলার্জি কেন হয়? এই বিষয়ে অনেকেই অনেক প্রশ্ন করে থাকেন। চলুন তাহলে কয়েকটি এলার্জির প্রকারভেদ জেনে নিন তাহলে বুঝতে পারবেন।


মিলিয়ারিয়াঃ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে বংশানুক্রমিকভাবে এই এলার্জি হয়ে থাকে। অর্থাৎ মা-বাবা কিংবা বংশের অন্য কারো এলার্জি সমস্যা থাকলে সেই সমস্যাগুলো বাচ্চাদের হয়ে যায়। আবার কিছু খাবার রয়েছে যেমন গরুর মাংস, চিংড়ি মাছ, এগুলো খাওয়ার ফলেও অ্যালার্জি হতে পারে। 

তবে অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে এই সকল খাবার ছাড়াও আরো অন্যান্য খাবারেও এলার্জি হতে পারে। কারণ খাবারের ক্ষেত্রে এলার্জি একেক মানুষের একেক রকম ভাবে হতে পারে। সেজন্য একই খাবারের যে এলার্জি হবে তেমনটা নয়।  

একজিমাঃ এই একজিমা একটি শরীরের প্রদাহজনিত রোগ। এই রোগ সাধারণত মাথায় হয়ে থাকে, ত্বক হয়ে থাকে, হাত হয়ে থাকে, পায়ে হয়ে থাকে এবং গালেও হয়ে থাকে। এই একজিমা হলে বাচ্চাদের শরীরে ফুসকুড়ি, চুলকানি, র‍্যাশ বা দানা হতে পারে।    

আর্টিক্যারিয়াঃ বিভিন্ন সময় ছোট বাচ্চারা বিভিন্ন জায়গায় খেলাধুলা করে। এই খেলাধুলা করার সময় ধুলাবালি গুলো বাচ্চার শরীরে লেগে যায়। আর এই ধুলাবালি থেকে সাধারণত এই আর্টিক্যারিয়া হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে বাচ্চার শরীরে লালচে কালারের মত দাগ দেখা যায় এবং প্রচন্ড চুলকানি হতে থাকে। আর এই আর্টিক্যারিয়া কারণে বাচ্চার শ্বাসকষ্ট শুরু হয়ে যেতে পারে।

বাচ্চাদের এলার্জির সিরাপ | বাচ্চাদের এলার্জি কেন হয়? 

শুধুমাত্র ছোট শিশুদের ঠান্ডা জনিত কোন সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে এই টোফেন সিরাপ ব্যবহার করা হয় কারণ সকল বাচ্চাদের সর্দি-কাশি ঠান্ডা এবং এলার্জিজনিত সমস্যা লেগেই থাকে তাই তাদেরকে মূলত এই ওষুধগুলো ব্যবহার করতে পরামর্শ দেওয়া হয় বিশেষ করে ছোট বাচ্চারা শীতকালে অনেক বেশি সর্দি কাশি ঠান্ডা লেগে থাকে তাই এই টপিন সিরাপ ছোট বাচ্চাদের খাওয়ালে সেই সমস্যা থেকে মুক্তি পাই এইট ওপেন সিরাপ বেক্সিমকো ফার্মাসিক্যাল কোম্পানি দ্বারা উৎপাদিত। এছাড়াও ছোট বাচ্চাদের হাঁপানি চোখ ওঠা এলার্জি বুকে কফ জমা ইত্যাদি সমস্যার কারণে এই টফিন সিরাপ অনেক বেশি কার্যকারী তাই ছোট শিশুদের মধ্যে যদি এই লক্ষণগুলো দেখা যায় তাহলে অবশ্যই টফেন সেরা খাইয়ে দিবেন পরামর্শ দিয়ে থাকেন।


বাচ্চাদের টফিন সিরাপ খাওয়ার নিয়মঃ
  • যে শিশুগুলোর বয়স ১ বছর হয়েছে। তাদের জন্য হাফ চামচ করে সকালে ও রাতে খাওয়াবেন।
  • যে শিশুগুলোর বয়স ১ থেকে ৩ বছর। তাদেরকে ১ চামচ করে সকালে ও রাতে খাওয়াবেন।
  • যে শিশুগুলোর বয়স ৩ থেকে ৬ বছর। সে সকল শিশুদের দেড় চামচ করে সকালে ও রাতে খাওয়াবেন।
  • যে শিশুগুলোর বয়স ৬ থেকে ১২ বছর। তাদের ২ চামচ করে সকালে ও রাতে খাওয়াবেন। 

বাচ্চাদের এলার্জি ওষুধের নাম

এখন আমরা আলোচনা করব যে বাচ্চাদের এলার্জি ওষুধের নাম। বাচ্চাদের এলার্জি হলে বিভিন্ন রকমের ওষুধ দেওয়া হয়। আজকে আপনাদের সেই ওষুধ গুলোর নাম আমি বলবো। আপনার বাচ্চার যদি এলার্জি হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ করে ওষুধ সেবন করাবেন। এর পাশাপাশি আমি যে ওষুধগুলো নাম আপনাদের বলব সে ওষুধ গুলো খাওয়াতে পারেন। তাহলে আপনার বাচ্চা খুব দ্রুত এলার্জির হাত থেকে বা অন্যান্য অসুস্থর হাত থেকেও খুব দ্রুত মুক্তি পাবে। 

Zyrtec এবং ক্লারিটিন (Claritin) এই দুটি হচ্ছে সিরাপ‌‌। আর Chewable এটি হচ্ছে এলার্জির ট্যাবলেট। এই ট্যাবলেটটি দুই বছরের বাচ্চাকে খাওয়াতে পারেন। এছাড়াও চার বছর বাচ্চাদের জন্য সিঙ্গুলার singulars ট্যাবলেট এবং chewable ট্যাবলেট খাওয়াতে পারেন। যে শিশুর বয়স ২ মাস থেকে ১১ মাস সেই শিশুদের জন্য অ্যালিগ্রা (Allegra) একটি তরল আকারের ঔষধ রয়েছে এটা খাওয়াতে পারেন। 

এছাড়াও ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী এলার্জির জন্য বিভিন্ন রকমের ওষুধ লিখে থাকেন। আপনি সেই ওষুধগুলো সেবন করাতে পারেন। ফলে আপনার বাচ্চা খুব দ্রুত এলার্জির হাত থেকে মুক্তি পাবে ইনশাআল্লাহ। আশা করি বাচ্চাদের এলার্জি ওষুধের নাম জেনে আপনি অনেক উপকৃত হয়েছেন। যদি একটু উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে ভুলবেন না। (ধন্যবাদ)

শেষ কথাঃ বাচ্চাদের এলার্জি দূর করার ঘরোয়া উপায়

প্রিয় পাঠক সম্পূর্ণ আর্টিকেল পড়ে আশা করি বাচ্চাদের এলার্জি দূর করার ঘরোয়া উপায়  এবং বাচ্চাদের এলার্জি কেন হয় এই সম্পর্কে একটি সুস্পষ্ট ধারণা দিতে সক্ষম হয়েছি। আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন। তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। এই আর্টিকেলটি বন্ধুদের সাথে শেয়ার করলে আপনার বন্ধুরাও জানতে পারবে। তাই দেরি না করে আপনার বন্ধুদের সাথে আর্টিকেলটি শেয়ার করুন।    

এই রকম আরো আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করুন। এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার কোনো মতামত জানানোর থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে সেটা জানিয়ে যাবেন। (ধন্যবাদ) আসসালামু আলাইকুম। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এখানে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪