স্বপ্নদোষ কি রোজা ভঙ্গের কারণ - রমজানে স্বপ্নদোষ হলে করনীয়

 স্বপ্নদোষ কি রোজা ভঙ্গের কারণ এবং রমজানে স্বপ্নদোষ হলে করনীয় সম্পর্কে আপনার যদি না জানা থাকে। তাহলে আজকের এই আর্টিকেল থেকে জেনে নিন। আমাদের চারিপাশে এই রকম সমস্যা দেখা যায়। কিন্তু এর সঠিক একটি ধারণা রাখা প্রয়োজন। সেজন্য আমি আজকে একটি সঠিক ধারণা দেয়ার চেষ্টা করবো। তাই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
স্বপ্নদোষ কি রোজা ভঙ্গের কারণ - রমজানে স্বপ্নদোষ হলে করনীয়
আপনি যদি শেষ পর্যন্ত আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে থাকেন। তাহলে স্বপ্নদোষ হলে কি গোসল ফরজ সে বিষয়েও সঠিক ধারণা পেয়ে যাবেন। এইগুলো সম্পর্কে আমাদের ধারণা রাখা প্রয়োজন। তাই দেরি না করে চলুন জেনে নেয়া যাক বিষয়গুলো।

ভূমিকা

আপনারা যদি আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে জানতে পারবেন যে রোজা ভাঙ্গার জন্য স্বপ্নদোষ দায়ী নয়। যদি রোজা থাকা অবস্থায় স্বপ্নদোষ হয়ে যায় তাহলে কিভাবে ফরজ গোসল করবেন এগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত এই আর্টিকেলে আলোচনা করেছি। এই খানে আরও বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি যে গুলো আপনার জানা অতান্ত প্রয়োজন। আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে সমস্ত কিছু বুঝতে পারবেন।

রোজা অবস্থায় স্বপ্নদোষ হলে গোসলের নিয়ম

রোজা অবস্থায় স্বপ্নদোষ হলে গোসলে যে নিয়ম রয়েছে সেটা অবশ্যই আপনার জানা অত্যন্ত প্রয়োজন। কারণ রমজান মাসে অনেক মানুষেরই এই সমস্যাটা হয়ে থাকে। রোজা অবস্থায় কারো যদি স্বপ্নদোষ হয় তাহলে তাকে অবশ্যই ফরজ গোসল করতে হবে। রোজা অবস্থায় আপনার যদি স্বপ্নদোষ হয় তাহলে রোজা নষ্ট হবে না। তবে গোসল করতে হবে। অনেক যুবক ভাইয়েরা রয়েছে যারা বিয়ে করেননি। 

এই যুবক ভাইয়েরা রোজার ভিতর বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার ফলে এই সমস্যাটা হয় দেখা যায়। যুবক ভাইদের শরীরে অতিরিক্ত পরিমাণে পুষ্টিকর খাবার গ্রহণের ফলে এই স্বপ্নদোষের মাধ্যমে সেটা বের হয়ে যায়। তাছাড়া রোজার মাসে দীর্ঘ সময় ধরে পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার কারণে অনেক যুবক ভাইদের এই সমস্যা হয়ে থাকে। আবার কারো কারো দুইবার ও তিন বারও হয়ে থাকে। যদি কোন যুবক ভাইয়েরা রোজা রাখার উদ্দেশ্যে সেহরি খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। 

অথবা দিনে কোন এক সময়ে ঘুমিয়ে পড়েন। আর ওই সময় যদি স্বপ্নদোষ হয় তাহলে আপনাকে বলব যে রোজা কোনো অবস্থাতেই নষ্ট হয়নি। কারণ আপনি আল্লাহ তায়ালার নিয়তে রোজা রেখেছেন এবং এই রোজা রাখার কারণে আপনার রোজা নষ্ট হয় নাই। সেজন্য ঘুম থেকে উঠে যত দ্রুত সম্ভব পারবো ফরজ গোসলটা করে নিবো। অনেকেই রয়েছে রোজা অবস্থায় স্বপ্নদোষ হলে গোসলের নিয়ম কি সেটা সম্পর্কে জানে না। তাই আজকে আমাদের ওয়েবসাইটে এই বিষয়ে সুন্দর একটি সঠিক ধারণা দেয়ার চেষ্টা করব।


ফরজ গোসলের ফরজ হচ্ছে তিনটিঃ 

প্রথম ফরজ গোসলঃ আপনাকে খুব ভালোভাবে গড়গড়া সহ কুলি করতে হবে। তবে একটু সতর্কতা ভাবে করবেন। কারণ রোজা অবস্থায় অনেক সময় গড়গড়া করার কারণে গলার ভিতরে পানি চলে যায় এবং এটার কারণে রোজা নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি হয়ে যায়। সেজন্য অবশ্যই সতর্কভাবে গড়গড়া কুলি করবেন।

দ্বিতীয় ফরজ গোসলঃ আপনার নাকে পানি দিতে হবে এবং সমস্ত শরীর ধৌত করতে হবে। এই সকল কাজ করার পরে আপনাকে তৃতীয় ফরজ গোসল করতে হবে।

তৃতীয় ফরজ গোসলঃ ডান হাতে পানি নিয়ে সেটা বাম হাতে পৌঁছাতে হবে এবং সেই বাম হাতের পানি লজ্জাস্থানে ছিটিয়ে দিতে হবে। তাহলে সম্পূর্ণ ফরজ গোসল শেষ হবে। 

এইভাবে যদি সব কাজ শেষ করা হয়। এরপর আপনি চাইলে একবার অজু করে নিবেন এবং যদি পারেন সমস্ত শরীর সুন্দর করে ধৌত করে নিবেন। এতে করে আপনার শরীর নাপাক দূর করে দিয়ে পবিত্রতা অর্জন করতে পারেন। আশা করি বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন। যদি লেখার মধ্যে কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে তাহলে ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন। (ধন্যবাদ)

স্বপ্নদোষ হলে কি ক্ষতি হয়

স্বপ্নদোষ হলে কি ক্ষতি হয় এই সম্পর্কে অনেকেরই জানা নেই। মানুষের শরীরে যে বীর্য রয়েছে সেটা প্রস্রাবের মতো। পুষ্টিকর খাবার যেমন ভিটামিন, ক্যালসিয়াম, এগুলো খাওয়ার ফলে শরীরের ভিতরে বীর্য তৈরি হয় এবং এই বীর্য সময় মতো বের হয়ে যায়। এই বীর্যকে শরীরের মূল্যবান সম্পদ বলা যায়। তবে শরীরের ভেতরে যদি এই বীর্য সবসময় থেকে যায় তাহলে ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। বিভিন্ন গবেষণায় জানা গেছে যে কিশোর বয়সে যে শরীরের হরমোন রয়েছে। 

সেটা পরিবর্তনের কারণে এই সমস্যাটি হয়ে থাকে। তাই অবিবাহিত যুবক ভাইদের শরীর থেকে স্বপ্নদোষের মাধ্যমে এই বীর্যটা বের হয়ে যায়। স্বপ্নদোষের মাধ্যমে যদি বীর্য বের হয়ে যায় তাহলে কোনো রকম ক্ষতি নয়। তবে মাসের মধ্যে যদি পাঁচ থেকে ৬ ছয় বারের অধিক হয়ে যায় তাহলে এইটা অনেক বড় ধরনের সমস্যা হতে পারে। তখন আপনার অবশ্যই অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।


অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ হওয়া থেকে কিভাবে বিরত থাকবেন সেগুলো বিষয় দেখে নিনঃ

  • কোনোরকম ভাবেই যৌন উত্তেজনা মূলক কোন কিছু দেখবেন না শুনবেন না এবং পড়বেনও না। এগুলো থেকে দূরে থাকবেন। এতে করে স্বপ্নদোষের হাত থেকে রক্ষা পাবেন। 
  • আপনার মনকে সবসময় ভালো কাজে ব্যবহার করবেন। মন থেকে সকল ধরনের যৌন চাহিদা দূর করে দিন এবং খারাপ চিন্তাভাবনা  থাকলে সেগুলো দূরে ফেলে দিয়ে ভালো চিন্তাভাবনা মাথায় রাখবেন। আর বিশেষ করে সব সময় নিজেকে ব্যস্ত রাখবেন। নিজেকে কাজের মধ্যে নিজেকে বাস্ত রাখলে এগুলো সমস্যা আর হবে না।
  • বেশি বেশি ইসলামের বিষয় নিয়ে পড়বেন। তাহলে আপনার মন খারাপ চিন্তা বা খারাপ নজর থেকে দূরে থাকবে। বেশি বেশি ভালো মানুষের বক্তব্য শুনবেন। 
  • কোনোভাবেই একাকী বসবাস করবেন না। এতে করে আপনার মন মানসিকতা অনেক খারাপের দিকে নিয়ে যায়। এটা নিয়ে যায় শয়তান। তাই এই একাকী বসবাস ত্যাগ করবেন। সব সময় বন্ধু- বান্ধবের সাথে চলাফেরা করবেন।
  • রাতের বেলা কোনোরকম উত্তেজক খাবার খাওয়া যাবেনা। এতে করেও সমস্যা হতে পারে অর্থাৎ রাইস ফুড খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন।
  • প্রতিদিন ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল করবেন। এতে করে আপনার শরীর মন সব সময় ভালো থাকবে।
  • আপনি অবশ্যই খারাপ কোনো সিনেমা, ভিডিও, এগুলো কোন কিছুই দেখবেন না। এগুলো থেকে বিরত থাকবেন। অন্যান্য মেয়েদের বাজে ছবি এগুলো দেখা যাবে না। বেপর্দা মহিলাদের দেখে উত্তেজনা হওয়া যাবেনা। এগুলো থেকে দূরে থাকতে হবে। যদি এগুলো থেকে দূরে না থাকেন। তাহলে রাতে স্বপ্নদোষ হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। আশা করি বিষয়টুকু বোঝাতে পেরেছি।

স্বপ্নদোষ কি রোজা ভঙ্গের কারণ

স্বপ্নদোষ কি রোজা ভঙ্গের কারণ ও রমজানে স্বপ্নদোষ হলে করনীয় এই সম্পর্কে অনেকের জানা নেই। তাই এগুলো সম্পর্কে আমাদের জেনে রাখা অনেক দরকার। রমজান মাস হচ্ছে একটি ফজিলতের মাস। এই রমজান মাসে অনেক যুবক ভাইদের স্বপ্নদোষ হয়ে থাকে। এই স্বপ্নদোষটি মানুষের ঘুমের মধ্যে হয়ে যায় কিন্তু সেটা মানুষ জানতেই পারে না। 

তবে যদি ঘুমের মধ্যে স্বপ্নদোষ হয় তাহলে তার রোজা ভাঙবে না। তবে যত দ্রুত সম্ভব ফরজ গোসল করে নিতে হবে। অনেকে আবার মনে করে যে স্বপ্নদোষ হলে রোজা ভেঙ্গে যাবে। কিন্তু এটা সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন যে তিনটি জিনিস ঘটলে রোজা ভেঙ্গে যায় না।
  • বমি করা
  • শিঙ্গা লাগানো
  • স্বপ্নদোষ
তাই কারো যদি স্বপ্নদোষ হয়ে থাকে এবং ফরজ গোসল না করে রোজা থেকে সে যদি খাবার খেয়ে নেয়। তাহলে রোজা ভেঙ্গে যাবে। সেজন্য অবশ্যই সতর্কতা থাকা অত্যন্ত প্রয়োজন। আশা করি স্বপ্নদোষ কি রোজা ভঙ্গের কারণ ও রমজানে স্বপ্নদোষ হলে করনীয় সম্পর্কে বুঝতে পেরেছন।

স্বপ্নদোষ হলে কি গোসল ফরজ

পূর্বে আমরা জেনেছি যে স্বপ্নদোষ কি রোজা ভঙ্গের কারণ ও রমজানে স্বপ্নদোষ হলে করনীয় সম্পর্কে। এখন আমরা জেনে নিবো যে স্বপ্নদোষ হলে কি গোসল ফরজ এই সম্পর্কে। কিশোর কিশোরীরা যখন যৌবনে পদার্পণ করে তখন তাদের অনেক কিছুই নতুন মনে হয়ে থাকে। জীবনে নানারকম অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়ে থাকে। অনেক মানুষ রয়েছে স্বপ্নদোষ হলে কি গোসল ফরজ এই সম্পর্কে জানেনা।

কিশোর কিশোরীরা যখন প্রাপ্তবয়স্ক হয়ে যায় তখন তাদের কয়েকটি লক্ষণ দেখা যায়। তার মাঝে একটি হলো স্বপ্নদোষ। ঘুমের মাঝে এমন কিছু স্বপ্ন দেখে যেটার কারণে শরীরের ভেতর থেকে বীর্য বের হয়ে আসে। এর ফলে অপবিত্র হয়ে যায়। এই অবস্থায় নামাজও পড়তে পারবে না। গোসল করে পবিত্রতা অর্জন করতে হবে। তারপর নামাজ আদায় করতে পারবে। কিছু কিছু কিশোর কিশোরীরা রয়েছে লজ্জায় গোসল করে না। 

অপবিত্র হয়ে থাকে কিন্তু এ অপবিত্র হয়ে থাকলে অনেক গুনাহ হবে। স্বপ্নদোষের পর দীর্ঘক্ষণ গোসল না করলে অনেক ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। যার মধ্যে খুঁজলি-পচড়া। তবে দাউদ হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে। অতিরিক্ত স্বপ্নদোষের কারণে অল্প বয়সের কিশোর কিশোরীরা নানা রকম রোগে ভোগেন। এইজন্য স্বপ্নদোষ হলে যত দ্রুত সম্ভব ফরজ গোসল করে নেওয়া উচিত। এতে করে শরীরে প্রবিত্রতা অর্জন করতে পারবেন।

স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তির উপায়

স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে আজকে আমরা এই আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করব। আমাদের দেশে অনেক মানুষেরই এই স্বপ্নদোষ হয়ে থাকে। কিন্তু এর কিছু মুক্তির উপায় রয়েছে যেগুলো আমাদের অজানা। চলুন তাহলে আজকে জেনে নেয়ার যাক স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে।

  • স্বপ্নদোষ সাধারণত উত্তেজনা থেকে বেশি হয়ে থাকে। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার পর নিজেকে শান্ত রাখতে হবে এবং গভীর নিঃশ্বাস নিতে হবে। এতে করে অনেক স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।
  • বিশেষ করে রাতের বেলায় ঘুমাতে যাওয়ার সময় যৌন সম্পর্কিত বিষয়বস্তু দেখা একদম বন্ধ করুন যদি পারেন তাহলে তার বদলে ইসলামিক কোন কিছু শুনুন।
  • জুস শরীর ঠান্ডা রাখতে বেশ সাহায্য করে। আপনি ঘুমানোর আগে জুস খেয়ে ঘুমাতে পারেন।
  • আপনি যদি স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তি পেতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে দিনে ৩০ থেকে ৪০ মিনিট ব্যায়াম করতে হবে। তাহলে এই ধরনের সমস্যা থেকে আপনি অনেক দূরে থাকতে পারবেন।
  • স্বপ্নদোষ বাড়ানোর বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে বিষন্নতা চাপ আরো ইত্যাদি এগুলো কারণে এই সমস্যা বাড়তে পারে। তাই অবশ্যই শান্ত থাকার চেষ্টা করবেন এবং বাজে চিন্তা করা বন্ধ করবেন।
  • নিজের চিন্তা ভাবনাকে এমন ভাবে নিয়ন্ত্রণ করুন। যাতে করে আপনার শরীরে কোন বাজে ইফেক্ট না পড়ে। প্রতিনিয়ত ব্যায়াম করুন বন্ধুদের সাথে কথা বলুন। ভালো কাজের সময় দিন এগুলোই করুন। এতে করে আপনার স্বপ্নদোষ হওয়া থেকে মুক্তি পাবেন। 
  • শুতে যাওয়ার আগে যদি পারেন হালকা গরম স্নান করে তারপর শুতে পারেন। এতে করে স্বপ্নদোষের সাথে লড়ার জন্য অনেক উপযোগী হবে। 
  • তুলসী পাতার রস মিশিয়ে চা করে খেতে পারেন। এই ধরনের সমস্যার জন্য খুবই কার্যকর এই তুলসী পাতা। তাই তুলসী পাতার চা অবশ্যই আপনি খেতে পারেন। এতে করে অনেক উপকার পাবেন। 
প্রিয় বন্ধুরা আশা করি এই আর্টিকেলে স্বপ্নদোষ কি রোজা ভঙ্গের কারণ ও রমজানে স্বপ্নদোষ হলে করনীয় এবং আরও অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করেছি উপরের অংশে। আশা করছি সমস্ত আর্টিকেল খুব ভালো ভাবে বুঝতে পেরেছেন। যদি আর্টিকেলের মাঝে কোনো লেখা ভুল ত্রুটি পেয়ে থাকেন। তাহলে ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন। (ধন্যবাদ)

লেখকের মন্তব্য 

প্রিয় পাঠক সম্পূর্ণ আর্টিকেল পড়ে আশা করি স্বপ্নদোষ কি রোজা ভঙ্গের কারণ ও রমজানে স্বপ্নদোষ হলে করনীয় এবং স্বপ্নদোষ হলে কি গোসল ফরজ সে ব্যাপারে একটি সুস্পষ্ট ধারণা দিতে সক্ষম হয়েছি। আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন। তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। এই আর্টিকেলটি বন্ধুদের সাথে শেয়ার করলে আপনার বন্ধুরাও জানতে পারবে। তাই দেরি না করে আপনার বন্ধুদের সাথে আর্টিকেলটি শেয়ার করুন।  

এই রকম আরো আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করুন। এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার কোনো মতামত জানানোর থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে সেটা জানিয়ে যাবেন। (ধন্যবাদ) আসসালামু আলাইকুম। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এখানে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪