জামরুলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
জামরুলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আপনার যদি না জানা থাকে। তাহলে আজকের এই
আর্টিকেল থেকে জেনে নিন। আমরা সবাই জামরুল দেখে থাকি এবং খেয়ে থাকি। কিন্তু
জামরুলের বিভিন্ন গুনাগুন সম্পর্কে আমাদের তেমন কোনো ধারণা নেই। যা আজকে আলোচনা
করব। তাই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
আপনি যদি শেষ পর্যন্ত আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে থাকেন। তাহলে গর্ভাবস্থায় জামরুল
খাওয়া যাবে কি না। এই বিষয়গুলো সঠিক ধারণা পেয়ে যাবেন। এইগুলো সম্পর্কে আমাদের
ধারণা রাখা প্রয়োজন। তাই দেরি না করে চলুন জেনে নেয়া যাক বিষয়গুলো।
ভূমিকা
আমরা আমাদের আর্টিকেলে জামরুলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা
করেছি। জামরুল ফলের যে গুনাগুন রয়েছে তা অতুলনীয়। এই জামরুল আগে মূলত পাওয়া
যেত দক্ষিণ ও পূর্ব মালয়েশিয়াতে। এখন এটি পাওয়া যায় বাংলাদেশ-ভারত ও দক্ষিণ
পূর্ব এশিয়ার দিকে। এই ফলের রং সাদা ও লাল বর্ণের হয়ে থাকে। এই ফল খেতে
সুস্বাদু না হলেও এটি স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। তাই এইগুলো বিষয়ে আমাদের
জানা অতান্ত জরুরী। তাহলে চলুন আর দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক জামরুলের উপকারিতা
ও অপকারিতা সম্পর্কে।
জামরুলের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে জানুন
জামরুল আমাদের অনেক পরিচিত একটি ফল। এই ফলটি বাংলাদেশের সব জায়গাতেই পাওয়া
যায়। এইটা মূলত পাওয়া যায় দক্ষিণ ও পূর্ব মালয়েশিয়াতে। তবে এটি এখন
বাংলাদেশ-ভারত দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দিকে চাষ করা হয়। এই ফলটি মানুষ অনেক
পছন্দ করে।
জামরুল ফলের গাছ বিভিন্ন বাজারে বিক্রয় হয়। এই গাছের ফল অত্যন্ত সুস্বাদু এই
ফলটি সাদা বর্ণের হয় অথবা লাল বর্ণের হয়ে থাকে। এই ফলের কিছু পুষ্টিগুণ
উপাদান রয়েছে। আসুন তাহলে জেনে নেয়া যাক জামরুলের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে।
১০০ গ্রাম জামরুলে যে পুষ্টি উপাদান থাকে সেগুলো নিচে দেওয়া হলোঃ-
- পানি (৯৩.০০)
- প্রোটিন (০.৬)
- কার্বোহাইড্রেট (৫.৭)
- ডায়েটারি ফাইবার (১.৫)
- স্টার্চ (০.০)
- সুগার (০.০)
- চর্বি (০.৩)
- কোলেস্টেরল (০.৩ গ্রাম)
- ভিটামিন সি (১৫৬.০)
- ভিটামিন এ (২২.০)
- ভিটামিন বি১ (১০.০০)
- ভিটামিন বি৩ (নিয়াসিন) ৫৭.০
- ক্যালসিয়াম (২৯)
- আয়রন (০.১)
- ম্যাগনেসিয়াম (৫.০)
- ফসফরাস (৮.০)
- পটাশিয়াম (১২৩.০)
- সোডিয়াম (০.০)
- সালফার (১৩.০ মিলিগ্রাম)
যেসব রোগের জন্য উপকারী জামরুল
জামরুলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানার পাশাপাশি এই বিষয়ও জেনে রাখতে
হবে। জামরুল ফলে রয়েছে বিভিন্ন পুষ্টিগুণ উপাদান। এই ফলটি বিভিন্ন জেলায়
পাওয়া যায়। এই ফল খেতে অনেক ভালো। গরমকাল মানেই ফলের মৌসুম শুরু হওয়া।
গরমকালে বাজারে বিভিন্ন রকমের ফল পাওয়া যায় তার মধ্যে জামরুল ফলটিও রয়েছে।
সেজন্য বলা যায় যে গ্রীষ্মকাল মানেই ফলের ঋতু। এই গরম গ্রীষ্মকালে বাজারে
দেখা মিলে সাদা ও লাল দুই রকমের জামরুল ফল। জামরুল দেখতে যেমন সুন্দর ঠিক
তেমনি সহজলভ্য।
স্বাদে তেমন একটা সুস্বাদু না হলেও এটি স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী।
বিশেষজ্ঞরা জানান যে, জামরুল ফলে রয়েছে আশ্চর্য সব ওষুধই গুণ। বিশেষ করে এই
ফলটি দেশীয় বলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে বেশ সাহায্য করে। সাদা অথবা লাল
এই দুই ফলেই স্বাস্থ্যের উপকারিতা রয়েছে। পূর্বে আমরা জেনেছি যে জামরুলের
পুষ্টিগুণ সম্পর্কে। এখন জেনে নিব যে যেসব রোগের জন্য উপকারী জামরুল ফল।
তাহলে চলুন দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক।
- জামরুলে ভালো পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে। এইগুলো থাকার কারণে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে খুব বেশি সাহায্য করে। ১০০ গ্রাম জামরুল রয়েছে ২২ মাইক্রোগ্রাম ভিটামিন সি থাকে। সেজন্য জামরুল খুব স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারী।
- জামরুলে ভিটামিন সি থাকার কারণে ত্বকের তারুণ্যতা ধরে রাখে এবং ত্বক সুন্দর করতে বেশি সাহায্য করে। আপনার ত্বকে যদি বয়স্কর ছাপ চলে আসে তাহলে এই জামরুল খেতে পারেন এতে করে ত্বকের থেকে বয়সের ছাপ খুব সহজে দূর হবে।
- আপনার যদি হজমের সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে জামরুল খেতে পারেন। এতে পর্যাপ্ত পরিমাণে ডিয়েটরি ফাইবার থাকে। এতে করে হজম ক্ষমতা অনেক বাড়িয়ে তোলে।
- আপনার যদি পেটের সমস্যা হয়। অর্থাৎ পেট ফাঁপা ও ডায়রিয়া হয়ে থাকে তাহলে আপনি জামরুল ফল খেতে পারেন। এতে করে পেট ফাঁপা ও ডায়রিয়া প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
- জামরুল ফলে ভিটামিন এ থাকার কারণে আপনার চোখের সমস্যা হলে সেটা দূর হয়ে যাবে। এই ফলটি নিয়মিত খেলে আপনার বেশ উপকারী পাবেন এবং দৃষ্টিশক্তি উন্নত হবে।
- জামরুলে রয়েছে ক্যালসিয়াম। প্রতি ১০০ গ্রাম জামরুল ২৯ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। এই ক্যালসিয়াম থাকার কারণে হাড় ও দাঁতের জন্য অনেক উপকারী।
- জামরুলে রয়েছে পটাশিয়াম যা শরীরের ইলেট্রোলাইটের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। সেজন্য আপনাকে জামরুল খেতে হবে।
- শরীরের আদ্রতা বজায় রাখতে জামরুল অনেক উপকারী। প্রতি ১০০ গ্রাম জামরুলে ৯৩ গ্রাম পানি থাকে যা খেলে শরীরে আদ্রতা বজায় রাখতে অনেক বেশি সাহায্য করে।
- সাদা জামরুল ডায়াবেটিসের রোগীর জন্য খুব উপকারী। এটি রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রণ করে আবার আপনাকে ডাইবেটিস নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করবে। সেজন্য খাবারের তালিকায় সাদা জামরুল রাখা উচিত।
- আপনার গলায় যদি কোনো ইনফেকশন হয়ে থাকে তাহলে জামরুল খেতে পারেন এটি খেলে ইনফেকশন দূর হয়ে যাবে।
জামরুলের উপকারিতা
জামরুল ফল অনেক সুপরিচিত ফল। জামরুল ফল সাধারণত গ্রীষ্মকালীন সময় পাওয়া
যায়। জামরুল ফল সাধারণত সাদা এবং লাল দুটি রং হয়ে থাকে। জামরুল খেতে তেমন
একটা সুস্বাদু না কিন্তু এটি অনেক স্বাস্থ্যর জন্য উপকারী। জামরুল ফলে অনেক
উপকারিতা রয়েছে যা আপনাদের জানা নেই। তাহলে চলুন জেনে নিন জামরুল খাওয়া
উপকারিতা সম্পর্কে।
ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের জন্য আমরা অনেকেই এই ডায়াবেটিস
সমস্যায় মধ্যে রয়েছি। ডায়াবেটিস সমস্যা দূর করতে কি কি ফল আমাদের খাওয়া
উচিত এগুলো সম্পর্কে আমাদের ধারণা নেই। ডায়াবেটিসের জন্য এই জামরুল ফল
অনেক উপকারী খাদ্য। এই ফল খেলে ডায়াবেটিসের সমস্যা থেকে আপনি মুক্তি পেতে
পারেন। জামরুলে রয়েছে ফেরোলিক্স, ফ্ল্যাভোনয়েডস, ও অনেক এন্টি অক্সিডেন্ট
যার ফলে ডায়াবেটিসের রোগীরা নিমিষে এই ফল খেতে পারেন। বিশেষ করে এই
ডাইবেটিস নিয়ন্ত্রণে এই জামরুল ফল অনেক কার্যকারী।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে যাদের রক্তচাপের সমস্যা তারা
নিয়মিত এই জামরুল ফল খেতে পারেন। তাহলে আপনার রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে চলে
আসবে। সেই সঙ্গে এটি লিভার সুস্থ রাখতে কাজ করে। জামরুলে থাকে বিভিন্ন
উপকারী উপাদান যা রক্ত থেকে সোডিয়াম দূর করতে অনেক বেশি সাহায্য করে।
হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে জামরুলে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের পুষ্ট
গুনাগুন যা আপনার হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে অনেক বেশি সাহায্য করবে। আপনার যদি
পেটের সমস্যা হয়ে থাকে অর্থাৎ ডায়রিয়া তাহলে জামরুল ফল খেলে আপনার এই
সমস্যা থেকেও আপনি নিমিষেই মুক্তি পাবেন। জামরুলের উপকারিতা ও অপকারিতা
সম্পর্কে সুন্দর ধারণা দেয়ার চেষ্টা করতেছি। আশা করি মনোযোগ সহকারে সকল
বিষয়গুলো পড়বেন।
জামরুলের অপকারিতা
বন্ধুরা আপনারা অনেকেই জানেন যে জামরুল ফলের উপকারিতা রয়েছে। আবার অন্য
দিকে অপকারিতা ও রয়েছে তাই অবশ্যই আমাদের জানা উচিত যে জামরুল ফলের
অপকারিতা সম্পর্কে।
কোনো ফল অতিরিক্ত মাত্রায় খাওয়া সঠিক নয়। কেননা ফলে প্রচুর পরিমাণে
ভিটামিন থাকে। সেজন্য বেশি পরিমাণ খেলে পেট ব্যথা করতে পারে অথবা বদহজম হতে
পারে। সেজন্য এইটা অতিরিক্ত পরিমাণ খাবেন না।
যাদের মুখে ব্রনের সমস্যা আছে তাদের জন্য এই জামরুল খাওয়া উচিত হবে না।
তবে খেতে পারবেন কিন্তু ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে তারপর খেতে পারেন। নয়তো
জামরুল খাওয়ার ফলে আপনার মুখের ব্রণ অতিরিক্ত মাত্রায় বেড়ে যেতে পারে।
এছাড়াও আপনি যদি অতিরিক্ত পরিমাণে জামরুল খেয়ে থাকেন তাহলে আপনার বমি ও
হতে পারে। সেজন্য অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া ঠিক নয়।
তো বন্ধুরা আমি আপনাদের মাঝে জামরুলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা
করার চেষ্টা করেছি। আপনি যদি এর থেকেও আরো বেশি জানতে চান তাহলে অবশ্যই
কমেন্টের মাধ্যমে জানিয়ে যাবেন। আর আমার লেখার মধ্যে কোন ভুল ত্রুটি থাকলে
ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। সবাই ভালো থাকবেন ও সুস্থ থাকবেন এই প্রত্যাশাই
করি আল্লাহ হাফেজ।
গর্ভাবস্থায় জামরুল খাওয়া যাবে কি?
মেয়েরা গর্ভকালীন সময়ে তার নিজের থেকে তার পেটে সন্তানের বেশি খেয়াল
রাখে বা যত্ন নেয়। গর্ভকালীন সময়ে মেয়েরা চিন্তা করে যে তার পেটে থাকা
সন্তানের কি কি খাবার খেলে ক্ষতি হতে পারে। আবার কি কি খাবার খেলে ভালো হতে
পারে। এ সময় অনেক বাছাই করে খাবার খেতে হয়। এই অবস্থায় অনেকের মনেই অনেক
প্রশ্ন থাকতে পারে যে গর্ভাবস্থায় জামরুল খাওয়া যাবে কি? এগুলো প্রশ্ন
মনের মাঝে আসবে এইটা স্বাভাবিক। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক গর্ভবস্থায়
জামরুল খাওয়া যাবে কি না।
গ্রীষ্মকালীন সময়ে টুসটুসে এই জামরুল ফলটি দেখা যায় বিভিন্ন জায়গায়। এই
ফলটি খেতে তেমন একটা সুস্বাদু না হলেও এর ফলে রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ ও
উপকারিতা। গর্ভাবস্থায় জামরুল খেলে মায়ের পাশাপাশি বাচ্চার জন্য বেশ
উপকারী হয়ে থাকে। গর্ব অবস্থায় যারা জামরুল খাওয়া নিয়ে অনেক চিন্তিত
থাকেন। তারা নিশ্চিন্তে নিয়মিত জামরুল খেতে পারেন।
এতে করে আপনার এবং আপনার গর্ভে থাকা শিশু অনেক উপকারী হবে। জামরুল ফলে
রয়েছে ভিটামিন সি যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। আর
গর্ভবস্থায় মেয়েদের রোগ প্রতিরোধ অনেক কমে যায়। যার ফলে খুব দ্রুত
যেকোনো সময় রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ে। এই জন্য বেশি বেশি জামরুল খেতে হবে।
এতে করে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক বৃদ্ধি পাবে এবং শরীর অনেক সুস্থ
থাকবে।
এছাড়াও জামরুল ফলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম যা বাচ্চার হাড়
গঠনের অনেক সহায়তা করে এবং মায়ের শরীরে শক্তি ও এনার্জি নিয়ে আসতে বেশি
সাহায্য করে। পূর্বে আমরা জেনেছি যে জামরুলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে
কিন্তু আমাদেরকে জেনে রাখতে হবে গর্ভাবস্থায় জামরুল খাওয়া যাবে কি এগুলো
বিষয় জানা আমাদের জরুরী। আশা করছি আপনি খুব ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন।
জামরুল ফলে কোন ভিটামিন রয়েছে
উপরোক্ত আলোচনা মাধ্যমে আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন যে জামরুলের উপকারিতা
ও অপকারিতা সম্পর্কে। আমরা পূর্বে আরো আলোচনা করেছি যে গর্ভাবস্থায় জামরুল
খাওয়া যাবে কি না। এখন আমরা জেনে নিবো যে জামরুল ফলে কোন ভিটামিন রয়েছে
সেগুলো বিষয়ে।
পটাশিয়াম জামরুল থেকে অনেক বেশি পরিমাণ পটাশিয়াম পাওয়া
যায়। ১০০ গ্রাম জামরুল থেকে ১২৩ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম পাওয়া যায়। যাদের
হার্ট সংক্রমণ জাবিত সমস্যা রয়েছে এই জামরুল খাওয়ার ফলে দূর করতে অনেক
সহায়তা করবে।
ক্যালসিয়াম জামরুলে রয়েছে ভালো পরিমানে ক্যালসিয়াম। ১০০
গ্রাম জামরুল থেকে ২৩ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। এই জামরুল খেলে
শরীরের হাড় ও পেশী গঠনে সহায়তা করে।
প্রোটিন জামরুলে রয়েছে ভালো পরিমাণে প্রোটিন। ১০০ গ্রাম
জামরুল ৬ মিলিগ্রাম প্রোটিন রয়েছে। যার ফলে শরীরে প্রোটিনের অভাব গুলো দূর
করে দিবে।
প্রিয় বন্ধুরা আমরা জেনেছি যে জামরুল ফলে কোন ভিটামিন রয়েছে সেগুলো
সম্পর্কে। আমরা সংক্ষেপে আলোচনা করেছি। আপনি যদি বিস্তারিত জানতে চান
তাহলে উপরে দিকে যান। জামরুলের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে জানুন এর ভেতরে
সম্পূর্ণ ভিটামিন সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি বিষয়টি বুঝতে
পেরেছেন।
লেখকের মন্তব্য
প্রিয় পাঠক সম্পূর্ণ আর্টিকেল পড়ে আশা করি জামরুলের উপকারিতা ও
অপকারিতা এবং গর্ভাবস্থায় জামরুল খাওয়া যাবে কি? সে ব্যাপারে একটি
সুস্পষ্ট ধারণা দিতে সক্ষম হয়েছি। আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনি উপকৃত
হয়ে থাকেন। তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। এই
আর্টিকেলটি বন্ধুদের সাথে শেয়ার করলে আপনার বন্ধুরাও জানতে পারবে।
তাই দেরি না করে আপনার বন্ধুদের সাথে আর্টিকেলটি শেয়ার করুন।
এই রকম আরো আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করুন। এই
আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার কোনো মতামত জানানোর থাকে তাহলে অবশ্যই
কমেন্ট করে সেটা জানিয়ে যাবেন। (ধন্যবাদ) আসসালামু আলাইকুম।
এখানে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url